১। পবিত্র আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার আক্বিদার খেলাফ কোন বদ আক্বিদা পোষন করলে ও সেই বদ আক্বিদার উপর অটল থাকলে সে ব্যক্তি মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়, কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়।
২। মহান আল্লাহ পাক,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,হযরত ওয়ালিদাইন শরীফাইন আলাইহিমাস সালাম,হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম,হযরত আহলু্ বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম,হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম,হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম,হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের শা’ন,মান মুবারক সম্পর্কে চু-চেরা কিলকাল করলে সে ব্যক্তি মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়।
৩। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় সম্পর্কে চু-চেরা কিলকাল করলে,এহানত করলে ও বিরুপ মন্তব্য করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়।
৪। ইসলামী শরিয়ত কর্তৃক কোন হালাল কাজকে হারাম বললে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে ও কাট্টা কাফের এবং মুরতাদ হয়ে যাবে। যেমন:- পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,পবিত্র আখেরী চাহার শোম্বাহ,লাইলাতুর রগায়িব,শবে বরাত,শবে মিরাজ,আশুরা শরীফ ইত্যাদি হালাল বিষয়কে হারাম বললে কাফের হয়ে যাবে।
৫। ইসলামী শরিয়ত উনার কোন হারাম কাজকে হালাল বা জায়িজ বললে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যাবে। যেমন:- প্রাণীর ছবি,টিভি,গান-বাজনা,খেলাধুলা,গণতন্ত্র,নারী নেতৃত্ব,হরতাল-লংমার্চ,সুদ-ঘুষ,দাড়ি সেফ,পান্ট-শার্ট ইত্যাদি হারাম কাজকে হালাল বললে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাফের ও মুরতাদ হয়ে যেতে হবে।
৬। কাফের-মুশরিকদেরকে ভালো বললে,তাদের সাথে বন্ধুত্ব করলে,মিল মুহব্বত রাখলে, বিধর্মীদের ত্বর্জ-ত্বরিকা গ্রহণ করলে সে আর মুসলমান থাকে না বরং মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়।
৭। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খিলাফ ও কাফের-মুশরিকদের কর্তৃক প্রবর্তিত কোন কুফরী দিবস পালন করলে,পালন করাকে জায়িজ বললে,খুশি প্রকাশ করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়। যেমন:- নববর্ষ পালন, পহেলা বৈশাখ,পহেলা এপ্রিল,পহেলা মে দিবস,ভ্যালেন্টাইন দিবস,থার্টি-ফাষ্ট নাইট,মা দিবস,বাবা দিবস ই্ত্যাদি।
৮। পবিত্র ইসলামী শরিয়ত উনার খেলাফ তথা হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করলে যে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়। যেমন:- ছবি তোলা, টি.ভি দেখা,গান-বাজনা,খেলাধুলা,হরতাল-লংমার্চ করা ইত্যাদি হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করলে।
৯। মহান আল্লাহ পাক উনার শেয়ার (নিদর্শন) ও সম্মানিত বিষয়কে সম্মান না করলে, শরিয়তসম্মত কোন কারণ ছাড়া কোন মুসলমানকে হত্যা করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়।
১০। কোন মুরতাদ ব্যক্তির জানাযায় শরিক হলে ও মুরতাদের জন্য দোয়া করলে তার উপরও মুরতাদের হুকুম বর্তায়।
১১। ইসলামী শরিয়ত যে সব বিষয়ে যে রকম ফায়সালা দিয়েছে ঠিক সেভাবেই বিশ্বাস করতে হবে ও ইস্তেকাম থাকতে হবে। শরিয়ত উনার খেলাফ উল্টা-পাল্টা ফতওয়া দিলে, কোন মুসলমান ব্যক্তিকে শরিয়ত সম্মত ও বিনা কারণে কুফরীর ফতওয়া দিলে, উল্টা তার উপরই কুফরীর ফতওয়া বর্তায়।
১২। যারা শরিয়ত বিরোধী হারাম-কুফরী কার্যকলাপ করে তাদেরকে নিজের সাধ্য মুতাবিক বাধা প্রদান করতে হবে,নিষেধ করতে হবে সেটাও না পারলে ও হারাম কাজকে ঘৃনা করে দূরে সরে যেতে হবে নয়ত চু করে থাকলে মুসলমান থাকা যাবে না বরং মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাফের হয়ে যেতে হবে।
আরোও অনেক বিষয় রয়ে গেছে মূলত মূল বিষয়গুলি বর্ণনা করলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন দুনিয়ার সমস্ত মুসলমানদেরকে মুসলমানিত্ব বজায় রাখার তৌফিক দান করেন ও মুসলমান হিসেবে ইন্তেকাল করে দোজাহানে কামিয়াবী হাসিল করার তৌফিক দান করেন। আমিন!! আমিন!!! আমিন!!
২। মহান আল্লাহ পাক,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,হযরত ওয়ালিদাইন শরীফাইন আলাইহিমাস সালাম,হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম,হযরত আহলু্ বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম,হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম,হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম,হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের শা’ন,মান মুবারক সম্পর্কে চু-চেরা কিলকাল করলে সে ব্যক্তি মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়।
৩। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় সম্পর্কে চু-চেরা কিলকাল করলে,এহানত করলে ও বিরুপ মন্তব্য করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়।
৪। ইসলামী শরিয়ত কর্তৃক কোন হালাল কাজকে হারাম বললে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে ও কাট্টা কাফের এবং মুরতাদ হয়ে যাবে। যেমন:- পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,পবিত্র আখেরী চাহার শোম্বাহ,লাইলাতুর রগায়িব,শবে বরাত,শবে মিরাজ,আশুরা শরীফ ইত্যাদি হালাল বিষয়কে হারাম বললে কাফের হয়ে যাবে।
৫। ইসলামী শরিয়ত উনার কোন হারাম কাজকে হালাল বা জায়িজ বললে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যাবে। যেমন:- প্রাণীর ছবি,টিভি,গান-বাজনা,খেলাধুলা,গণতন্ত্র,নারী নেতৃত্ব,হরতাল-লংমার্চ,সুদ-ঘুষ,দাড়ি সেফ,পান্ট-শার্ট ইত্যাদি হারাম কাজকে হালাল বললে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাফের ও মুরতাদ হয়ে যেতে হবে।
৬। কাফের-মুশরিকদেরকে ভালো বললে,তাদের সাথে বন্ধুত্ব করলে,মিল মুহব্বত রাখলে, বিধর্মীদের ত্বর্জ-ত্বরিকা গ্রহণ করলে সে আর মুসলমান থাকে না বরং মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়।
৭। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খিলাফ ও কাফের-মুশরিকদের কর্তৃক প্রবর্তিত কোন কুফরী দিবস পালন করলে,পালন করাকে জায়িজ বললে,খুশি প্রকাশ করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়। যেমন:- নববর্ষ পালন, পহেলা বৈশাখ,পহেলা এপ্রিল,পহেলা মে দিবস,ভ্যালেন্টাইন দিবস,থার্টি-ফাষ্ট নাইট,মা দিবস,বাবা দিবস ই্ত্যাদি।
৮। পবিত্র ইসলামী শরিয়ত উনার খেলাফ তথা হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করলে যে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়। যেমন:- ছবি তোলা, টি.ভি দেখা,গান-বাজনা,খেলাধুলা,হরতাল-লংমার্চ করা ইত্যাদি হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করলে।
৯। মহান আল্লাহ পাক উনার শেয়ার (নিদর্শন) ও সম্মানিত বিষয়কে সম্মান না করলে, শরিয়তসম্মত কোন কারণ ছাড়া কোন মুসলমানকে হত্যা করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাট্টা কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়।
১০। কোন মুরতাদ ব্যক্তির জানাযায় শরিক হলে ও মুরতাদের জন্য দোয়া করলে তার উপরও মুরতাদের হুকুম বর্তায়।
১১। ইসলামী শরিয়ত যে সব বিষয়ে যে রকম ফায়সালা দিয়েছে ঠিক সেভাবেই বিশ্বাস করতে হবে ও ইস্তেকাম থাকতে হবে। শরিয়ত উনার খেলাফ উল্টা-পাল্টা ফতওয়া দিলে, কোন মুসলমান ব্যক্তিকে শরিয়ত সম্মত ও বিনা কারণে কুফরীর ফতওয়া দিলে, উল্টা তার উপরই কুফরীর ফতওয়া বর্তায়।
১২। যারা শরিয়ত বিরোধী হারাম-কুফরী কার্যকলাপ করে তাদেরকে নিজের সাধ্য মুতাবিক বাধা প্রদান করতে হবে,নিষেধ করতে হবে সেটাও না পারলে ও হারাম কাজকে ঘৃনা করে দূরে সরে যেতে হবে নয়ত চু করে থাকলে মুসলমান থাকা যাবে না বরং মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে কাফের হয়ে যেতে হবে।
আরোও অনেক বিষয় রয়ে গেছে মূলত মূল বিষয়গুলি বর্ণনা করলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন দুনিয়ার সমস্ত মুসলমানদেরকে মুসলমানিত্ব বজায় রাখার তৌফিক দান করেন ও মুসলমান হিসেবে ইন্তেকাল করে দোজাহানে কামিয়াবী হাসিল করার তৌফিক দান করেন। আমিন!! আমিন!!! আমিন!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন