রোযার প্রকারভেদঃ
'
রোযা মোট ছয় প্রকার। যথা- ১.ফরয,
২. ওয়াজিব, ৩. সুন্নত, ৪. মুস্তাহাব, ৫.
মাকরূহ, ৬. হারাম।
,
ফরয রোযাঃ
,
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর এক মাস
রোযা হচ্ছে ফরয রোযা।
,
ওয়াজিব রোযাঃ
,
মানত-এর রোযা।
নফল রোযার ক্বাযা, যা শুরু করার পর
ফাসিদ (ভঙ্গ) হয়ে গিয়েছিলো।
বিভিন্ন কাফফারার রোযা।
,
সুন্নত রোযাঃ
,
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম (দশই
মুহররম) উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা।
অর্থাৎ ৯/১০ অথবা ১০/১১ তারিখে
রোযা রাখা।
,
★প্রতি মাসে তিনটি রোযা
রাখা।
,
★পহেলা রজব এর দিনে রোযা
রাখা।
,
★মি’রাজ শরীফ-এর দিনে রোযা
রাখা।
,
★শবে বরাত উপলক্ষে ১৫ই শা’বানে
রোযা রাখা।
,
★শাওওয়াল মাসের ৬টি রোযা।
,
★যিলহজ্জ মাসের ১-৯ তারিখ পর্যন্ত
৯টি রোযা।
,
মুস্তাহাব রোযাঃ
,
★প্রতি আরবী মাসের ১৩, ১৪, ১৫
তারিখে রোযা রাখা।
,
★প্রতি সপ্তাহের ইয়াওমুল ইছনাইনিল
আযীম তথা সোমবার শরীফ এবং
বৃহস্পতিবার রোযা রাখা।
,
★যে পাঁচ দিন রোযা রাখা
নিষিদ্ধ সে পাঁচ দিন ব্যতীত
অন্যান্য যে কোন দিন রোযা
রাখা।
,
মাকরূহ রোযাঃ
,
ইয়ামুশ শক অর্থাৎ চাঁদের ত্রিশ
তারিখ দিনে রোযা রাখা
সাধারণভাবে মাকরূহ।
এছাড়া আশুরা উপলক্ষে ১ দিন রোযা
রাখা
,
হারাম রোযাঃ
,
পবিত্র ঈদুল ফিতর-এর দিন।
পবিত্র ঈদুল আদ্বহার দিন।
এবং ঈদুল আদ্বহা-এর দিনের পরবর্তী
তিন দিন (১১,১২,১৩ই যিলহজ্জ
তারিখে) রোযা রাখা হারাম।
,
বিঃ দ্রঃ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ,
সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে
ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে মীলাদুননবী
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-
এর দিন তথা ১২ই রবীউল আউয়াল
শরীফ-এ রোযা না রাখাই উত্তম।
কেননা তা হচ্ছে সকল ঈদের সেরা
ঈদ। খুশি প্রকাশের দিন।
'
রোযা মোট ছয় প্রকার। যথা- ১.ফরয,
২. ওয়াজিব, ৩. সুন্নত, ৪. মুস্তাহাব, ৫.
মাকরূহ, ৬. হারাম।
,
ফরয রোযাঃ
,
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর এক মাস
রোযা হচ্ছে ফরয রোযা।
,
ওয়াজিব রোযাঃ
,
মানত-এর রোযা।
নফল রোযার ক্বাযা, যা শুরু করার পর
ফাসিদ (ভঙ্গ) হয়ে গিয়েছিলো।
বিভিন্ন কাফফারার রোযা।
,
সুন্নত রোযাঃ
,
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম (দশই
মুহররম) উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা।
অর্থাৎ ৯/১০ অথবা ১০/১১ তারিখে
রোযা রাখা।
,
★প্রতি মাসে তিনটি রোযা
রাখা।
,
★পহেলা রজব এর দিনে রোযা
রাখা।
,
★মি’রাজ শরীফ-এর দিনে রোযা
রাখা।
,
★শবে বরাত উপলক্ষে ১৫ই শা’বানে
রোযা রাখা।
,
★শাওওয়াল মাসের ৬টি রোযা।
,
★যিলহজ্জ মাসের ১-৯ তারিখ পর্যন্ত
৯টি রোযা।
,
মুস্তাহাব রোযাঃ
,
★প্রতি আরবী মাসের ১৩, ১৪, ১৫
তারিখে রোযা রাখা।
,
★প্রতি সপ্তাহের ইয়াওমুল ইছনাইনিল
আযীম তথা সোমবার শরীফ এবং
বৃহস্পতিবার রোযা রাখা।
,
★যে পাঁচ দিন রোযা রাখা
নিষিদ্ধ সে পাঁচ দিন ব্যতীত
অন্যান্য যে কোন দিন রোযা
রাখা।
,
মাকরূহ রোযাঃ
,
ইয়ামুশ শক অর্থাৎ চাঁদের ত্রিশ
তারিখ দিনে রোযা রাখা
সাধারণভাবে মাকরূহ।
এছাড়া আশুরা উপলক্ষে ১ দিন রোযা
রাখা
,
হারাম রোযাঃ
,
পবিত্র ঈদুল ফিতর-এর দিন।
পবিত্র ঈদুল আদ্বহার দিন।
এবং ঈদুল আদ্বহা-এর দিনের পরবর্তী
তিন দিন (১১,১২,১৩ই যিলহজ্জ
তারিখে) রোযা রাখা হারাম।
,
বিঃ দ্রঃ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ,
সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে
ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে মীলাদুননবী
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-
এর দিন তথা ১২ই রবীউল আউয়াল
শরীফ-এ রোযা না রাখাই উত্তম।
কেননা তা হচ্ছে সকল ঈদের সেরা
ঈদ। খুশি প্রকাশের দিন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন