মশার কামড়ে জীবন বদলে যায় এমন ঘটনা ঘুণাক্ষরে শোনা না গেলেও এবার ঘটেছে তাই। একটা মশার কামড়ে বদলে গেছে ওই নারীর ভাগ্য। অথচ মশার যন্ত্রণায় কয়েল থেকে শুরু করে স্প্রে ব্যবহার করা হয়। তারপরও মশার কামড়ে অসুস্থ হয়ে অনেকের প্রাণহানির খবর শোনা যায়।
কিন্তু মানুষের জীবনকে বদলে দিতে পারে মশা- এমন কথা বললে হয়তো পাগল ছাড়া আর কিছুই ভাববে না। তবে বাস্তবেই এমনটা ঘটেছে এক মহিলার ক্ষেত্রে। যার নাম অ্যাঙহারাদ উইলিয়ামস।
জিনিউজের এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানা গেছে।
১৩ বছর বয়সে তাকে একবার বাঁ পায়ে থাইয়ের ওপর মশা কামড়ায়। মশা তো তাকে বহুবার কামড়েছে। কিন্তু সেই মশার কামড়টা তার জীবন বদলে দেয়। প্রথমে কিছুই মালুম হয়নি উইলিয়ামসের।
জায়গা কিছুটা ফুলতে শুরু করে এক মাস পর থেকে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। ডাক্তাররা তো দেখে অবাক।
মেডিক্যাল চেকআপের পর ডাক্তাররা বলেন, এক বিশেষ ধরনের মশার কামড়ের জন্য জায়গাটা ফুলে উঠেছে, পরে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু ঠিক হয়নি। বরং বাঁ পাটা আরো ফুলতে শুরু করে অ্যাঙহারাদ উইলিয়ামসের।
দু’বছর পর ফের আরো বড় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার বাঁ পায়ে বিশেষ এক ধরনের দামি ব্যান্ডেজ বেঁধে দেয়া হয় তাক পায়ে। এতে বাঁ পায়ের ফোলাটা না কমলেও আর অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়নি।
স্ফিত হওয়ার গতি থমকে গেলেও উইলিয়ামসের বাঁ পায়ের ওজন তার ডান পায়ের থেকে ১২ কেজি বেড়ে যায়। ভারী বাঁ পাটা নিয়ে স্কুলে যেতে অসুবিধা পড়ে গিয়েছিলেন তিনি।
কেউ কেউ তার পা নিয়ে ঠাট্টা করেছিল। কিন্তু তাতে দমানো যায়নি উইলিয়ামসকে। একটা মশার কামড়ে জীবনের গতি থমকে গেলেও সেটাকে আলাদাভাবে পরিচালনা করলেন উইলিয়ামস।
সাঁতার থেকে সাইকেলিং সবই করতে শুরু করেন। ডাক্তররা বলছেন, উইলিয়ামসের পায়ের স্ফীতভাবটা আর কমার সম্ভাবনা খুব কম।
সব বাধা টপকে নিজেকে শরীরশিক্ষার শিক্ষিকা হিসেবে তুলে ধরলেন। তৈরি করলেন নিজের স্কুল, যে স্কুলে পড়ানো হয় মানসিক জোর বাড়ানোর কৌশল। অনেক বড় বড় কর্পোরেট হাউসে বক্তৃতা দিতে ডেকে পাঠানো হয় তাকে।
উইলিয়ামস নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে সবার মনের জোর বাড়ান। উইলিয়ামসের এখন সুখি পরিবার। একটা মশার কামড় উইলিয়ামসের জীবনটা সত্যি বদলে দিয়েছে
কিন্তু মানুষের জীবনকে বদলে দিতে পারে মশা- এমন কথা বললে হয়তো পাগল ছাড়া আর কিছুই ভাববে না। তবে বাস্তবেই এমনটা ঘটেছে এক মহিলার ক্ষেত্রে। যার নাম অ্যাঙহারাদ উইলিয়ামস।
জিনিউজের এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানা গেছে।
১৩ বছর বয়সে তাকে একবার বাঁ পায়ে থাইয়ের ওপর মশা কামড়ায়। মশা তো তাকে বহুবার কামড়েছে। কিন্তু সেই মশার কামড়টা তার জীবন বদলে দেয়। প্রথমে কিছুই মালুম হয়নি উইলিয়ামসের।
জায়গা কিছুটা ফুলতে শুরু করে এক মাস পর থেকে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। ডাক্তাররা তো দেখে অবাক।
মেডিক্যাল চেকআপের পর ডাক্তাররা বলেন, এক বিশেষ ধরনের মশার কামড়ের জন্য জায়গাটা ফুলে উঠেছে, পরে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু ঠিক হয়নি। বরং বাঁ পাটা আরো ফুলতে শুরু করে অ্যাঙহারাদ উইলিয়ামসের।
দু’বছর পর ফের আরো বড় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার বাঁ পায়ে বিশেষ এক ধরনের দামি ব্যান্ডেজ বেঁধে দেয়া হয় তাক পায়ে। এতে বাঁ পায়ের ফোলাটা না কমলেও আর অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়নি।
স্ফিত হওয়ার গতি থমকে গেলেও উইলিয়ামসের বাঁ পায়ের ওজন তার ডান পায়ের থেকে ১২ কেজি বেড়ে যায়। ভারী বাঁ পাটা নিয়ে স্কুলে যেতে অসুবিধা পড়ে গিয়েছিলেন তিনি।
কেউ কেউ তার পা নিয়ে ঠাট্টা করেছিল। কিন্তু তাতে দমানো যায়নি উইলিয়ামসকে। একটা মশার কামড়ে জীবনের গতি থমকে গেলেও সেটাকে আলাদাভাবে পরিচালনা করলেন উইলিয়ামস।
সাঁতার থেকে সাইকেলিং সবই করতে শুরু করেন। ডাক্তররা বলছেন, উইলিয়ামসের পায়ের স্ফীতভাবটা আর কমার সম্ভাবনা খুব কম।
সব বাধা টপকে নিজেকে শরীরশিক্ষার শিক্ষিকা হিসেবে তুলে ধরলেন। তৈরি করলেন নিজের স্কুল, যে স্কুলে পড়ানো হয় মানসিক জোর বাড়ানোর কৌশল। অনেক বড় বড় কর্পোরেট হাউসে বক্তৃতা দিতে ডেকে পাঠানো হয় তাকে।
উইলিয়ামস নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে সবার মনের জোর বাড়ান। উইলিয়ামসের এখন সুখি পরিবার। একটা মশার কামড় উইলিয়ামসের জীবনটা সত্যি বদলে দিয়েছে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন