২০২০ সাল থেকেই ভয়ঙ্কর শীতল হতে থাকবে পৃথিবী!
আইস এজ হল এমন একটি পর্যায় যখন সূর্যের উত্তাপ এবং আলো দুই’ই কমে যায়। অর্থাৎ ভয়ঙ্কর শীতল হয়ে উঠবে পৃথিবীর কিছু অংশ। আবহাওয়াবিদদের ধারণা আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই এমনটা ঘটবে।
বেশ কিছুদিন ধরে সূর্যে এমন কিছু ঘটনা চোখে পড়েছে বিজ্ঞানীদের যা তাদের অত্যন্ত চিন্তিত করে তুলেছে। চারদিন ধরে কোনও সানস্পট দেখা যায়নি সূর্যের বাইরের স্তরে। সানস্পট না থাকাটা একেবারেই অস্বাভাবিক নয় তবে বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেছেন একই সঙ্গে কমে গিয়েছে সোলার অ্যাক্টিভিটি।
যদিও সূর্যের উপরের স্তরের সোলার অ্যাক্টিভিটি প্রতি ১১ বছর পর পর পরিবর্তিত হয় এবং এই পরিবর্তনের জন্য কিছুদিনের জন্য স্তিমিত হয় সূর্য কিন্তু বিজ্ঞানীদের ধারণা এবার পরিস্থিতি অনেকটাই অন্য রকম। আবহবিদ পল ডোরিয়ানের বক্তব্য, ২০২০ সালের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে ‘সোলার মিনিমাম ফেজ’ যেখানে সূর্যের প্রভাব হবে সর্বনিম্ন।
এই পর্যায়টিকে বলা হচ্ছে মিনি আইস এজ। এমনই একটি সময় এসেছিল ১৬৪৫ সালে। এবারের আইস এজটি কয়েক দশক ধরে চলবে বলেই ধারণা বেশ কিছু আবহবিদের। এই সময়ে সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মির বিকিরণ কমবে এবং বায়ুমণ্ডল কিছুটা সংকুচিত হবে। গোটা পৃথিবী জুড়েই আঞ্চলিক জলবায়ুতে বিপুল পরিবর্তন আসবে।
ভারতের মতো ক্রান্তীয় দেশগুলিতে গড় তাপমাত্রা অনেকটাই কমবে গ্রীষ্মকালে এবং শীতকালে ঠান্ডার দাপট খুব স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে
আইস এজ হল এমন একটি পর্যায় যখন সূর্যের উত্তাপ এবং আলো দুই’ই কমে যায়। অর্থাৎ ভয়ঙ্কর শীতল হয়ে উঠবে পৃথিবীর কিছু অংশ। আবহাওয়াবিদদের ধারণা আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই এমনটা ঘটবে।
বেশ কিছুদিন ধরে সূর্যে এমন কিছু ঘটনা চোখে পড়েছে বিজ্ঞানীদের যা তাদের অত্যন্ত চিন্তিত করে তুলেছে। চারদিন ধরে কোনও সানস্পট দেখা যায়নি সূর্যের বাইরের স্তরে। সানস্পট না থাকাটা একেবারেই অস্বাভাবিক নয় তবে বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেছেন একই সঙ্গে কমে গিয়েছে সোলার অ্যাক্টিভিটি।
যদিও সূর্যের উপরের স্তরের সোলার অ্যাক্টিভিটি প্রতি ১১ বছর পর পর পরিবর্তিত হয় এবং এই পরিবর্তনের জন্য কিছুদিনের জন্য স্তিমিত হয় সূর্য কিন্তু বিজ্ঞানীদের ধারণা এবার পরিস্থিতি অনেকটাই অন্য রকম। আবহবিদ পল ডোরিয়ানের বক্তব্য, ২০২০ সালের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে ‘সোলার মিনিমাম ফেজ’ যেখানে সূর্যের প্রভাব হবে সর্বনিম্ন।
এই পর্যায়টিকে বলা হচ্ছে মিনি আইস এজ। এমনই একটি সময় এসেছিল ১৬৪৫ সালে। এবারের আইস এজটি কয়েক দশক ধরে চলবে বলেই ধারণা বেশ কিছু আবহবিদের। এই সময়ে সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মির বিকিরণ কমবে এবং বায়ুমণ্ডল কিছুটা সংকুচিত হবে। গোটা পৃথিবী জুড়েই আঞ্চলিক জলবায়ুতে বিপুল পরিবর্তন আসবে।
ভারতের মতো ক্রান্তীয় দেশগুলিতে গড় তাপমাত্রা অনেকটাই কমবে গ্রীষ্মকালে এবং শীতকালে ঠান্ডার দাপট খুব স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন