১। সন্তান যখন জন্মগ্রহণ করবে তখন প্রথমে তার নাভি কাটতে হবে,গোসল করাইতে হবে,ডান কানে আযান ও বাম কানে ইকামত দিতে হবে ও কোন হক্কানী ওলি আল্লাহ বা নেককার-পরহেজগার ব্যক্তি দ্বারা মুখে মধু দিয়ে তাহনীক্ব করাইতে হবে,শরিয়তসম্মত সুন্দর নাম রাখতে হবে,আকিক্বা করাইতে হবে,খাৎনা করাইতে হবে। ছোট বেলা থেকেই সুন্নতী পোষাক ও সুন্নতী তর্জ-ত্বরিকা মুতাবিক গড়ে তুলতে হবে।
২। কথা বলা শিখলে বা বুঝ পয়দা হলে তাকে দ্বীনি ইলম শিক্ষা দিতে হবে,কুরআন শরীফ শিক্ষা দিতে হবে, তাকে শিখাইতে হবে যে বড় হয়ে তাকে আল্লাহওয়াল্লা বা ওলিআল্লাহ হতে হবে।
৩। প্রত্যক সন্তানকে ভালো করে শিখাইতে হবে যে, সমস্ত বিধর্মীগুলি মুসলমানদের চির শত্রু,তাদেরকে মুহব্বত করা যাবে না,তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না,সর্বক্ষেত্রে বিধর্মীদের সাথে বিদ্বেষ পোষন করতে হবে। সন্তান যেন কাফের-মুশরিকদের কোন তর্জ-ত্বরিকা যেন অনুসরন-অনুকরন করতে না পারে যেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৪। প্রত্যেক সন্তানকে হক্কানী ওলিআল্লাহ উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করাইতে হবে, এতে বড় হয়ে সে যদি বড় ওলিআল্লাহ হতে নাও পারে তবুও সে কখানো গোমরাহ হবে না।
৫। প্রত্যেক সন্তানকে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার ছহীহ আক্বিদা মুবারক শিক্ষা দিতে হবে,হাক্বিক্বী আদব-কায়দা মুবারক শিক্ষা দিতে হবে। সন্তানকে মাদ্রাসায় শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে, তাকে ফক্বীহ বানাইতে হবে। প্রয়োজনীয় দুনিয়াবী শিক্ষাও দিতে হবে।
৬। প্রত্যেক সন্তানকেই মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত,হযরত ওয়ালিদাইন শরিফাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদের মুহব্বত,হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস,হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম,হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম,হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম,হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক শিক্ষা দিতে হবে।
৭। প্রত্যেক সন্তানকে সুৃন্নতী আমল মুবারক শিক্ষা দিতে হবে ও বিদয়াতী আমল থেকে দূরে রাখতে হবে।
৮। প্রত্যেক সন্তানকে আল্লাহভীতি শিক্ষা দিতে হবে,দুনিয়ার খারাবী থেকে দূরে রাখতে হবে।পূর্ববর্তী বংশধরদের জন্য দো’য়া করার শিক্ষা দিতে হবে।
৯। প্রত্যেক সন্তানকে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ শিক্ষা দিতেই হবে।
১০। সন্তান-সন্ততি যেন হারাম-নাজায়িজ কাজ যেমন:- ছবি,টিভি,গান-বাজনা,খেলাধুলা,মারামারি,সন্তাষী কার্য কলাপ ইত্যাদি কাজে যেন লিপ্ত হতে না পারে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
১১। সন্তান বয়সে বড় হয়ে গেলে দায়িত্ব শেষ এইটা ভাবলে হবে না,বরং সর্বাবস্থায় তার উপর নজর রাখতে হবে।
১২। সন্তানকে বিয়ে-শাদি করানোর সময় নেককার পরহেজগার পাত্রীর সাথে বিয়ে দিতে হবে। এতে তার পরবর্তী বংশধরগণ হক্ব পথের উপর থাকতে পারবে
২। কথা বলা শিখলে বা বুঝ পয়দা হলে তাকে দ্বীনি ইলম শিক্ষা দিতে হবে,কুরআন শরীফ শিক্ষা দিতে হবে, তাকে শিখাইতে হবে যে বড় হয়ে তাকে আল্লাহওয়াল্লা বা ওলিআল্লাহ হতে হবে।
৩। প্রত্যক সন্তানকে ভালো করে শিখাইতে হবে যে, সমস্ত বিধর্মীগুলি মুসলমানদের চির শত্রু,তাদেরকে মুহব্বত করা যাবে না,তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না,সর্বক্ষেত্রে বিধর্মীদের সাথে বিদ্বেষ পোষন করতে হবে। সন্তান যেন কাফের-মুশরিকদের কোন তর্জ-ত্বরিকা যেন অনুসরন-অনুকরন করতে না পারে যেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৪। প্রত্যেক সন্তানকে হক্কানী ওলিআল্লাহ উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করাইতে হবে, এতে বড় হয়ে সে যদি বড় ওলিআল্লাহ হতে নাও পারে তবুও সে কখানো গোমরাহ হবে না।
৫। প্রত্যেক সন্তানকে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার ছহীহ আক্বিদা মুবারক শিক্ষা দিতে হবে,হাক্বিক্বী আদব-কায়দা মুবারক শিক্ষা দিতে হবে। সন্তানকে মাদ্রাসায় শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে, তাকে ফক্বীহ বানাইতে হবে। প্রয়োজনীয় দুনিয়াবী শিক্ষাও দিতে হবে।
৬। প্রত্যেক সন্তানকেই মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত,হযরত ওয়ালিদাইন শরিফাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদের মুহব্বত,হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস,হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম,হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম,হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম,হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক শিক্ষা দিতে হবে।
৭। প্রত্যেক সন্তানকে সুৃন্নতী আমল মুবারক শিক্ষা দিতে হবে ও বিদয়াতী আমল থেকে দূরে রাখতে হবে।
৮। প্রত্যেক সন্তানকে আল্লাহভীতি শিক্ষা দিতে হবে,দুনিয়ার খারাবী থেকে দূরে রাখতে হবে।পূর্ববর্তী বংশধরদের জন্য দো’য়া করার শিক্ষা দিতে হবে।
৯। প্রত্যেক সন্তানকে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ শিক্ষা দিতেই হবে।
১০। সন্তান-সন্ততি যেন হারাম-নাজায়িজ কাজ যেমন:- ছবি,টিভি,গান-বাজনা,খেলাধুলা,মারামারি,সন্তাষী কার্য কলাপ ইত্যাদি কাজে যেন লিপ্ত হতে না পারে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
১১। সন্তান বয়সে বড় হয়ে গেলে দায়িত্ব শেষ এইটা ভাবলে হবে না,বরং সর্বাবস্থায় তার উপর নজর রাখতে হবে।
১২। সন্তানকে বিয়ে-শাদি করানোর সময় নেককার পরহেজগার পাত্রীর সাথে বিয়ে দিতে হবে। এতে তার পরবর্তী বংশধরগণ হক্ব পথের উপর থাকতে পারবে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন