কাদেরকে যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না?
১) জাকির নালায়েক
২) কোয়ান্টাম মেথড
৩) আনজুমানে মুফিদুল ইসলাম
৪) মওদুদীবাদী জামাত
৫) কওমী, দেওবন্দী মাদরাসা
৬) হেক্বারতে ইসলাম
৭) ছয়উছুল ভিত্তিক তাবলীগওয়ালা
৮) বাতিল ৭২ ফিরকা যেমন কাদিয়ানী, সালাফী, ওহাবী, খারেজী, রাফেজী ইত্যাদি ।
৯) যে সকল ইয়াতীমখানা বা প্রতিষ্ঠান শরিয়তবিরোধী কাজে জড়িত যেমন গণতন্ত্র অর্থাৎ তন্ত্রমন্ত্র করে, বেপর্দা হয়, ছবি তোলে, খেলাধুলা করে, টিভি দেখে, টিভিতে প্রোগ্রাম করে, হরতাল, লংমার্চ, অবরোধ করে এদের যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না।
কেন যাকাত আদায় হবে না?
কারণ এরা প্রত্যেকে শরিয়তবিরোধী তথা ঈমান-আক্বীদা বিধ্বংসী কর্মকা-ে জড়িত।
যে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “নেক ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য করো। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয় মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি কঠোর শাস্তিদাতা।” পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ উনার পবিত্র ২নং আয়াত শরীফ এই আয়াত অনুসারে আপনি যদি এদের যাকাত দেন তাহলে পাপ ও বদিতে সাহায্য করা হবে যা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিষেধ করেছেন।
১০) গরিব কিন্তু ফাসিক অর্থাৎ দরিদ্র কিন্তু নামায, রোযা আদায় করে না, বেপর্দা হয়, খেলাধুলা, গানবাজনা করে, ছবি তোলে, টিভি দেখে, বিড়ি সিগারেট খায়, গালিগালাজ করে, পাপ কাজ করে। এমন লোক যদি নিজের ভাইও হয় তাকে যাকাত দেয়া যাবে না, তবে দান করা যাবে। গরিব আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী,কাজের লোকের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
কেন?
হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “যখন কোনো ফাসিকের প্রশংসা করা হয়, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি গোস্বা করেন এবং সে কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার আরশ থরথর করে কাঁপতে থাকে।” তাহলে ফাসিককে সাহায্য করলে কি হবে?
প্রশ্ন হতে পারে কাকে দিবেন ?
যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পরিপূর্ণ সম্মানিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম অনুসরণ করেন, ঈমান আক্বীদা বিশুদ্ধ এবং হারাম কাজে সংশ্লিষ্ট নয়- সেখানে যাকাত দিতে হবে।
মনে রাখবেন- যাকাত দেয়া ফরয, গ্রহণ নয়। আপনার যাকাত নিয়ে কেউ শরিয়তবিরোধী কাজ করলে এর দায়ভার আপনার।
১) জাকির নালায়েক
২) কোয়ান্টাম মেথড
৩) আনজুমানে মুফিদুল ইসলাম
৪) মওদুদীবাদী জামাত
৫) কওমী, দেওবন্দী মাদরাসা
৬) হেক্বারতে ইসলাম
৭) ছয়উছুল ভিত্তিক তাবলীগওয়ালা
৮) বাতিল ৭২ ফিরকা যেমন কাদিয়ানী, সালাফী, ওহাবী, খারেজী, রাফেজী ইত্যাদি ।
৯) যে সকল ইয়াতীমখানা বা প্রতিষ্ঠান শরিয়তবিরোধী কাজে জড়িত যেমন গণতন্ত্র অর্থাৎ তন্ত্রমন্ত্র করে, বেপর্দা হয়, ছবি তোলে, খেলাধুলা করে, টিভি দেখে, টিভিতে প্রোগ্রাম করে, হরতাল, লংমার্চ, অবরোধ করে এদের যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না।
কেন যাকাত আদায় হবে না?
কারণ এরা প্রত্যেকে শরিয়তবিরোধী তথা ঈমান-আক্বীদা বিধ্বংসী কর্মকা-ে জড়িত।
যে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “নেক ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য করো। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয় মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি কঠোর শাস্তিদাতা।” পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ উনার পবিত্র ২নং আয়াত শরীফ এই আয়াত অনুসারে আপনি যদি এদের যাকাত দেন তাহলে পাপ ও বদিতে সাহায্য করা হবে যা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিষেধ করেছেন।
১০) গরিব কিন্তু ফাসিক অর্থাৎ দরিদ্র কিন্তু নামায, রোযা আদায় করে না, বেপর্দা হয়, খেলাধুলা, গানবাজনা করে, ছবি তোলে, টিভি দেখে, বিড়ি সিগারেট খায়, গালিগালাজ করে, পাপ কাজ করে। এমন লোক যদি নিজের ভাইও হয় তাকে যাকাত দেয়া যাবে না, তবে দান করা যাবে। গরিব আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী,কাজের লোকের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
কেন?
হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “যখন কোনো ফাসিকের প্রশংসা করা হয়, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি গোস্বা করেন এবং সে কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার আরশ থরথর করে কাঁপতে থাকে।” তাহলে ফাসিককে সাহায্য করলে কি হবে?
প্রশ্ন হতে পারে কাকে দিবেন ?
যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পরিপূর্ণ সম্মানিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম অনুসরণ করেন, ঈমান আক্বীদা বিশুদ্ধ এবং হারাম কাজে সংশ্লিষ্ট নয়- সেখানে যাকাত দিতে হবে।
মনে রাখবেন- যাকাত দেয়া ফরয, গ্রহণ নয়। আপনার যাকাত নিয়ে কেউ শরিয়তবিরোধী কাজ করলে এর দায়ভার আপনার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন