বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৬

বিষয়ঃ সাহস দেখানোর জন্য ওলামালীগকে ধন্যবাদ।

ওলামা লীগ ‘পহেলা বৈশাখকে হারাম’ বলায় তাদের উপর বেজায় চটেছে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। এক বক্তব্যে আওয়ামীলীগের মাহবুবুব আলম হানিফ বলেছে-্“ওলামা লীগ বাটপারদের সংগঠন”
এরপর সাংবাদিক প্রশ্ন করেছে ওলামা লীগ নেতা হাসান শেখ শরীয়তপুরাকে,
প্রশ্ন- “আপনারা নাকি পহেলা বৈশাখকে হারাম বলেন ? এটাতো আওয়ামীলীগের সাথে মিলে না। আপনি কি এ ব্যাপারে এখনও অটল ?”
উত্তরে ওলামা লীগ নেতা হাসান শেখ শরীয়তপুরী ডয়চে ভেলে ও বাংলা ট্রিবিউনকে বলে,
“শনিবার প্রেস ক্লাবের সামনে আমিই এই দাবি তুলেছি এবং আমি আমার দাবিতে অটল আছি৷ আমি মুসলমান হিসেবে বক্তব্য দিয়েছি। পহেলা বৈশাখ হিন্দুদের সংস্কৃতি, মুসলামানদের নয়৷ এই দেশের ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা পহেলা বৈশাখের নামে কোনো বেলেল্লাপনা ও বেহায়াপনা মেনে নেবে না৷''
নিজ ধর্মীয় অনুশাসনের উপর ওলামা লীগ নেতার দৃঢ়তা সত্যিই প্রশংসা রাখে, দলের কেন্দ্রীয় নেতার হুঙ্কারেও সে ভেঙ্গে পড়েনি।
তবে আমি অবাক হয়েছি ভিন্ন কারণে।
ওলামা লীগ নেতাকে প্রশ্ন করা হয়েছে- আপনি আওয়ামীলীগ হয়ে এটা কেন বলবেন ?
উত্তরে তিনি বললেন- “আমি মুসলমান হয়ে এ কথা বলেছি”
পাঠক !! আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এ কথা দ্বারা প্রমাণ পায়- বাংলাদেশে এত কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে যে, একজন মুসলমান তার ধর্মের কথা বলতে পারে না। যদি বলে- তবে তাকে দল থেকে পরিত্যাজ্য করা হয়, গালাগালি করা হয়, গ্রেফতারের হুমকি দেওয়া হয়।
সত্যিই বাংলাদেশে ইসলাম কঠিনভাবে নিপীড়িত, নির্যাতিত।
হাসান শেখ শরীয়তপুরীর বক্তব্য সেটাই প্রমাণ করে দিলো।
তথ্যসূত্র:
১) ডয়েচে ভেলে- http://goo.gl/gIm66I
২) বাংলা ট্রিবিউন- http://goo.gl/vgY6q

বলুন তো, কবে থেকে বাঙালীর হাজার বছরের ঐতিহ্য মঙ্গলশোভাযাত্রা শুরু হয়??

১) প্রশ্ন- বলুন তো, কবে থেকে বাঙালীর হাজার বছরের ঐতিহ্য মঙ্গলশোভাযাত্রা শুরু হয়?
উত্তর- ২৭ বছর আগ থেকে, ১৯৮৯ সালে।
২) প্রশ্ন- বলুন তো কোন মহান নেতা পহেলা বৈশাখকে উপলক্ষে সরকারী ছুটি দেয় এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা করে ?
উত্তর- লুচু এরশাদ।
৪) প্র্শ্ন- বলুন তো কত হাজার বছর আগ থেকে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে পান্তা-ইলিশ খাওয়া শুরু হয় ?
উত্তর-হাজার নয়, ৩২ বছর আগ থেকে, ১৯৮৪ সালে।
৫) প্রশ্ন- বলুন তো, কোন মহান বাঙালী বাংলা সন চালু করেন ?
উত্তর- কোন বাঙালী নয়, বাদশাহ আকবর। সে মঙ্গলীয় বংশোদ্ভূত, ফার্সী ভাষী।
৬) প্রশ্ন- বলুন তো ঐতিহাসিক রমনার বটমূলটি কোন জাতের বট গাছ ?
উত্তর- ঐটি বট গাছ নয়, অশ্বত্থ গাছ।
৭) প্রশ্ন- বলুন তো কত হাজার বছর আগ থেকে রমনায় পহেলা বৈশাখ পালন শুরু হয় ?
উত্তর- ৪৯ বছর আগ থেকে, ১৯৬৭ সালে।
৮) প্রশ্ন- পহেলা বৈশাখ একটি সার্বজনিন বাঙালী উৎসব। আচ্ছা ঐ দিন কি কি সার্বজনিন অনুষ্ঠান আছে?
উত্তর- হিন্দুদের ঘটপূজা, গণেশ পূজা, সিদ্ধেশ্বরী পূজা, হিন্দুদের ঘোড়ামেলা, হিন্দুদের চৈত্রসংক্রান্তি পূজা-অর্চনা, হিন্দুদের চড়ক বা নীল পূজা বা শিবের উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট মেলা, গম্ভীরা পূজা, কুমীরের পূজা, অগ্নিনৃত্য, ত্রিপুরাদের বৈশুখ মারমাদের সাংগ্রাই ও পানি উৎসব, চাকমাদের বিজু উৎসব (ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের পূজা উৎসবগুলোর সম্মিলিত নাম বৈসাবি), হিন্দু ও বৌদ্ধদের উল্কিপূজা, মজুসি তথা অগ্নি পূজকদের নওরোজ, হিন্দুদের বউমেলা,মঙ্গলযাত্রা এবং সূর্যপূজা।
৯) প্রশ্ন- বলুন তো, “পহেলা বৈশাখ পালন করলে মুসলমানিত্ব যায় না” এ্টা কোন কোন গ্র্যান্ড মুফতির ফতওয়া ?
উত্তর- গ্র্যান্ড মুফতি তথ্যমন্ত্রী  হাসানুল হক ইনু।





মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৬

বিষয়: পহেলা বৈশাখ ও সংস্কৃতি। বাঙালির সভ্যতা ৩৬৪ দিন একটা মেয়েকে ধর্ষণ করে ১দিন সুন্দর করে উন্নত সাবান-শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করানো!!??

বাঙালির সভ্যতা
৩৬৪ দিন একটা মেয়েকে ধর্ষণ
করে ১দিন সুন্দর
করে উন্নত সাবান-শ্যাম্পু দিয়ে
গোসল করিয়ে
আকর্ষণীয় দামী পোশাক পরিয়ে
ফগ বা অন্য
কোন অতি উন্নত মানের
পারফিউম শরীরে
ছিটালেও যেমনি তার
কুমারিত্ব আর ফিরে আসবেনা,
তেমনি সারা বছর বিদেশী
সংস্কৃতি নিয়ে মেতে
থেকে, বিদেশীদের পা চেঁটে
বছরের ৩/৪টা
দিন (১লা বৈশাখ, ২১
ফেব্রুয়ারি, ২৬ মার্চ, ১৬
ডিসেম্বর)
আমি বাঙালী, বাঙালী বলে
চিৎকার করলেই বাঙালী
হওয়া যায়না।
ফেসবুকের ওয়ালে থালা ভরা
পান্তা ইলিশের ছবি,
বৈশাখী গান লিখে
বাঙালিত্ব দেখাচ্ছেন।
কোথায়
থাকে আপনার বাঙালিত্ব?
কোথায় থাকে আপনার
মনুষ্যত্ব?
• যখন একটা পথশিশু ডাস্টবিন
থেকে পঁচা খাবার
কুড়িয়ে খাচ্ছে,
• পাশের অভাবি মানুষটা
সারাটা বছর লবন-পান্তা খেয়ে
দিনাতিপাত করছে,
• কাপড়ের অভাবে কবর থেকে
কাফনের কাপড়
তুলে লজ্জা নিবারণ করছে,
তখন আপনি ২০,০০০ টাকা খরচ করে
একটা দিন পান্তা
ইলিশ খাচ্ছেন। আর দেখাচ্ছেন
আপনি বাংলাকে কত
ভালবাসেন?
ভালবাসা আর বিলাসিতা কখনও
এক কাতারে থাকতে
পারেনা। ভালবাসা হল সেটাই
যা নিরন্তর চলতে থাকে।
সময়ের গন্ডি দিয়ে একে
সীমাবদ্ধ করা যায়না।
পান্তা খাওয়া যদি দেশের
প্রতি, সংস্কৃতির প্রতি
ভালবাসার
নিদর্শন হয়, তাহলে আমি বলব,
যারা সারা বছর পান্তা খায়
তাদেরটাই প্রকৃত ভালবাসা আর
আপনারটা নেহাৎ
ভণ্ডামী ছাড়া আর কিছুই নয়।
সারা বছর শুনলেন Baby Doll, আর
একটা দিন "এসো
হে বৈশাখ, এসো এসো" গান
শুনলেই আপনি বড়
দেশপ্রমিক হয়ে গেলেন। এমন
বাঙালি পরিচয়
দিতে কি আপনার লজ্জাবোধ
করেনা?
বাঙ্গালি, নিঃসন্দেহে আমি
বাঙ্গালি। আমি প্রথমে
একজন মুসলিম তারপরে একজন
দেশপ্রেমিক
বাংলাদেশী। বাংলা আমার
গর্ব।
আগে নিজের বিবেককে জাগ্রত
করুন তারপর বঙালি সাজ

বিষয়ঃ পহেলা বৈশাখ।। সাহস দেখানোর জন্য ওলামালীগকে ধন্যবাদ।

ওলামা লীগ ‘পহেলা বৈশাখকে হারাম’ বলায় তাদের উপর বেজায় চটেছে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। এক বক্তব্যে আওয়ামীলীগের মাহবুবুব আলম হানিফ বলেছে-্“ওলামা লীগ বাটপারদের সংগঠন”
এরপর সাংবাদিক প্রশ্ন করেছে ওলামা লীগ নেতা হাসান শেখ শরীয়তপুরাকে,
প্রশ্ন- “আপনারা নাকি পহেলা বৈশাখকে হারাম বলেন ? এটাতো আওয়ামীলীগের সাথে মিলে না। আপনি কি এ ব্যাপারে এখনও অটল ?”
উত্তরে ওলামা লীগ নেতা হাসান শেখ শরীয়তপুরী ডয়চে ভেলে ও বাংলা ট্রিবিউনকে বলে,
“শনিবার প্রেস ক্লাবের সামনে আমিই এই দাবি তুলেছি এবং আমি আমার দাবিতে অটল আছি৷ আমি মুসলমান হিসেবে বক্তব্য দিয়েছি। পহেলা বৈশাখ হিন্দুদের সংস্কৃতি, মুসলামানদের নয়৷ এই দেশের ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা পহেলা বৈশাখের নামে কোনো বেলেল্লাপনা ও বেহায়াপনা মেনে নেবে না৷''
নিজ ধর্মীয় অনুশাসনের উপর ওলামা লীগ নেতার দৃঢ়তা সত্যিই প্রশংসা রাখে, দলের কেন্দ্রীয় নেতার হুঙ্কারেও সে ভেঙ্গে পড়েনি।
তবে আমি অবাক হয়েছি ভিন্ন কারণে।
ওলামা লীগ নেতাকে প্রশ্ন করা হয়েছে- আপনি আওয়ামীলীগ হয়ে এটা কেন বলবেন ?
উত্তরে তিনি বললেন- “আমি মুসলমান হয়ে এ কথা বলেছি”
পাঠক !! আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এ কথা দ্বারা প্রমাণ পায়- বাংলাদেশে এত কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে যে, একজন মুসলমান তার ধর্মের কথা বলতে পারে না। যদি বলে- তবে তাকে দল থেকে পরিত্যাজ্য করা হয়, গালাগালি করা হয়, গ্রেফতারের হুমকি দেওয়া হয়।
সত্যিই বাংলাদেশে ইসলাম কঠিনভাবে নিপীড়িত, নির্যাতিত।
হাসান শেখ শরীয়তপুরীর বক্তব্য সেটাই প্রমাণ করে দিলো।
তথ্যসূত্র:
১) ডয়েচে ভেলে- http://goo.gl/gIm66I
২) বাংলা ট্রিবিউন- http://goo.gl/vgY6q

যে কারনে চারুকলা ইনস্টিটিউট বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।

যে কারনে চারুকলা ইন্সটিটিউট বন্ধ করে দেওয়া উচিত......
চারুকলা ইন্সটিটিউট বাংলাদেশের সম্পদ। ৯৮ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত এ প্রতিষ্ঠান এর মুল কাজ কি ? মুল কাজ হল মুসলমানদের তাহযীব তমাদ্দুন (মুসলিম সংস্কৃতি) তুলে ধরা। কিন্তু বাস্তব প্রেক্ষাপটে আমরা কি দেখতে পাই ?
এবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে হোলি পূজার আয়োজন, যেখানে চারুকলার ছাত্রছাত্রীরা (সকল ধর্মের) পরষ্পর পরষ্পরের দিকে রং ছিটাচ্ছে।
আর নিচের ছবিতে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মুখোশ, মূর্তি, ইত্যাদি তৈরী করছে চারুকলার ছাত্র-ছাত্রীরা।
এবার মূল কথায় আসি। চারুকলায় এবার মহাধূমধামে আয়োজিত হয়েছে হোলি পূজা, আয়োজকদের ভাষায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই এ পূজায় অংশগ্রহণ করেছে। শুধু তাই নয়, স্বরস্বতী পূজাতেও এ ইন্সটিটিউট সক্রিয় অংশগ্রহন করেছে। তাদের ভাষায়, এ ইন্সটিটিউটটি অসম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী তাই হোলি পূজা কিংবা স্বরস্বতী পূজায় এত সক্রিয় কার্যক্রম।
কিন্তু চারুকলায় কোন ইসলামী অনুষ্ঠান পালন হয় বলে তো শুনি নাই। যেমন ধরুন, শবে বরাতের উপলক্ষে তো চারুকলার ছাত্রদের ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কোন কার্যক্রম পালন করতে দেখি না। কিংবা ঈদে মীলাদুন নবীতে তো দেখলাম না, ধর্ম-বর্ন নির্বিশেষে তা পালন করতে??মুসলিম কোন দিবস উৎযাপন করতে তো এদের দেখা যায়না।
তারমানে এ ইন্সটিটিউটে মুসলমানদেরটা পালন হয় না, কিন্তু অসাম্প্রদায়িকতার নাম দিয়ে হিন্দুধর্ম পালন ও প্রচারে ব্যাপক কাজ চলে।
অর্থাৎ চারুকলা দীর্ঘদিন যাবত অসম্প্রদায়িকতা ও বাঙালী সংস্কৃতির নামে ধোকাবাজি করে শুধু হিন্দুধর্মের প্রচার করছে। আর মুসলমানরা তাদের ধোকাবাজিতে ভুলে ‘স্লিপ ওয়াকিং’ রোগির মত হেটে যাচ্ছে।
তবে চারুকলা এ ধোকাবাজিটা বেশি করার সুযোগ পায় পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে। কথিত মঙ্গলশোভাযাত্রার নামে মুসলমানদের হাতে ধরিয়ে দেয় একঘাদা হিন্দু মূর্তি। আর বেকুব মুসলমানরা হুজুগে মেতে সেগুলো প্রচার করে। সে নিজেও বুঝে না, এ মূর্তি প্রচারের মাধ্যমে সে শিরকী গুনাহে লিপ্ত হচ্ছে, হিন্দুয়ানী পূজায় অংশগ্রহণ করছে এবং ঈমান হারিয়ে জাহান্নামের কিটে রূপান্তরিত হচ্ছে।
আসলে এটা সাংস্কৃতি পালন নয়, বরং সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ও হুজুগের দ্বারা যা সৃষ্টি করা হচ্ছে। ভুলে গেলে চলবে না, আমরা তো বাঙালী মুসলমান, বাঙালী হিন্দু নই। আমরা সেই কালচারটুকুই গ্রহণ করব যতটুকু ইসলাম অনুমতি দেয়, এর বাইরে সাংস্কৃতির অজুহাতে অন্যধর্মের আচার-প্রথা কখনই গ্রহণযোগ্য নয়।
মনে রাখতে হবে, এখানে বিশাল এক চক্রান্ত চলছে মুসলমানদের ঈমান নষ্ট করার, যা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালাই পবিত্র কুরআন পাকে বর্ণনা করেছেন-
১) “কাফির-মুশরিকদের মধ্যে অনেকেই প্রতিহিংসাবশতঃ চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদের কোন রকমে কাফির বানিয়ে দিতে।” (সূরা বাক্বারা-১০৯)
২) “তারা (কাফির-মুশরিকরা) এটাই কামনা করে যে, তারা যেরূপ কুফরী করেছে তোমরাও সেইরূপ কুফরী কর, যাতে তোমরা তাদের সমান হয়ে যাও। (সূরা নিসা: ৮৯)
৩) “ কাফির-মুশরিকরা কখনো তোমাদের (মুসলমানদের) প্রতি সন্তুষ্ট হবে না যতোক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তাদের ধর্ম গ্রহণ না করবে বা অনুগত না হবে।” (সূরা বাক্বারা-১২০)
তাহলে মুসলমানের টাকায় পরিচালিত এ প্রতিষ্ঠান কি করছে ? দেখা যাচ্ছে মুসলমানের টাকায় তারা ইসলামের আদেশ পালন না করে মুসলমানদের কুফরিতে নিমিজ্জিত করছে। তাহলে এ প্রতিষ্ঠানের থাকার প্রয়োজনীয়তা আছে কি ?
চারুকলা ইনষ্টীটিউট যদি মুসলমানদের সংস্কৃতি ফুটিয়ে না তুলে কাফিরদের সংস্কৃতিতে মুসলমানদের অভ্যস্থ করতে চায় ,তাহলে এ প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা দেওয়া হোক

মহান আল্লাহ পাক-উনি ইরশাদ মোবারক করেন, --"আর তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার দিবসসমূহকে স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই উক্ত দিবসসমূহের মধ্যে প্রত্যেক ধৈর্যশীল-শোকরগোযার বান্দাদের জন্য নিদর্শনাবলী(নিয়ামত) রয়েছে।"-- -পবিত্র সুরা ইব্রাহীম শরীফঃ আয়াত শরিফ ৫।

মহান আল্লাহ পাক-উনি ইরশাদ মোবারক করেন,
--"আর তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার দিবসসমূহকে স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই উক্ত দিবসসমূহের মধ্যে প্রত্যেক ধৈর্যশীল-শোকরগোযার বান্দাদের জন্য নিদর্শনাবলী(নিয়ামত) রয়েছে।"--
-পবিত্র সুরা ইব্রাহীম শরীফঃ আয়াত শরিফ ৫
*
নবী-রাসুল আলাইহিমুস সালাম, সাহাবায়ে কেয়াম রাদিয়াল্লহু তাআলা আনহুম, ওলী-আল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট দিবস সমুহ স্মরণ করার মধ্যেই রয়েছে অসংখ্য নেয়ামত।
এখন প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে শ্মরন করবেন? যে দিবস থাকবে তার সম্পর্কে কিছু আলোচনা করে, কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করে, দুরুদ শরিফ, মিলাদ শরিফ পাঠ করে দোয়া-মুনাজাত করা যেতে পারে।
আজ হল রজব মাসের প্রথম রাত ।
* * *
এখন আমি আমার জানামতে আগামী মাসের মোবারক দিন গুলো আপনাদের স্মরন করিয়ে দিব
‪#‎১লা_রজব‬ - দোয়া কবুলের বিশেষ রাত্রি।
#১লা_রজব - হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের পবিত্র নিকাহ দিবস।
‪#‎৭ই_রজব‬ অর্থাৎ এই মাসের প্রথম শুক্রবারের রাত্রি - পবিত্র লাইলাতুল রগায়িব শরীফ। [ প্রতি বছর মাস অনুযায়ী বার পরিবর্তন হয়]
‪#‎৬ই_রজব‬ - সুলতানুল হিন্দ, হজরত খাজা সাইয়্যিদ মুইনুদ্দীন হাসান চিশতী আজমেরী সাঞ্জেরী রহমতুল্লাহি আলাইহি-উনার বিছাল(মৃত্যু) শরিফ
‪#‎১৩ই_রজব‬ - আসাদুল্লাহিল গালিব, হজরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত দিবস
‪#‎১৪ই_রজব‬ - সুলতানুল হিন্দ, হজরত খাজা সাইয়্যিদ মুইনুদ্দীন হাসান চিশতী আজমেরী সাঞ্জেরী রহমতুল্লাহি আলাইহি-উনার বিলাদত(জম্ম) শরিফ
#১৪ই_রজব - হজরত জাফর সাদিক আলাইহিস সালাম উনার বিছাল দিবস
‪#‎২৭শে_রজব‬ - পবিত্র শব ই মেরাজ
* * *
উপরে ১ এবং ২ নং বাদে সব বিষয়ে সবাই জানেন আশা করি। ১ এবং ২ নং এর ব্যাপারে নিচের লিখা গুলো পড়ুন---
১ - আখিরী রসূল, রহমতুল্লিল আলামীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন-
ان الدعاء يستجاب فى خمس ليال اول ليلة من رجب وليلة النصف من شعبان وليلة القدر المباركة وليلتى العيدين.
অর্থ: “নিশ্চয়ই পাঁচ রাত্রিতে দোয়া নিশ্চিতভাবে কবুল হয়ে থাকে। (১) রজব মাসের প্রথম রাতে, (২) শবে বরাতের রাতে, (৩) ক্বদরের রাতে, (৪) ঈদুল ফিতরের রাতে, (৫) ঈদুল আযহার রাতে।”
(দলিলঃ মা ছাবাতা বিসসুন্নাহ, আমালুল ইয়াত্তমি ওয়াল লাইলাতি - উপমহাদেশের বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়েখ আবদুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি)
*
২- মাসের প্রথম জুমাবার রাতকে লাইলাতুল রগায়িব বলা হয়। এ মহান দিনে রাসুলুল্লাহ, রহমতুল্লিল আলামীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আম্মা হযরত মা আমিনা আলাইহাস সালাম-উনার রেহেম(গর্ভ) শরীফে তাশরীফ মোবারক এনেছিলেন (সুবহানাল্লাহ)।
লাইলাতুল রগাইব শরীফ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মোবারক করেন। তোমরা রজব মাসের প্রথম জুমার রাতটি গাফলতির সাথে অতিবাহিত করো না।
-দলিলঃ বারাহীনুল ক্বতইয়াহ ফী মাওলিদী খায়বিল বায়ীয়াহ - হযরত শাহ কারামত আলী জৈনপুরী রহমতুল্লাহির বিখ্যাত কিতাব - ৭৮ পৃষ্ঠা।
আশা করি আমার এই তথ্য অনেকের কাজে লাগবে।
( আরেকটি বিষয় , এই মাসের ২৩শে রজব মাস আমার আকদ দিবস, আমি এই কারনে গর্বিত যে এই সম্মানিত মাসেই আমাদের উম্মুল রাছুলিনা এবং আবু রাসুলিনা আলাইহিস সালাম উনাদের ও সম্মানিত আকদ দিবস, এর চেয়ে বড় খুশী আমার আর কি হতে পারে

পহেলা বৈশাখ কেন হারাম জেনে নিন।।।পহেলা বৈশাখ বিধর্মীদের পূজার দিন।

পহেলা বৈশাখ কেন হারাম জেনে নিন।।।পহেলা বৈশাখ বিধর্মীদের পূজার দিন।
পহেলা বৈশাখ মুসলমানদের কোন দিবস
নয়। মুসলমান পহেলা বৈশাখ পালন করতে
পারেনা।পহেলা বৈশাখে পূজা সমূহ:
---------------------------

১) হিন্দুদের ঘটপূজা
২) হিন্দুদের গণেশ পূজা
৩) হিন্দুদের সিদ্ধেশ্বরী পূজা
৪) হিন্দুদের ঘোড়ামেলা
৫) হিন্দুদের চৈত্রসংক্রান্তি পূজা-
অর্চনা
৬) হিন্দুদের চড়ক বা নীল পূজা বা শিবের
উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট মেলা
৭) হিন্দুদের গম্ভীরা পূজা
৮) হিন্দুদের কুমীরের পূজা
৯) হিন্দুদের অগ্নিনৃত্য
১০) ত্রিপুরাদের বৈশুখ
১১) মারমাদের সাংগ্রাই ও পানি উৎসব
১২) চাকমাদের বিজু উৎসব
(ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের পূজা
উৎসবগুলোর সম্মিলিত নাম বৈসাবি)
১৩) হিন্দু ও বৌদ্ধদের উল্কিপূজা
১৪) মজুসি তথা অগ্নি পূজকদের নওরোজ
১৫) হিন্দুদের বউমেলা
১৬) হিন্দুদের মঙ্গলযাত্রা
১৭) হিন্দুদের সূর্যপূজা

পহেলা বৈশাখ কেন হারাম জেনে নিন।।।পহেলা বৈশাখ বিধর্মীদের পূজার দিন।

পহেলা বৈশাখ কেন হারাম জেনে নিন।।।পহেলা বৈশাখ বিধর্মীদের পূজার দিন।
পহেলা বৈশাখ মুসলমানদের কোন দিবস
নয়। মুসলমান পহেলা বৈশাখ পালন করতে
পারেনা।পহেলা বৈশাখে পূজা সমূহ:
---------------------------
১) হিন্দুদের ঘটপূজা
২) হিন্দুদের গণেশ পূজা
৩) হিন্দুদের সিদ্ধেশ্বরী পূজা
৪) হিন্দুদের ঘোড়ামেলা
৫) হিন্দুদের চৈত্রসংক্রান্তি পূজা-
অর্চনা
৬) হিন্দুদের চড়ক বা নীল পূজা বা শিবের
উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট মেলা
৭) হিন্দুদের গম্ভীরা পূজা
৮) হিন্দুদের কুমীরের পূজা
৯) হিন্দুদের অগ্নিনৃত্য
১০) ত্রিপুরাদের বৈশুখ
১১) মারমাদের সাংগ্রাই ও পানি উৎসব
১২) চাকমাদের বিজু উৎসব
(ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের পূজা
উৎসবগুলোর সম্মিলিত নাম বৈসাবি)
১৩) হিন্দু ও বৌদ্ধদের উল্কিপূজা
১৪) মজুসি তথা অগ্নি পূজকদের নওরোজ
১৫) হিন্দুদের বউমেলা
১৬) হিন্দুদের মঙ্গলযাত্রা
১৭) হিন্দুদের সূর্যপূজা
৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা হয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে
- Center For American Progress
**********************************************************

Center For American Progress রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে।
আপনি হয়তো প্রথমে শুনলে মনে হবে কে কেন কি কারনে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী লেখালেখির জন্যে টাকা পয়সা দিবে। তাই এটা আপনার জন্যে। Center For American Progress সংগঠনটি গত ছয় মাস ধরে আমেরিকায় ইনভেস্টিগেশন চালায়। তারা Fear, Inc. The Roots of the Islamophobia Network in America শিরোনামে ১৩০ পৃষ্ঠাব্যাপী ওদের রিপোর্ট প্রকাশ করে। ওদের রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে।
সংগঠন গুলো হলো :
* Donors Capital Fund
* Richard Mellon Scaife foundations
* Lynde and Harry Bradley Foundation
* Newton D. & Rochelle F. Becker foundations and charitable trust
* Russell Berrie Foundation
* Anchorage Charitable Fund and William Rosenwald Family Fund
* Fairbrook Foundation
এই টাকা গুলো ব্যয় কারা হয় ইসলাম বিদ্বেষী বই , আর্টিকল, ম্যাগজিন, ওয়েব সাইট ও ব্লগ লিখালেখির জন্যে। এদের শীর্ষে আছেন এটলাস সার্গ ব্লগের লেখিকা পাম গেলার, জিহাদ ওয়াচ সাইটের রবার্ট স্পেন্চার, মিডল ইস্ট ফোরামের ডেনিয়েল পাইপ, টেরোরিসম ইনভেস্টিগেট সাইটের স্টিভ এরসন সহ আরো সো কলড এক্সপার্ট যাদের ফক্স নিউজে সবসময় দেখা যায়।এদের ফান্ডিং এবং প্রোপাগান্ডা এতই বিশাল যে এদের তত্বাবোধানে ইন্টারনেটে হাজার হাজার ওয়েবসাইট, ব্লগ, আর্টিকল ও বই লিখে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারোনা চালায়। এরা রাইট উইং কনজারভেটিভ ইহুদী জায়োনিস্ট এবং খ্রিষ্টান এভেন্জালিস্ট। এজন্যেই আপনি দেখবেন যে , ইন্টারনেটে ইসলাম/মুসলিম বিরুধী ম্যাটেরিয়াল অনেক বিশাল।
এদের সাথে বিভিন্ন মিটিংয়ে ও কর্মকান্ডে যোগ দেয় সো কলড মুসলিম নামধারী লোকজন ডলারের লোভে। বলতে থাকেন উনারা আগে মুসলিম ছিলেন বা মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়েছেন এবং দেখেছেন ইসলাম কত্তো খারাপ!!! নাউযুবিল্লাহ (১৩০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট)
Center For American Progress এর রিপোর্ট অনুযায়ী,ইসলামের বিরুদ্ধে conspiracy ছাড়াও, একটি শক্ত নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে যারা পুরো আমেরিকার মানুষের কাছে পৌছানোর ক্ষমতা রাখে,কিছু influential মানুষের মাধ্যমে,মিডিয়া পার্টনার এবং রুট লেভেলের কিছু সংস্থার মাধ্যমে।তাদের কাজ ছিল ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করা মুসলিমদের এবং Give a rise to Islamophobia।এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড শুরু হয় ৫জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং তাদের সংস্থার মাধ্যমে।
গত ১০বছরের ও বেশি সময় ধরে ৪০মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে ৭টি সংস্থা এই কাজে।
আর এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করার Experts রা হলো :–
• Frank Gaffney at the Center for Security Policy
• David Yerushalmi at the Society of Americans for National Existence
• Daniel Pipes at the Middle East Forum
• Robert Spencer of Jihad Watch and Stop Islamization of America
• Steven Emerson of the Investigative Project on Terrorism
বর্তমানে দেখতে পাই নাস্তিক নামধারী কিছু লোক দেশে এবং বিদেশে ঢালাও ভাবে ইসলামের বিরুদ্ধে, নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে এবং উনার সম্মানিত পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে চরম অশ্লীল, নোংরা এবং উস্কানিমূলক কথা প্রচার করছে। এ জন্য রচনা করছে বিভিন্ন বই, তৈরী করছে ওয়েবসাইট, ব্যবহার করছে সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম এবং ব্লগ।
হঠাৎ করে এত নাস্তিক এর আবির্ভাব বাংলাদেশে কিভাবে হল? কারন, সেই Islamophobia নেটওয়ার্ক তাদের নিজেদের সীমানা পেরিয়ে
হাজির হয়েছে আমাদের দেশে আর এইসব নাস্তিকদের ডলারে Pay করছে।
আর তৈরী করছে আমাদের দেশে ডক্টর জাফর ইকবাল, হুমায়ুন আজাদ, তসলিমা নাসরিন, অভিজিৎ রয়, আসিফ মাহিউদ্দিন, থাবা বাবা ওরফে রাজীব হায়দার নামক অনেক পেইড ইসলাম বিদ্বেষী লেখক, বিনিময়ে দিয়েছে অজস্র টাকা , আমেরিকা ইংল্যান্ডের মত দেশে নাগরিকত্ব , পরিচিতি সহ আরো অনেক কিছু….!
এখন প্রশ্ন আসে, নাস্তিকদের শুধু ইসলাম নিয়ে মাথা ব্যথা কেন?
আরও তো ধর্ম আছে, সেগুলার বিরুদ্ধে কিছু বলে না কেন ?
উত্তরটা সহজ, কারন অন্য ধর্মের লোক বলতে ইহুদী খ্রিষ্টান এবং মুশরিকরাই টাকা দিয়ে এসব ইসলাম বিদ্বেষী লেখক তৈরী করে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখার জন্য অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধে লেখার জন্য নয়
৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা হয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে
- Center For American Progress
**********************************************************

Center For American Progress রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে।
আপনি হয়তো প্রথমে শুনলে মনে হবে কে কেন কি কারনে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী লেখালেখির জন্যে টাকা পয়সা দিবে। তাই এটা আপনার জন্যে। Center For American Progress সংগঠনটি গত ছয় মাস ধরে আমেরিকায় ইনভেস্টিগেশন চালায়। তারা Fear, Inc. The Roots of the Islamophobia Network in America শিরোনামে ১৩০ পৃষ্ঠাব্যাপী ওদের রিপোর্ট প্রকাশ করে। ওদের রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে।
সংগঠন গুলো হলো :
* Donors Capital Fund
* Richard Mellon Scaife foundations
* Lynde and Harry Bradley Foundation
* Newton D. & Rochelle F. Becker foundations and charitable trust
* Russell Berrie Foundation
* Anchorage Charitable Fund and William Rosenwald Family Fund
* Fairbrook Foundation
এই টাকা গুলো ব্যয় কারা হয় ইসলাম বিদ্বেষী বই , আর্টিকল, ম্যাগজিন, ওয়েব সাইট ও ব্লগ লিখালেখির জন্যে। এদের শীর্ষে আছেন এটলাস সার্গ ব্লগের লেখিকা পাম গেলার, জিহাদ ওয়াচ সাইটের রবার্ট স্পেন্চার, মিডল ইস্ট ফোরামের ডেনিয়েল পাইপ, টেরোরিসম ইনভেস্টিগেট সাইটের স্টিভ এরসন সহ আরো সো কলড এক্সপার্ট যাদের ফক্স নিউজে সবসময় দেখা যায়।এদের ফান্ডিং এবং প্রোপাগান্ডা এতই বিশাল যে এদের তত্বাবোধানে ইন্টারনেটে হাজার হাজার ওয়েবসাইট, ব্লগ, আর্টিকল ও বই লিখে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারোনা চালায়। এরা রাইট উইং কনজারভেটিভ ইহুদী জায়োনিস্ট এবং খ্রিষ্টান এভেন্জালিস্ট। এজন্যেই আপনি দেখবেন যে , ইন্টারনেটে ইসলাম/মুসলিম বিরুধী ম্যাটেরিয়াল অনেক বিশাল।
এদের সাথে বিভিন্ন মিটিংয়ে ও কর্মকান্ডে যোগ দেয় সো কলড মুসলিম নামধারী লোকজন ডলারের লোভে। বলতে থাকেন উনারা আগে মুসলিম ছিলেন বা মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়েছেন এবং দেখেছেন ইসলাম কত্তো খারাপ!!! নাউযুবিল্লাহ (১৩০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট)
Center For American Progress এর রিপোর্ট অনুযায়ী,ইসলামের বিরুদ্ধে conspiracy ছাড়াও, একটি শক্ত নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে যারা পুরো আমেরিকার মানুষের কাছে পৌছানোর ক্ষমতা রাখে,কিছু influential মানুষের মাধ্যমে,মিডিয়া পার্টনার এবং রুট লেভেলের কিছু সংস্থার মাধ্যমে।তাদের কাজ ছিল ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করা মুসলিমদের এবং Give a rise to Islamophobia।এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড শুরু হয় ৫জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং তাদের সংস্থার মাধ্যমে।
গত ১০বছরের ও বেশি সময় ধরে ৪০মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে ৭টি সংস্থা এই কাজে।
আর এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করার Experts রা হলো :–
• Frank Gaffney at the Center for Security Policy
• David Yerushalmi at the Society of Americans for National Existence
• Daniel Pipes at the Middle East Forum
• Robert Spencer of Jihad Watch and Stop Islamization of America
• Steven Emerson of the Investigative Project on Terrorism
বর্তমানে দেখতে পাই নাস্তিক নামধারী কিছু লোক দেশে এবং বিদেশে ঢালাও ভাবে ইসলামের বিরুদ্ধে, নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে এবং উনার সম্মানিত পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে চরম অশ্লীল, নোংরা এবং উস্কানিমূলক কথা প্রচার করছে। এ জন্য রচনা করছে বিভিন্ন বই, তৈরী করছে ওয়েবসাইট, ব্যবহার করছে সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম এবং ব্লগ।
হঠাৎ করে এত নাস্তিক এর আবির্ভাব বাংলাদেশে কিভাবে হল? কারন, সেই Islamophobia নেটওয়ার্ক তাদের নিজেদের সীমানা পেরিয়ে
হাজির হয়েছে আমাদের দেশে আর এইসব নাস্তিকদের ডলারে Pay করছে।
আর তৈরী করছে আমাদের দেশে ডক্টর জাফর ইকবাল, হুমায়ুন আজাদ, তসলিমা নাসরিন, অভিজিৎ রয়, আসিফ মাহিউদ্দিন, থাবা বাবা ওরফে রাজীব হায়দার নামক অনেক পেইড ইসলাম বিদ্বেষী লেখক, বিনিময়ে দিয়েছে অজস্র টাকা , আমেরিকা ইংল্যান্ডের মত দেশে নাগরিকত্ব , পরিচিতি সহ আরো অনেক কিছু….!
এখন প্রশ্ন আসে, নাস্তিকদের শুধু ইসলাম নিয়ে মাথা ব্যথা কেন?
আরও তো ধর্ম আছে, সেগুলার বিরুদ্ধে কিছু বলে না কেন ?
উত্তরটা সহজ, কারন অন্য ধর্মের লোক বলতে ইহুদী খ্রিষ্টান এবং মুশরিকরাই টাকা দিয়ে এসব ইসলাম বিদ্বেষী লেখক তৈরী করে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখার জন্য অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধে লেখার জন্য নয়

তবলীগের মুরব্বীর কাছে, কলকাতার একজন সাধারণ মুসলিমের প্রশ্ন। এখানে হুবহু দিলাম। তবলীগরা কি সদুত্তর দিতে পারবে??

১.প্রচলিত ছয়উছুলী তাবলীগ কবে হতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে?
২. কে প্রচলিত ছয় উছলী তাবলীগ জামাত প্রতিষ্ঠা করেছে?
৩. দ্বীন ইসলামের উসুল বা ভিত্তি যদি ৫টি হয় তারা কেনো ৬ উসুল লাগালো?
৪. তারা যে বিশ্বইজতেমা করে সেখানে ছয় উসুলের বাহিরে দ্বীন ইসলামের অন্য অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় না কেনো?
৫. দেশবিদেশে ইসলাম ও মুসলিম বিরোধী কাজ চলছে তার বিরুধ্ধে তাবলীগ জামাতের বা তাদের আমীরদের কোন প্রতিবাদ বিবৃতি শুনা যায় না কেনো?
৬. সৌদী আরবে তাবলীগ জামাতের চিল্লা নিষিদ্ধ কেনো আর ইসরাইলে তাবলীগ করা এত সহজ কেনো?
৭.যুগ যুগ ধরে তাবলীগ করার পরও তাবলীগিরা টিভি দেখে কেনো আর খেলাধুলা করে কেনো,??

বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখের উৎপত্তি।

বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখের উৎপত্তিঃ

আজ থাকবে কারা সৃষ্টি করলো আজকের পহেলা বৈশাখ ??

অনেকেই ভেবে থাকেন, পহেলা বৈশাখ মনে হয় অনেক আগে থেকেই জাতীয় উৎসব, এটা ভুল। আগে পহেলা বৈশাখের কোন অস্তিত্বই ছিলো না, গ্রামগঞ্জে যা ছিলো তা হচ্ছে চৈত্রসংক্রান্তী পূজার মেলা। পহেলা বৈশাখকে জাতীয় উৎসব করার প্রথম স্বপ্ন দেখে সংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানটের কয়েকজন সদস্য।
এখানে সংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ সম্পর্কে কিছু বলার দরকার। পাকিস্তান আমলে পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানে রবীন্দ্র চর্চার ঘোর বিরোধী ছিলো। এর কারণ হিসেবে দুটি যুক্তি ছিলো তাদের:
১) রবীন্দ্রনাথ ভারতীয় উগ্র জাতীয়তাবাদী কবি,
২) রবীন্দ্রনাথের অনেক মুসলিম বিরোধী সাম্প্রদায়িক রচনা আছে।
পূর্ব পাকিস্তানের সেই রেজিস্টেন্সের বিরুদ্ধে চানক্যবাদীদের (ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা) ইশারায় ১৯৬১ সৃষ্টি হয়েছিলো ‘ছায়ানট’। তাদের মূল উদ্দেশ্য সংস্কৃতির নাম দিয়ে এ অঞ্চলের মানুষের ভেতর ভারতীয় সংস্কৃতি প্রবেশ করানো। ছায়ানটের প্রথম সভাপতি ছিলেন বেগম সুফিয়া কামাল (সুলতানা কামালের মা)।
উল্লেখ্য, পূর্ব পাকিস্তানে ভারতীয় সংস্কৃতি প্রবেশ করাতে, চানক্যবাদীরা ছিলো বদ্ধপরিকর। তারা এ অঞ্চলের মানুষের রক্তে-গোশ্তে সংস্কৃতির ছদ্মাবরণে প্রবেশ করিয়ে দেয় ভারতীয় জাতীয়তাবাদ। প্রথম সভাপতি বেগম সুফিয়া কামাল উগ্রভারতীয় জাতীয়তাবাদী কবি রবীন্দ্রনাথের গান সম্পর্কে এজন্যই বলেছিলো: “রবীন্দ্রসঙ্গীত আমার কাছে ইবাদতের মতো”।

রমনার বটমূলে আজকের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সৃষ্টিকর্তাদের মধ্যে মূল ছিলো দুইজন ছায়ানট কর্মী: ১-ওয়াহিদুল হক, ২-সানজীদা খাতুন (রবীন্দ্র গায়িকা মিতা হকের চাচা-চাচী)। ১৯৬৭ সালে এই দুই কর্মী পূর্ব পাকিস্তানে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন সৃষ্টির জন্য চানক্যবাদীদের ইশরায় সফলভাবে সূচনা করে কথিত ‘বর্ষবরণ’ অনুষ্ঠান।
এ সম্পর্কে ডঃ নওয়াজেশ আহমদ বলেন,
‘১৯৬৭ সনে বাঙালি সংস্কৃতির আকাশে মেঘের ঘনঘটা । .... ..... ছায়ানটের সভা বসেছে । সভায় ঠিক হল প্রতিবাদ হিসেবে নববর্ষের অনুষ্ঠান হবে উম্মুক্ত ময়দানে- সর্বসাধারণের সমাগমে। সানজিদা প্রস্তাব করলেন কোন বড় গাছের নিছে অনুষ্ঠান আয়োজনের । ওয়াহিদুল হক এতে সায় দিয়ে আমার দিকে তাকাল, ‘চেনা কোন জায়গা আছে?’ হঠাৎ মনেপড়ে গেলো রমনা পার্কের মহীরুহ অশ্বত্থের কথা’।, বৃক্ষটি দেখার পর সবার পছন্দ হলে রমনার এই বোধি বৃক্ষের কোমল ছায়া হতে জন্ম নেয় ইতিহাসের আরেকটি সুবর্ন অধ্যায়ের। পহেলা বৈশাখ।” (ডঃ নওয়াজেশ আহমদের ‘মহা অশ্বত্থের গান’ নামক একটি লেখা থেকে নেওয়া)

এ সম্পর্কে ওয়াহিদুল হক বলেন:
‘ মধ্য এশিয়া, দক্ষিন এশিয়া, দক্ষিন পূর্ব এশিয়া অর্থাৎ প্রাচ্যের প্রায় সবটা জুড়ে বৈশাখী নামের একটি বিরাট উৎসব আছে। ওই বৈশাখী নামের ভিতর লুকিয়ে আছে সমস্ত প্রাচ্য জুড়ে ভারত সংস্কৃতির প্রভাবের সত্যটি, যে সংস্কৃতির মূল অংশে আমরা বাঙালিরা আছি জড়িয়ে। প্রায় সবটাই মধ্য এশিয়া এক সময়ে বৌদ্ধ ছিল। সেই নিরীশ্বরবাদী ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা অর্থাৎ যে তিথিতে বুদ্ধের জন্ম, বোধি প্রাপ্তি ও পরিনির্বান। এই তিথিটি আসলে বৈশাখী পূর্ণিমা, বৈশাখে উদিত চন্দ্রের পূর্ণচন্দ্র তথা বৈশাখী।’ (প্রবন্ধ: বৈশাখ)
এ সম্পর্কে সানজীদা খাতুন এক সাক্ষাৎকারে বলেন:
“পহেলা বৈশাখ, এই যে উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে পহেলা বৈশাখ—এ হচ্ছে ছায়ানটের সবচেয়ে বড় কাজ, আমরা বলতে পারি। কারণ এই উন্মুক্ত প্রাঙ্গণের পহেলা বৈশাখে রমনার বটমূল যেটাকে আমরা বলি, সেখানে আমরা যেটা করতে চেয়েছিলাম যে মানুষ আসুক।” (http://vubangram.blogspot.com/2010/10/blog-post_8502.html)

সানজীদা খাতুন চেয়েছেন, লোক আসুক। হ্যা এতদিনে লোক এসেছে, চানক্যবাদীদের টার্গেটও সফল হয়েছে। বাংলাদেশে ‍মুসলিম সমাজ বেয়াকুফের মত গলায় মালা দিয়ে বন্ধুরূপে মেনে নিয়েছে তাদের শত্রুদের, উৎসবরূপে গ্রহণ করেছে সংস্কৃতিক আগ্রাসণকে। আর সংস্কৃতি এমন এক জিনিস, যার থেকে গ্রহণ করা হয়, তার কাছে স্বাধীনতার ১৫ আনাই বিলিয়ে দিতে হয়।
তবে শেষ কথা হল তারা সফল...............!
আমার বন্ধুদের বলতে চাই, এরপরেও কি তোমরা সচেতন হবে না !!
বাংলাদেশে বন্দর স্থাপনে ‘গভীরভাবে আগ্রহী’ ভারত

ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়কারি বলেছেন, তার দেশ বাংলাদেশে একটি বন্দর স্থাপনে গভীরভাবে আগ্রহী। এজন্য বাংলাদেশে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি পাঠিয়েছে ভারত সরকার।
ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই এ খবর দিয়েছে।
‘আমরা বাংলাদেশে একটি বন্দর স্থাপনের সুযোগ খতিয়ে দেখছি যাতে আমাদের সম্পর্ক আরো মজবুত হয়। এ বিষয়ে আমরা বাংলাদেশে একটি কমিটি পাঠিয়েছি,’ সোমবার বলেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন এবং নৌমন্ত্রী।
নয়াদিল্লিতে বিদেশি সাংবাদিকদের সংগঠন ফরেন করেসপনডেন্টস ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে নিতিন আরো বলেন, পটুয়াখালীর পায়রা বন্দর হতে পারে দুটো দেশের মধ্যে সম্পর্কের প্রধান মাইলফলক।
তবে তিনি বলেন, কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে এবং এরপরই বিনিয়োগের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
তিনি জানান, বন্দর উন্নয়নের ব্যাপারে দুটি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই প্রাথমিক আলোচনা সেরেছে এবং ভারতের একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিনিধিদল আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করে প্রকল্পটির স্থান ও প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত প্রতিবেদনে পেশ করবে।
ওই কমিটির সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগসহ অন্যান্য বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তবে ভারতের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, পায়রা বন্দর উন্নয়নের জন্য বিস্তারিত প্রতিবেদন ইতোমধ্যেই প্রস্তুত হয়ে গেছে।
নিতিন গড়কারি জানান, ইরানের চাবাহারে একটি বন্দর উন্নয়নের জন্য ২ লাখ রুপি বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে ভারত সরকার।
--------------------------------------------
India keen to develop strategically important deep sea port in Bangladesh
The Times of India - April 11, 2016
In its bid to strengthen bilateral relations with Bangladesh, India is keen to partner with Dhaka in developing a deep water port called Payra. The deep seaport is on the south-western corner of Bangladesh, near Chittagong and is closer to the Indian coastline.
Shipping minister Nitin Gadkari on Monday said, "We are working on the details of the project with our Bangladeshi counterparts and there's a strong chance that India will be chosen to develop the port." Already India has offered to to design, fund and build the port all on its own, though the total size of investment required for this is yet to assessed. Dhaka has already invited proposals for this project.
"Since this is a strategically important project, the final call on the investment will have to be taken by the Ministry of External Affairs as is in case of Chabahar port in Iran. India won't wish a country like China to develop a port just next to our bordering coastline," said a shipping ministry official.
Sources said though the project may not be financially viable, but New Delhi would go ahead to undertake work to improve relation with Dhaka further. It's learnt that besides India, China, some middle-eastern and European countries too want to invest in the project.
The Payra port has gathered steam only since 2014, with a Payra Seaport Authority being set up under the Chittagong administrative authority.
The Bangladeshi government has decided the port will be built on a public-private partnership (PPP) basis. The port will take over seven years to build, but it's not just the port, a deep channel would have to be cut through the heavily silted port to allow big vessels to come through. The Chittagong port is so heavily silted that only small vessels, taking advantage of incoming and outgoing tides, can come in at present

সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

বাংলাদেশে বন্দর স্থাপনে ‘গভীরভাবে আগ্রহী’ ভারত! কিন্তু এতো আগ্রহী হওয়ার কারণ কি???

বাংলাদেশে বন্দর স্থাপনে ‘গভীরভাবে আগ্রহী’ ভারত

ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়কারি বলেছেন, তার দেশ বাংলাদেশে একটি বন্দর স্থাপনে গভীরভাবে আগ্রহী। এজন্য বাংলাদেশে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি পাঠিয়েছে ভারত সরকার।
ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই এ খবর দিয়েছে।
‘আমরা বাংলাদেশে একটি বন্দর স্থাপনের সুযোগ খতিয়ে দেখছি যাতে আমাদের সম্পর্ক আরো মজবুত হয়। এ বিষয়ে আমরা বাংলাদেশে একটি কমিটি পাঠিয়েছি,’ সোমবার বলেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন এবং নৌমন্ত্রী।
নয়াদিল্লিতে বিদেশি সাংবাদিকদের সংগঠন ফরেন করেসপনডেন্টস ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে নিতিন আরো বলেন, পটুয়াখালীর পায়রা বন্দর হতে পারে দুটো দেশের মধ্যে সম্পর্কের প্রধান মাইলফলক।
তবে তিনি বলেন, কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে এবং এরপরই বিনিয়োগের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
তিনি জানান, বন্দর উন্নয়নের ব্যাপারে দুটি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই প্রাথমিক আলোচনা সেরেছে এবং ভারতের একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিনিধিদল আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করে প্রকল্পটির স্থান ও প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত প্রতিবেদনে পেশ করবে।
ওই কমিটির সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগসহ অন্যান্য বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তবে ভারতের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, পায়রা বন্দর উন্নয়নের জন্য বিস্তারিত প্রতিবেদন ইতোমধ্যেই প্রস্তুত হয়ে গেছে।
নিতিন গড়কারি জানান, ইরানের চাবাহারে একটি বন্দর উন্নয়নের জন্য ২ লাখ রুপি বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে ভারত সরকার।
--------------------------------------------
India keen to develop strategically important deep sea port in Bangladesh
The Times of India - April 11, 2016
In its bid to strengthen bilateral relations with Bangladesh, India is keen to partner with Dhaka in developing a deep water port called Payra. The deep seaport is on the south-western corner of Bangladesh, near Chittagong and is closer to the Indian coastline.
Shipping minister Nitin Gadkari on Monday said, "We are working on the details of the project with our Bangladeshi counterparts and there's a strong chance that India will be chosen to develop the port." Already India has offered to to design, fund and build the port all on its own, though the total size of investment required for this is yet to assessed. Dhaka has already invited proposals for this project.
"Since this is a strategically important project, the final call on the investment will have to be taken by the Ministry of External Affairs as is in case of Chabahar port in Iran. India won't wish a country like China to develop a port just next to our bordering coastline," said a shipping ministry official.
Sources said though the project may not be financially viable, but New Delhi would go ahead to undertake work to improve relation with Dhaka further. It's learnt that besides India, China, some middle-eastern and European countries too want to invest in the project.
The Payra port has gathered steam only since 2014, with a Payra Seaport Authority being set up under the Chittagong administrative authority.
The Bangladeshi government has decided the port will be built on a public-private partnership (PPP) basis. The port will take over seven years to build, but it's not just the port, a deep channel would have to be cut through the heavily silted port to allow big vessels to come through. The Chittagong port is so heavily silted that only small vessels, taking advantage of incoming and outgoing tides, can come in at present

আপনি কি আগে মুসলমান না বাঙালী ???

আপনি কি আগে মুসলমান না বাঙালী ???
সবার কাছে আমার প্রশ্ন "আমরা আগে মুসলমান না
বাঙালি ??
" যারা উত্তর দিবেন "বাঙালি" তারা দয়া করে এই
লেখাটি পরবেন না, কারণ তাদের বোঝানোর ভাষা
আমার নেই।
আমাদের এই দেশে অধিকাংশ মানুষ মুসলমান, যা
আমরা সবাই জানি। জানলেও আমরা
"অসাম্প্রদায়িক" এই কথাটা বলে এই চরম সত্যকে
এরিয়ে যাই।
"পহেলা বৈশাখ" কোন মুসলমানদের উৎসব এই কথা
কেও বলতে পারবেনা। কোরআন এবং হাদীস শরিফ
অথবা কোন ইসলামি বই এ পহেলা বৈশাখ এর কথা
বলা নেই। তাহলে আমরা কেন মুসলমানরা এটি
পালন করি ??
অনেকে হয়ত বলবে, আমরা বাঙালী, তাই পালন
করি। তারমানে বাঙালী বাঙালী করে আমরা
আমাদের ইসলামকে বিসর্জন দিচ্ছি। কিছুদিন আগে
জানলাম, "পহেলা বৈশাখ" এ হিন্দু ও মুশরিকদের ১৭
ধরনের পুজা আছে। এরমানে আমরা মুসলমান হয়ে
হিন্দু ও মুশরিকদের দিবস পালন করতেছি। মুসলমান
হয়ে নিজের সংস্কৃতি বিজর্সন দিয়ে কাফিরদের
পা ধরে বসে আছি।
ইতিহাসে আরো পাওয়া যায় "পহেলা বৈশাখ" চালু
করা হয়েছিল বাঙালীদের খাজনা আদায় এর জন্য
যা ছিল মানুষকে শোষণ করার হাতিয়ার। তাহলে
মানুষকে শোষণ করার দিন টি কিভাবে উৎসব হয় ??
মুসলমানরা কি তাহলে এতই বুদ্ধিহীন হয়ে গেছে যে
নিজের ভাল কোনটা তা বুঝে না।
বাংলাদেশের কথিত বর্ষবরণ বা পহেলা বৈশাখ যে
বাংলাদেশের মুসলমানদের ধর্ম নষ্ট করার উৎসব
সেটা কিন্তু সহজেই বোঝা যায়। যেমন, ধরুণ- এদিন
মুসলমানরা গান গায়- “এসো হে বৈশাখ, এসো
এসো”। গানের মধ্যে বলা হয়- বৈশাখ এসে বছরের
সকল অশুভ দূর করে দিবে। উল্লেখ্য বৈশাখ নামটি
হিন্দুদের বিশাখা দেবতার (নক্ষত্র) নাম থেকে
এসেছে। মূলত এ গানের মাধ্যমে বিশাখা দেবতার
কাছে প্রার্থনা করে থাকে অগ্নি পূজক বা হিন্দুরা,
তাদের সব দুঃখ-কষ্ট তুলে নিতে বিশাখার কাছে
প্রার্থনা জানায়। মুসলমানরা আল্লাহর কাছে
প্রার্থনা না করে বিশাখা দেবতার কাছে
প্রার্থনা করা কি শিরক নয় ?
তাই মুসলমানদের এইসব বিধর্মীয় উৎসব পালন করা
এখুনি বন্ধ করা উচিত।

অনলাইন জরিপ: ৭৫% মানুষ নববর্ষ ভাতার বদলে মিলাদুন্নবী ভাতার পক্ষে

অনলাইন জরিপ: ৭৫% মানুষ নববর্ষ ভাতার বদলে মিলাদুন্নবী ভাতার পক্ষে।




সরকারি চাকুরিজীবীদের বেতন বোনাস হিসেবে এবছর থেকে চালু হওয়া নববর্ষ ভাতার বিপক্ষে অবস্থান জানিয়েছে অনলাইনে ৭৫ শতাংশ মানুষ, পক্ষান্তরে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে ভাতা প্রদানের পক্ষে ভোট দিয়েছে তারা। গতকাল অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম-এর এক জরিপ থেকে এমন তথ্য পাওয়া যায়।
অনলাইনে পাবলিক মতামত নিতে ‘বৈশাখী উৎসব ভাতা বাদ?’ -শিরোনামে প্রশ্ন করা হয়- ‘বৈশাখী উৎসব ভাতা বাদ দিয়ে ঈদ-ই মিলাদুন্নবীতে উৎসব ভাতা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থক সংগঠন ওলামা লীগ। তাদের এ দাবি আপনি সমর্থন করেন?’ হ্যাঁ অথবা না।
প্রশ্নের জবাবে ভোট দানের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ যে মতামত ব্যক্ত করেছে তার ফলাফল হচ্ছে ৭৫% হ্যাঁ, ২৫% না। ভোটের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছে ৩১৯৪ জন (রাত ২টা পর্যন্ত)।
ছবি: বিডিনিউজ২৪ডটকম-এর জরিপ ফলাফল-এর স্ক্রীণশট
উল্লেখ্য, এবছর সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য জাতীয় অষ্টম পে-স্কেলের অনুমোদন হয়। নতুন বেতন কাঠামোয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ‘বাংলা নববর্ষ ভাতা’। মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে এই ভাতা পাবেন সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা বলেন, সবাই ধর্মভিত্তিক ভাতা পায়। কিন্তু সবার জন্য এবার থেকে বাংলা নববর্ষ ভাতা চালু করা হবে।
গত ৯ এপ্রিল (২০১৬) বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ ঢাকা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ভাতা প্রদানের পরিবর্তে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে ভাতা প্রদানের দাবি জানান। অনলাইনে তাদের এ দাবির পক্ষে ব্যাপক সাড়া পড়ে।।

স্মার্টফোনে বাফারিংয়ে মারাক্তক মানসিক, ব্রেণ্টের ক্ষতি।

ব্যস্ত সময়ে ইন্টারনেট সেবার ধীর গতি কিংবা ভিডিও চলার সময় সময়ক্ষেপণ মোবাইল ব্যবহারকারীর মানসিক চাপের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বলে একটি প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের গবেষণায় উঠে এসেছে।


অন্যদিকে, ঝামেলাহীন ইন্টারনেট সেবা ও ভিডিও গ্রাহকদের মাঝে ইতিবাচক আবেগী প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।

সম্প্রতি মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে মোবিলিটি প্রতিবেদন প্রকাশ পর্বে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর অপারেটরের নেটওয়ার্ক কর্মক্ষমতার ভিন্ন মাত্রার প্রভাব, অপারেটর এবং ডিজিটাল কনটেন্ট প্রস্তুতকারকদের সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের মনোভাব নিয়ে গবেষণাটি তুলে ধরে এরিকসন।

গবেষণায় বিভিন্ন স্মার্টফোন নেটওয়ার্ক সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়া পরিমাপ করতে স্নায়ুবিজ্ঞান প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

এতে দেখা যায়, সময়ের চাপ থাকাকালীন যদি ওয়েব পেইজ লোড কিংবা ভিডিও লোড হতে দেরি হয়, তাহলে মোবাইল ব্যবহারকারীদের হৃদস্পন্দন গড়ে ৩৮ শতাংশ বেড়ে যায়। এছাড়া ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ছয় সেকেন্ড দেরি ব্যবহারকারীদের উপর চাপের মাত্রা এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে তোলে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, একবার একটি ভিডিও শুরু হবার পর অতিরিক্ত বিরতি গ্রাহকের চাপের মাত্রাকে নাটকীয়ভাবে বাড়িয়ে তুলতে পারে।

“বিরতিহীন সেবা একটি অপারেটরের নেট প্রমোটার স্কোর (এনপিএস) ৪.৫ গুণ বৃদ্ধি করে। অপরদিকে, কন্টেন্টের মধ্যবর্তী অচলবস্থা বা রি-বাফারিংয়ের কারণে অপারেটরদের এনপিএস গড়ে ৪ পয়েন্ট নেমে যায়।

শনিবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৬

ইন্ডিয়ায় বিশ বছর ধরে এই মসজিদ নিয়ে বিবাদ চলছিল, কট্রঠর মোদি সরকার সব মিডিয়ার অগোচরে মসজিদ টি ভেঙ্গে ফেলে।

ইন্ডিয়ায় বিশ বছর ধরে এই মসজিদ
নিয়ে বিবাদ চলছিল, মোদী
সরকার সব মিডিয়ার অগোচরে মসজিদ
টি ভেঙে ফেলে।

Ashameless Soudi Ruler....... Agent of Israel...

নির্লজ্জ দুনিয়া পরস্ত সৌদি শাষক ।
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আর কত নিচে নামবে !!
আল্লাহর গোলামরা এখন বান্দার গোলাম হওয়ার জন্য উদগ্রীব !!
তা নাহলে সৌদির সর্বোচ্চ সম্মান মুসলমানদের ঘাতকদের বিলি করা হয় ।
'মওত কা সওদাগর' গোধরা নায়ক মোদিকে সৌদির সর্বোচ্চ সম্মানে ভুষিত করা তার লেটেস্ট সংযোজন ॥
আমরা যতই উদ্বিগ্ন হয় না কেন তাতে ওদের কি ! ওরা ভাল করেই জানে আমরা ওদের বালও বাঁকা করতে পারবো না ।
পাশ্চাত্যের গোলাম সৌদি শাসকদের এই ঘৃন্য চাটুকারিতা দেখে ঘেন্নায় বমি পাচ্ছে !!!!
এরাই আবার দাবী করে এরা নাকি মুসলিম বিশ্বের মাথা । এরা তো পায়ের জুতা হওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে ।
এদের পতন ছাড়া মুসলিম বিশ্বে শান্তি স্থাপিত হতে পারে না ।
ওয়াক থু ! তোদের দেখে নিজেকে মুসলমান হিসাবে পরিচয় দিতে লজ্জা বোধ করবে মুসলমান ।
ধিক্কার ! শত ধিক্কার জানাই ওরে হীন কাপুরুষ সৌদি রাজ পরিবার !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
.......
কালেকটেড পো

কোন আওয়াজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দপ্তরে যাবে সেটি নিয়ন্ত্রণ করে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’।

Shadhin Mahfoj Mohon
প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনার) দপ্তরের
নিয়ন্ত্রণে ‘র’
কোন আওয়াজ প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনার দপ্তরে যাবে সেটি
নিয়ন্ত্রণ করে ভারতীয় গোয়েন্দা
সংস্থা ‘র’। আর এতে করে প্রধানমন্ত্রীর
পায়ের নিচ থেকে আস্তে আস্তে
মাটি সরে যাচ্ছে, অথচ সেটা উনি
জানতেও পারেন না বলে মন্তব্য
করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের
প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ
চৌধুরী।
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের
সামনে এক অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ
নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা
বলেন তিনি। নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক
মাহমুদুর রহমান মান্নার মুক্তির দাবিতে
নাগরিক ছাত্র ঐক্য ও নাগরিক যুব ঐক্য
যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন,
‘বাকশাল সরকারের কাছে কখনো
(জনতার) আওয়াজ পৌঁছাবে না। পথের
(জনতার) আওয়াজ কোনটা প্রধানমন্ত্রীর
দপ্তরে যাবে, না যাবে- সেটি
কোনো বাংলাদেশি গোয়েন্দা
বাহিনী নিয়ন্ত্রণ করে না।
ডিজিএফআই, এনএসআই, পুলিশ সেটা
(নিয়ন্ত্রণ) করে না। এটার জন্য ভারতীয়
গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ আছে। ‘র’ স্থির
করে কোন খবর যাবে, কোথায় যাবে,
কাকে জানাতে হবে? এটির মজা
হলো, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
পায়ের নিচ থেকে আস্তে আস্তে
মাটি সরে যাচ্ছে, অথচ সেটা উনি
জানতেও পারেন না।’
http://www.banglamail24.com/news/144500

শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৬

নূরুন আলা নূর, তাজেদারে মাদীনা, রহমাতুল্লীল আলামীন, সরোয়ারে কায়িনাত ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ তিনি নূরে মুজাসসাম তথা আপাদ-মস্তক নূরের তৈরি।

নূরুন আলা নূর, তাজেদারে মাদীনা, রহমাতুল্লীল আলামীন, সরোয়ারে কায়িনাত ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ তিনি নূরে মুজাসসাম তথা আপাদ
নূরের তৈরি।


হযরত জাবির রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বর্নিত
নুর সম্পর্কিত হাদিসটি
:
নুর সম্পর্কে হাদিস শরীফটি এভাবে বর্নিত আছেঃ
ﺣﻀﺮﺕ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﷲ ﺭﺿﯽ ﺍﷲ ﻋﻨﮩﻤﺎ ﺳﮯ ﻣﺮﻭﯼ ﮨﮯ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ
ﮐﮧ
ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺑﺎﺭﮔﺎﮦِ ﺭﺳﺎﻟﺖ ﻣﺂﺏ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﮧ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺁﻟﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﻣﯿﮟ ﻋﺮﺽ
ﮐﯿﺎ
: ﯾﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﷲ! ﻣﯿﺮﮮ ﻣﺎﮞ ﺑﺎﭖ ﺁﭖ ﭘﺮ ﻗﺮﺑﺎﻥ! ﻣﺠﮭﮯ ﺑﺘﺎﺋﯿﮟ ﮐﮧ
ﺍﷲ
ﺗﻌﺎﻟﯽٰ ﻧﮯ ﺳﺐ ﺳﮯ ﭘﮩﻠﮯ ﮐﺲ ﭼﯿﺰ ﮐﻮ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﯿﺎ؟ ﺣﻀﻮﺭ ﻧﺒﯽ ﺍﮐﺮﻡ
ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﮧ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺁﻟﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﻧﮯ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ : ﺍﮮ ﺟﺎﺑﺮ! ﺑﮯ ﺷﮏ ﺍﷲ ﺗﻌﺎﻟﯽٰ
ﻧﮯ ﺗﻤﺎﻡ ﻣﺨﻠﻮﻕ ( ﮐﻮ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﺮﻧﮯ ) ﺳﮯ ﭘﮩﻠﮯ ﺗﯿﺮﮮ ﻧﺒﯽ ﮐﺎ ﻧﻮﺭ ﺍﭘﻨﮯ
ﻧﻮﺭ
(ﮐﮯ ﻓﯿﺾ ) ﺳﮯ ﭘﯿﺪﺍ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ، ﯾﮧ ﻧﻮﺭ ﺍﻟﻠﮧ ﺗﻌﺎﻟﯽٰ ﮐﯽ ﻣﺸﯿﺖ ﺳﮯ
ﺟﮩﺎﮞ
ﺍﺱ ﻧﮯ ﭼﺎﮨﺎ ﺳﯿﺮ ﮐﺮﺗﺎ ﺭﮨﺎ۔ ﺍﺱ ﻭﻗﺖ ﻧﮧ ﻟﻮﺡ ﺗﮭﯽ ﻧﮧ ﻗﻠﻢ، ﻧﮧ ﺟﻨﺖ
ﺗﮭﯽ ﻧﮧ ﺩﻭﺯﺥ، ﻧﮧ (ﮐﻮﺋﯽ ) ﻓﺮﺷﺘﮧ ﺗﮭﺎ ﻧﮧ ﺁﺳﻤﺎﻥ ﺗﮭﺎ ﻧﮧ ﺯﻣﯿﻦ، ﻧﮧ
ﺳﻮﺭﺝ
ﺗﮭﺎ ﻧﮧ ﭼﺎﻧﺪ، ﻧﮧ ﺟﻦ ﺗﮭﮯ ﺍﻭﺭ ﻧﮧ ﺍﻧﺴﺎﻥ، ﺟﺐ ﺍﷲ ﺗﻌﺎﻟﯽٰ ﻧﮯ ﺍﺭﺍﺩﮦ
ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﮧ ﻣﺨﻠﻮﻕ ﮐﻮ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﺮﮮ ﺗﻮ ﺍﺱ ﻧﮯ ﺍﺱ ﻧﻮﺭ ﮐﻮ ﭼﺎﺭ ﺣﺼﻮﮞ
ﻣﯿﮟ ﺗﻘﺴﯿﻢ ﮐﺮ ﺩﯾﺎ۔ ﭘﮩﻠﮯ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﻗﻠﻢ ﺑﻨﺎﯾﺎ، ﺩﻭﺳﺮﮮ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ
ﻟﻮﺡ
ﺍﻭﺭ ﺗﯿﺴﺮﮮ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﻋﺮﺵ ﺑﻨﺎﯾﺎ۔ ﭘﮭﺮ ﭼﻮﺗﮭﮯ ﺣﺼﮧ ﮐﻮ ( ﻣﺰﯾﺪ)
ﭼﺎﺭ
ﺣﺼﻮﮞ ﻣﯿﮟ ﺗﻘﺴﯿﻢ ﮐﯿﺎ ﺗﻮ ﭘﮩﻠﮯ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﻋﺮﺵ ﺍﭨﮭﺎﻧﮯ ﻭﺍﻟﮯ
ﻓﺮﺷﺘﮯ
ﺑﻨﺎﺋﮯ ﺍﻭﺭ ﺩﻭﺳﺮﮮ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﮐﺮﺳﯽ ﺍﻭﺭ ﺗﯿﺴﺮﮮ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﺑﺎﻗﯽ
ﻓﺮﺷﺘﮯ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﺌﮯ۔ ﭘﮭﺮ ﭼﻮﺗﮭﮯ ﺣﺼﮧ ﮐﻮ ﻣﺰﯾﺪ ﭼﺎﺭ ﺣﺼﻮﮞ ﻣﯿﮟ
ﺗﻘﺴﯿﻢ
ﮐﯿﺎ ﺗﻮ ﭘﮩﻠﮯ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﺁﺳﻤﺎﻥ ﺑﻨﺎﺋﮯ، ﺩﻭﺳﺮﮮ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﺯﻣﯿﻦ ﺍﻭﺭ
ﺗﯿﺴﺮﮮ ﺣﺼﮧ ﺳﮯ ﺟﻨﺖ ﺍﻭﺭ ﺩﻭﺯﺥ ﺑﻨﺎﺋﯽ۔ ۔ ۔ ﯾﮧ ﻃﻮﯾﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮨﮯ۔
অর্থ : হযরত জাবির রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আরজ
করলেন, ইয়া
রসুলুল্লাহ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ! আমার
পিতা-মাতা আপনার
কদম মুবারক এ কুরবানি হোক, আপনি বলে দিন যে
আল্লাহ্ পাক
সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করেছেন? রসুলুল্লাহ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
ﻭﺳﻠﻢ
বললেন” হে জাবির রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ,
নিশ্চই আল্লাহ্ তা'য়ালা
সর্ব প্রথম আপনার নবী পাক ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ উনার
নূর মুবারক সৃষ্টি করেছেন !!”
তারপর সেই নূর মুবারক আল্লাহর কুদরতে ও ইচ্ছায়
ভ্রমণ রত
ছিল। কেননা ঐ সময় লওহ-কলম , জান্নাত – জাহান্নাম
ফেরেশতা ,
আসমান- জমিন কিছুই ছিল না । তারপর আল্লাহ্ পাক
মাখলুক সৃষ্টি করার
ইচ্ছা করলেন.. তখন এই নূর কে ৪ ভাগ করলেন.. প্রথম
ভাগ
দিয়ে কলম; দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে লৌহে-মাহফুজ; তৃতীয়
ভাগ
দিয়ে আরশ এবং চতুর্থ ভাগ দিয়ে বাকি সবকিছু সৃষ্টি
করলেন....।
হাদীসেরসনদটি নিম্নরূপঃ
১ম সূত্র:
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু

মুহম্মদ বিন মুনকাদার রহমাতুল্লাহি আলাইহি

মা’মার বিন রাশীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি

আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
Note : জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
থেকে বর্নিত
সনদটি ইমাম আব্দুর রাজ্জাক রহমাতুল্লাহি আলাইহি
ওনার (জান্নাতুল
খুলদ) নামক কিতাবে বর্ননা করেছেন।
২য় সুত্র : উক্ত হাদিস খানা শাব্দিক পরিবর্তন সহ
""উমর ইবনুল
খাত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু আনহু" থেকেও বর্নিত আছে ।
আব্দুল মালেক যিয়াদাতুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি
ওনার (ফাওয়াইদ)
কিতাবে বর্ননা করেছেন।

স্ক্যান কপি সহ কিতাবের ছবি সহ রেফারেন্স সহ
দেয়া হল হল
যা দ্বারা এই হাদিসটি মুসান্নাফ কিতাবে ছিল,
আছে, থাকবে এবং
গ্রহনযোগ্যতা ২টাই প্রমান করার জন্য যথেষ্ট :(৩ ও ৪
নং ছবি)
√ মুসান্নাফ আব্দুর রজ্জাক ,আল জুয আল মাফকুদ মিন
আল জুয
আল ল আউওয়াল মিন অাল মুসান্নাফ আব্দুর রজ্জাক
(১নং ছবি)
√ইমামকাস্তালানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার
মাওয়াহিবে লাদুন্নিয়া ১ম
খন্ড, ৭১ পৃঃ)
√ ইমাম যুরকানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার শরহে
মাওয়াহিবে
লাদুন্নিয়া ১ম খন্ড, ৮৯-৯১ পৃঃ)
► হযরত আজলুনী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কাশফ
আল খফা( ﻭﻗﺎﻝ
: ﺭﻭﺍﻩ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﺑﺴﻨﺪﻩ ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﷲ ﺭﺿﻲ ﺍﷲ ﻋﻨﻬﻤﺎ )
পৃঃ
৩১১, ১ম খন্ড, হাদীস নং-৮২৭ )
ইমাম আজলুনী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, " এ ইমাম
আব্দুর
রাজ্জাক রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার রেওয়াত
যিনি নিজ সনদে তা
বর্ননা করেছেন "
►সিরাতে হালাবিয়া পৃঃ৫০,১ম খন্ড
► আশরাফ আলী থানভীর নশরুততীব পৃ১৩ ১ম খন্ড
ইমাম ইয়দারুসি রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন," এ ইমাম
আব্দুর রাজ্জাক
রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর রেওয়াত যিনি স্বয়ং নিজ
সনদে বর্ননা
করেছেন "
√ তারিখ আন নূর আস সাফির ,পৃঃ ৮,১ম খন্ড
মুহাদ্দিসে আব্দুল হক দেহলভী রহমাতুল্লাহি আলাইহি
বলেন, "
এই হাদিসটি সহিহ এবং এর ভিত্তি আছে "
[মাদারিজুন নবুওওয়াত, পৃ২ ২য় খন্ড (পারস্যে
সম্পাদিত)
পৃঃ১৩ ২য় খন্ড(ঊর্দু সম্পাদনা,শাব্বীর ব্রাদার্স
পাবলিকেশন্স,ঊর্
দূ, লাহোর বাজার]
√আন নিয়ামাতুল কুবরা আলাল আলাম ফি মাওলিদি
সাইয়্যিদি উলদি আদম
√জাওয়াহির আল বিহার (পৃঃ৩৫৪,৩য় খন্ড)
√আনওয়ারুল মুহম্মদিয়া শরহে মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়া
এই হাদিস শরীফটি আরো বিভিন্ন কিতাবে বর্নিত
আছে:-
দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩
যুরকানী শরীফ ১/৪৬
রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫
মাতালিউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ
ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ
আন-নিআমাতুল কুবরা আলাল আলাম ফি মাওলিদি
সাইয়্যিদি উলদি আদম
২ পৃ
হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫
দাইলামী শরীফ ২/১৯১
মাকতুবাত শরীফ ৩য় খন্ড ১০০ নং
মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ
ইনছানুল উয়ুন ১/২৯
নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ
আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ
আফদ্বালুল ক্বুরা
তারীখুল খমীস ১/২০
নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড
দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ
কাশফুল খফা ১/৩১১
তারিখ আননূর ১/৮
আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮
আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী ৪০ পৃষ্ঠা ।
তাওয়ারীখে মুহম্মদ
আনফাসে রহীমিয়া
মা’আরিফে মুহম্মদী
মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০
আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩
শিহাবুছ ছাকিব ৫০
মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ
রিসালায়ে নূর ২ পৃ
হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ
দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩
_________________________________________________
জায আল মাফকুদ, মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
রহমাতুল্লাহি আলাইহি
উনার বৈধ্যতা ও ইতিহাস :(ছবিতে দেখুন )
যখন " মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক " প্রথম প্রকাশিত
হয় সেটা ছিল
অসম্পুর্ন তা নিচের উক্ত প্রথম প্রকাশিত কিতাবের
ভাষ্য
থেকে দেখুন :-
অর্থ : এই কপি যেটা আমরা লিখিত (বা কপি করা)
পেয়েছিলাম
আমরা এটা ব্যবহারের জন্য গৃহীত করেছিলাম, এটার
পুরো
কপিটা সম্পুর্ন নেই। তাই সর্বসাধারনকে জানানো
যাচ্ছে যে,
এই কপি টা অসম্পুর্ন এবং আমরা একটা খালি পৃষ্টা
রেখে দিলাম
আমরা আশা রাখছি কোন ইসলামিক পন্ডিত বা
বিশেষজ্ঞ আমাদের
এই অংশটা পুর্ন করতে সাহায্য করবে
মুসান্নাফ কিতাবের হারিয়ে যাওয়া অধ্যায়
.
সারা বিশ্বে অত্যন্ত খুঁজাখুঁজির পর এই হারিয়ে
যাওয়া অধ্যায়টা
শেষে তুর্কিস্থানের এক লাইব্রেরীতে সন্ধান মিলে।
এর আসল ইবারত গুলো দেখুন :-(মূল ইবারত ছবিতে)
এই হাদিসটি মুসান্নাফ কিতাবে রয়েছে বিভিন্ন
কিতাবের ছবি সহ তার
প্রমান :-
ইসলামের উচ্চতর পর্যায়ের অনেক আলিমগন এই হাদিস
তাদের
কিতাবে উল্লেখ্য করেছেন এবং মুল সুত্র ইমাম আব্দুর
রাজ্জাক রহমাতুল্লাহি আলাইহি থেকে বলে উল্লেখ্য
করেছেন। যা এই হাদিসের অস্তিত্ব প্রমান করাররার
জন্য
যথেষ্ট। আল্লামা আলুসী রহমাতুল্লাহি আলাইহি
বলেন, ………
(সংক্ষিপ্ত)"হে জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু!
আল্লাহ পাক
সর্বপ্রথম আপনার নবীজি পাক ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ
উনার নূর মুবারক
সৃষ্টি করেছেন৷" ★ ইমাম বায়হাকী রহমাতুল্লাহি
আলাইহি তিনি উক্ত
বিশুদ্ধ হাদীস শরীফ খানা নিজ কিতাবে সহীহ বলে
উল্লেখ
করেছেন বিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা বায়হাক্বী
রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
ইমাম বায়হাক্কী রহমাতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে
বলা হয় – ” ইমাম
বায়হাক্কী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন স্বীয়
যুগের হাদীস
শরীফ এবং ফিক্বাহ শাস্ত্রের অপ্রতিদ্বন্দ্বী
ব্যক্তিত্ব।
উম্মত যাদের মাধ্যমে খুব উপকৃত হয়েছে এবং হাফিজে
হাদীস এমন সাত ব্যক্তি ছিলেন তাদের যাদের গ্রন্থ
সবচাইতে
উৎকৃষ্ট বলে স্বীকৃত। সেই সাত জনের একজন হলেন,
ইমাম বায়হাক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ।”
রেফারেন্স : আসমাউর
রেজাল-বাবে আইম্মাতুল হাদীস। ★এই জগৎবিখ্যত
মুহাদ্দিস ইমাম,
আল্লামা বায়হাক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার
কিতাবে বর্ননা
করেন– ﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻲ ﺧﻠﻖ ﻗﺒﻞ ﺍﻻﺷﻴﺎﺀ ﻧﻮﺭ ﻧﺒﻴﻚ “….. নিশ্চয়ই
মহান আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম উনার নবী ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ উনার “নূর” মুবারক সৃষ্টি করেন।” রেফারেন্স :
√দালায়েলুন নবুওয়াত লিল বায়হাক্বী ১৩ তম খন্ড ৬৩
পৃষ্ঠা। উক্ত
হাদিস সম্পর্কে সমর্থনকারী আলিমদের বিবৃতি
দ্বারা উপরোক্ত
সনদ এবং হাদিসের মান নির্নয় করিঃ ★গাউসে
সামাদানী, মাহবুবে
সুবহানী, গাউসুল আযম দস্তগীর শায়িখ আব্দুল কাদির
জিলানী
রহমাতুল্লাহি আলাইহি →→ তিনি উনার বিখ্যাত
কিতাব "সিররুল আসরার ফিমা
ইয়াহতাজু ইলাইয়াহ আল আবরার"পৃ ১২-১৪ লাহোরে
সম্পাদিত)
উনাতে বলেন, "আমি(হুযূর পাক ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ )
আল্লাহ পাক উনার সৃষ্ট নুর মুবারক থেকে সৃষ্ট আর
আমার নুর
মুবারক থেকে সমস্ত বিশ্বাসীগন (ও সমস্ত কিছু) সৃষ্ট।"
তিনি
তাঁার লিখিত অপর এক কিতাবে বলেন, নূরে
মুজাস্সাম,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ এর
নুর
থেকে আল্লাহ পাক আরশ সৃষ্টি এবং এমন আরো কিছু
(যা
হাদিসে প্রথম) সৃষ্টি যেমন কলম, বুদ্ধিমত্তা। [ রহস্যের
রহস্য
(ক্যামব্রিজঃইসলামিক স্টেট সোসাইটি ,১৯৯৪The
Secret of
Secrets (Cambridge: Islamic Texts Society, 1994)]
★হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী রহমাতুল্লাহি আলাইহিঃ
মুসান্নাফ
কিতাব থেকে ইমাম আব্দুর রাজ্জাক রহমাতুল্লাহি
আলাইহি তাঁর
রেওয়াতকৃত এই হাদিস শরীফটি বর্ননা করায় প্রমান
হয়ে গেল
যে এটি জাল হাদিস নয় বরং গ্রহনযোগ্য হাদিস এবং
মুসান্নাফ
কিতাবে এটি রয়েছে। এজন্য তিনি নুরে হাবীবী صلي الله عليه و سلم
এর সৃষ্টির রহস্য এই হাদিস
শরীফ দ্বারা বর্ননা করেছেন।

পাঁচ রাতে নিশ্চিত ভাবে দোয়া কবুল হয়। জেনে নিন সেই মহামান্বিত পাঁচ রাত সম্পর্ক্যে।

“পাঁচ রাতে নিশ্চিতভাবে
দোয়া কবুল হয়ে থাকে।
১. পবিত্র শাহরুল্লাহিল হারাম
রজবুল আছম্ম মাস উনার পহেলা
রাতে
২. পবিত্র লাইলাতুল বরাতে
৩. পবিত্র লাইলাতুল ক্বদরে
৪ ও ৫. পবিত্র দুই ঈদ উনাদের দুই
রাতে।”
আজ দিবাগত সন্ধ্যায় পবিত্র
শাহরুল্লাহিল হারাম রজবুল
আছম্ম মাস উনার চাঁদ তালাশ
করতে হবে।
চাঁদ দেখা গেলে আজ দিবাগত
রাতটিই হবে পবিত্র
শাহরুল্লাহিল হারাম রজবুল
আছম্ম মাস উনার পহেলা রাত।
যে রাতে নিশ্চিতভাবে দোয়া
কবুল হয়।
তাই সকল মুসলিম উম্মাহ উনাদের
দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক
রাতে পবিত্র মীলাদ শরীফ ও
পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে
বিশেষভাবে দোয়া-মুনাজাত
করা এবং পরের দিন রোযা
রাখা।।



সৌদিআরবের ফতোয়া বোর্ডের সদস্য ড. সালেহ বিন ফাউযান জাকির নায়েক কে কাফের ফতোয়া দিল কি কারণ? ভিডও দেখেন। আর ইমাম আবু হানিফা রঃ জুতার তলার বালু পরিমাণ এলেম এই জাকের নায়েকের আছে? জাকির কি আলেম? C









ডা: জাকির নায়েক বলেছে, আল্লাহপাক নাকি একা একা কিছু করতে সক্ষম নন। (নাউযুবিল্লাহ)

এর পরও কি বলবেন সে মুসলমান !!

নিচের ভিডিওতে সব বুঝতে পারবেন।


খেয়াল করে দেখুন।।









https://mobile.facebook.com/l.php?u=https%3A
%2F%2Fwww.youtube.com%2Fwatch%3Fv
%3D2p9acLJEka0&h=yAQFt3Cb6&
enc=AZNefiOBWW-fGgWr5pZ-M8jahv
RjzfnV3UgMplIgbU7LPDI_a2Mys2yk
xZhb7EsVcijd2Q7qtHjQPAQrM1S0h6
Pktorn5xjkdaSLB-fh4APSorgdU1g_4ad6nqfmH-
RZxXHThlzXf96D9bBRYWBjLZHSfJlU2j9VN
NLzAbK7e0ZYo0yETzGMItBIL6jX8Wa4N38&s=1
সৌদিআরবের ফতোয়া বোর্ডের সদস্য ড.
সালেহ বিন ফাউযান জাকির নায়েক
কে কাফের ফতোয়া দিল কি কারণ?
ভিডও দেখেন। আর ইমাম আবু হানিফা
রঃ জুতার তলার বালু পরিমাণ এলেম এই
জাকের নায়েকের আছে? জাকির কি
আলেম?

ইসলামে ৮০ হিজরীর তাবঈন এবং ১৩৫০ হিজরীর ডক্টারেট ডিগ্রীধারি টি.ভি মালানা, কার কথা বেশি গ্রহণযোগ্য??? প্রশ্ন সকল মুসলিমের বিবেকের কাছে!!

আপনি বা আমি কি এই ব্যক্তির কথার সাথে একমত.হতে পারি???
যেখানে...
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার জন্ম মুবারক ৮০ হিজরী।
=>আর এই ব্যক্তির জন্ম ১৩৫০ হিজরীর পর।
=> ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি একজন তাবেঈন।
=>এই ব্যক্তি একজন সাধারণ ইংরেজি শিক্ষিত।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি হাদীস শরীফে ঘোষিত খায়রুল কুরুন তথা সোনালীযুগের।
=>এই ব্যক্তি সর্বকালের নিকৃষ্টতম এ্ই যুগের।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার শিক্ষা সরাসরি সাহাবী, তাবেঈন থেকে।
=>এই ব্যক্তির খৃষ্টানের মিশনারি স্কুল- কলেজের ইহুদী হিন্দু শিক্ষক দ্বারা শিক্ষিত।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার জীবন কেটেছে দ্বীন ইসলাম এর খেদমত, হাদিস শরীফ সংকলন এবং সংরক্ষন প্রচার প্রসারে।
=>এই ব্যক্তির জীবন কাটছে মানুষের হাড্ডি পরিক্ষা করতে করতে আর শয়তানের বাক্স টিভিতে ধর্মব্যবসাতে।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ছাত্র একেকজনের দশ লক্ষ হাদিস শরীফ মুখস্থ ছিল।
=>এই ব্যক্তির ছাত্র ভাল থেকে গাধাতে রূপান্তরিত হয়।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার বিশেষ উপাধি ঈমামে আজম বা মহান ইমাম।
=>এই ব্যক্তির উপাধি জুকার নায়ক।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কৃতিত্বের সাক্ষী ২০০ হিজরী থেকে আজ অবধি মানুষ দ্বারা স্বীকৃত।
=>এই ব্যক্তি বর্তমান সময়ের মানুষ দ্বারা মূর্খ, গোমরাহ জাহিল দাজ্জাল ফিতনাবাজ টিভি মুল্লা,ইহুদী মুশরিকদের এজেন্ট ইত্যাদী হিসেবে পরিচিত।
=>ইমাম আজম আবু হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার মত মানুষের জন্যই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম আজ পর্যন্ত চলে আসতেছে।
=>এই রকম কিছু মুনাফিক, মূর্খ জাহিল দাজ্জালের কারনে ইসলাম আজ ধ্বংস প্রায়।
.....
মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে শয়তান এবং মুনাফেক এবং স্কলার পন্ডিতরুপি দাজ্জালে কাজ্জাবদের থেকে হেফাজত করুন এবং নেক আমল ও সহীহ দ্বীন বুঝার এবং মানার তৌফিক দান করুন

বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৬

পান্তা ইলিশ ভ্রান্ত নীতি-বিশেষজ্ঞ অভিমত এবং এটা বাঙ্গালি সংস্কৃতি নয়, মুনাফাখোরদের ব্যবসায়িক কৌশল।।

বৈশাখের পান্তা-
ইলিশ ভ্রান্ত রীতি :
বিশেষজ্ঞদের অভিমত।


ঢাকা:   ফসলী
নববর্ষ উপলক্ষে হুজুগে মাতা একটি
শ্রেণী পান্তা ইলিশ খাওয়ার
রেওয়াজ অনুসরণ করে।
বিশেষজ্ঞরা জানায়, ইলিশ
খাওয়ার এই রীতি আমাদের
বাংলাদেশী ঐতিহ্য তো নয়-ই,
উপরন্তু এই অর্বাচীন প্রথা
আমাদের ইলিশ সম্পদের ধ্বংসের
কারণ। ফসলী বর্ষবরণ যে কয়টি
জিনিস এখন অত্যাবশ্যকীয় হয়ে
দাঁড়িয়েছে তার মধ্যে একটি
জঘন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে পান্তা-ইলিশ
খাওয়া।
কোথা থেকে এল পান্তা-ইলিশ?
কালের পরিক্রমণে অনেক
সংস্কৃতির গ্রহণ বর্জনে আমাদের
মূল সংস্কৃতির কিছুটা পরিবর্তন
হয়েছে অবশ্যই! তবে পান্তা-ইলিশ
আমাদের দেশের মানুষের আদি
খাদ্যাভ্যাসে ছিল- এমন রীতি
কোথাও পাওয়া যায় না।
ইতিহাসের জন্ম থেকে যে
দেশের প্রথম ও প্রধান উৎপন্ন ফসল
ধান, সে দেশে প্রধান খাদ্য তাই
হবে- এটাই স্বাভাবিক! আদিকাল
হতেই সমাজের উচ্চবিত্ত থেকে
নিম্নবিত্ত সর্বস্তরের লোকের
প্রাধান খাদ্য ছিল ভাত, হয়তো
রান্নার পদ্ধতিতে কিছুটা
তারতম্য হতো!
চতুর্দশ শতকের শেষ ভাগের একটা
বই, প্রাকৃত ভাষার গীতি কবিতার
সংকলিত গ্রন্থ ‘প্রাকৃত পৈঙ্গল’-এ
উল্লেখ আছে- ‘ওগগারা ভত্তা
গাইক ঘিত্তা’। মানে হলো,
খাঁটি ঘি সহযোগে গরম ভাত!
এসব কিছু থেকে এটা অনুমান করা
যায় যে, এদেশের মানুষের
প্রাচীন রীতি ছিল গরম
ফেনায়িত ভাত ঘি সহযোগে
খাওয়া!
প্রাচীন কোনো গ্রন্থেই পান্তা-
ইলিশ খাওয়ার কোনো নিদর্শন
পাওয়া যায় না। নদীবহুল
বাংলায় স্বাভাবিকভাবেই
মাছ খাদ্য তালিকায় অন্যতম
জায়গা করে নিয়েছিল। তবে
বাঙালির এই মৎস্যপ্রীতি আর্য
সভ্যতার সংস্কৃতি কোনোদিন
সুনজরে দেখেনি!
ইলিশ খাওয়ার এই ভুঁইফোড় রীতি
তৈরি হয়েছে খুব সম্প্রতি।
বিধর্মীদের কতিপয় পূজা উৎসব
অনুসরণে ‘বর্ষবরণ’ উৎসব এবং
সংস্কৃতিতে অনুপ্রাণিত গোষ্ঠী
চারুকলার আয়োজনে বিধর্মীয়
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ জমে
যাওয়ার পরে যখন ছায়ানটের
বটতলা এলাকাকে ঘিরে লোক
সমাগম হতে থাকে, তখন কিছু
অস্থায়ী মেলার সঙ্গে খাওয়ার
দোকানও বসে। মাটির সানকিতে
পান্তা-ইলিশ খাওয়া মূলত এইসব
মুনাফখোর দোকানীদের
আবিষ্কার। যা পরে খুব দ্রুত
অন্যরাও গ্রহণ করে। প্রাচীন
বাংলা বা বাংলা (ফসলী)
সনের সঙ্গে এই ইলিশ খাওয়ার
কোনোই সম্পর্ক নেই।
শেরেবাংলা কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিসারিজ
বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড.
কাজী আহসান হাবীব জানান,
পহেলা বৈশাখে ইলিশ মাছ
খাওয়ার এই প্রথা আমাদের
দেশের ইলিশ সম্পদের জন্য শুধু
ক্ষতিকরই নয়, এই প্রথা ধ্বংস করে
দিতে পারে আমাদের গর্বের এই
সম্পদ। ড. হাবীব বলেন, ১৯৯৫ সালে
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষার
করার জন্য একটি আইন প্রণয়ন করা হয়।
সেই আইনে বলা আছে- ২৩
সেন্টিমিটার বা ১০ ইঞ্চির
নিচের কোনো মাছ ধরা নিষেধ।
এই আকারের ইলিশকে জাটকা
মাছ বলে। ইলিশের জীবনচক্রে এই
জাটকা সময়টা পার করে নভেম্বর
থেকে মে মাসের মধ্যে। তাই এই
সময়টা মাছ ধরা আইন করে নিষেধ
করা হয়েছে।
ধরা নিষেধ হলেও ৬০ থেকে ৭০
শতাংশ জাটকা মাছ ধরা হয় মার্চ
থেকে মে মাসেই। এই সময়
মাছগুলো ১০ ইঞ্চির কাছাকাছি
হয়। বলাবাহুল্য, এটা পহেলা
বৈশাখের প্রভাবেই হয়।
বাজারে এ সময়ে ইলিশ মাছের
বিপুল চাহিদা থাকে এবং
বেশি চাহিদা মানেই বেশি
মুনাফা পাওয়ার সম্ভাবনা।
অসময়ে সারাদেশ যদি এভাবে
ইলিশ মাছ খাওয়ার উৎসবে মেতে
উঠে, তবে মৌসুমে ইলিশ তো
পাওয়া যাবেই না- উল্টো
ইলিশের সার্বিক মজুদেও প্রভাব
পড়বে। “বছরের পর বছর এটা চলতে
থাকলে একটা সময় ইলিশ নামের
মাছটি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ায়
অসম্ভব নয়”, জানান ড. হাবীব।
তিনি আরও যোগ করেন, ২০১৩-১৪
সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষা
অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট
মৎস্য সম্পদের ১১ শতাংশ আসে
ইলিশ থেকে। যার মূল্যমান প্রায়
১৭ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশের মোট জিডিপি’র
১ শতাংশ অবদান ইলিশের। প্রায়
২৫ লক্ষ মানুষের জীবিকা ইলিশ
মাছকে ঘিরে। ইলিশ মাছের
ধ্বংস তাই শুধু মাছটির বিলুপ্তি
না, জীবিকারও বিলুপ্তি। এসব
কারণেই আইনটা মানার বিষয়ে
সরকার বেশ কড়া অবস্থানে
রয়েছে। তবে এসব আইনের ফাঁক-
ফোঁকর গলে শহরের বাজার, সুপার
মলে দেদাছে ছোট ইলিশ মাছ
বিক্রির উৎস চলছে।
এর প্রভাব শুধু এতটুকুই নয়।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর
তথ্যমতে, দেশের মূল্যস্ফীতির মান
গত ৪০ মাসে প্রথম ৬ শতাংশের
নিচে নেমেছে। ফেব্রুয়ারি
এবং মার্চে তা ছিল ৫.৬২ ও ৫.৬৫
শতাংশ। শুধুমাত্র সবাই মিলে
ইলিশ কেনার ধুমে এইমাসের
মূল্যস্ফীতি আবার ৬ শতাংশের
উপরে চলে যাবে।
সম্প্রতি জাতীয় অর্থনীতি
পরিষদের নির্বাহী কমিটির
একটি সভায় স্বয়ং পরিকল্পনা
মন্ত্রী আ.হ.ম মুস্তফা কামাল
জানিয়েছেন, এ মাসে এভাবে
ইলিশ কেনার কারণে দেশের
মূল্যস্ফীতি দশমিক ০১ শতাংশ
হলেও বৃদ্ধি পাবে। এটি একটা
দেশের সার্বিক অর্থনীতির
হিসাবে বেশ বিপজ্জনক
পরিস্থিতি।

বুধবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৬

পবিত্র কুরআনশরিফ নিয়ে কুটক্তি করলো, শরিয়াত পুর জেলার, জাজিরা উপজেলার, জয়নগর জুলমত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের, বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক, তপন চন্দ্র বাড়ৈ।

পবিত্র কোরআন শরিফ নিয়ে কটূক্তির
অভিযোগে স্কুলশিক্ষক আটক।
==============>>>>>>>>=======
০৬ এপ্রিল ২০১৬, ১৭:৪৪
আব্দুল আজিজ শিশির, শরীয়তপুর
===========>>==========
পবিত্র কোরআন নিয়ে কটূক্তি করার
অভিযোগে শরীয়তপুরের জাজিরা
উপজেলায় তপন চন্দ্র বাড়ৈ নামে এক
স্কুলশিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। ওই
শিক্ষক জাজিরা উপজেলার জয়নগর
জুলমত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান
বিভাগের শিক্ষক।
আজ বুধবার সকালে পুলিশশিক্ষককে আটক
করে জাজিরা থানায় নিয়ে যায়। এ
ঘটনায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে
সাময়িক বরখাস্ত করেছে।
জাজিরা থানার পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র
জানায়, জয়নগর জুলমত আলী উচ্চ
বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের
শিক্ষক তপন চন্দ্র বাড়ৈ গতকাল মঙ্গলবার
রসায়ন বিষয়ের ক্লাস নেওয়ার সময়
কোরআন শরিফ নিয়ে কটূক্তি করেন। আজ
বুধবার সকালে বিষয়টি নিয়ে
শিক্ষার্থীরা ও এলাকার কিছু মানুষ
বিদ্যালয় মাঠে বিক্ষোভ করেন।
তারা ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তারের
দাবি জানান। খবর পেয়ে জাজিরা
থানার পুলিশ ওই শিক্ষককে আটক করে
থানায় নিয়ে যান। উত্তপ্ত পরিস্থিতি
শান্ত করার জন্য বিদ্যালয়ের
ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্ত
অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক ওই শিক্ষককে
বিদ্যালয় থেকে সাময়িক বরখাস্ত
করেছেন।
জয়নগর জুলমত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের
প্রধান শিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র বালা
বলেন, ‘শ্রেণিকক্ষে বসে
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষক তপন চন্দ্র
বাড়ৈর কী কথা হয়েছে তা আমার
জানা ছিল না। এ বিষয়ে
শিক্ষার্থীরাও কোনো অভিযোগ
করেনি। আজ সকালে বিদ্যালয়ে এসে
দেখি শিক্ষার্থী ও এলাকার কিছু
মানুষ বিক্ষোভ করছে। পুলিশে খবর
দিলে পুলিশ তাঁকে আটক করে।
বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির
নির্দেশে তপন চন্দ্র বাড়ৈকে সাময়িক
বরখাস্ত করা হয়েছে।’
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, পবিত্র
কোরআন নিয়ে কটূক্তি করেছেন এমন
অভিযোগে জয়নগর জুলমত আলী উচ্চ
বিদ্যালয়ের শিক্ষক তপন চন্দ্র বাড়ৈকে
আটক করা হয়েছে। তাঁকে
জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে
এখনো থানায় মামলা হয়নি।

..
.
লিংক: http://m.ntvbd.com/bangladesh/45116/
%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%
A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6
%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AB-%E0%A6%A
8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%
E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%
A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AD
%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0
%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D
%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B
2%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E
0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%
A6%86%E0%A6%9F%E0%A6%95
.
.

সোমবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৬

নির্লজ্জ দুনিয়া পরাস্ত, সৌদি শাষক,, এরা ইহুদির বংশধর বলে, হাজার হাজার মুসলিম শহীদকারী নরেন্দ্র মোদিকে সৌদি সর্বোচ্চ পদক দিলো।


নির্লজ্জ দুনিয়া পরস্ত সৌদি শাষক ।
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আর কত নিচে নামবে !!
আল্লাহর গোলামরা এখন বান্দার গোলাম হওয়ার জন্য উদগ্রীব !!
তা নাহলে সৌদির সর্বোচ্চ সম্মান মুসলমানদের ঘাতকদের বিলি করা হয় ।
'মওত কা সওদাগর' গোধরা নায়ক মোদিকে সৌদির সর্বোচ্চ সম্মানে ভুষিত করা তার লেটেস্ট সংযোজন ॥
আমরা যতই উদ্বিগ্ন হয় না কেন তাতে ওদের কি ! ওরা ভাল করেই জানে আমরা ওদের বালও বাঁকা করতে পারবো না ।
পাশ্চাত্যের গোলাম সৌদি শাসকদের এই ঘৃন্য চাটুকারিতা দেখে ঘেন্নায় বমি পাচ্ছে !!!!
এরাই আবার দাবী করে এরা নাকি মুসলিম বিশ্বের মাথা । এরা তো পায়ের জুতা হওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে ।
এদের পতন ছাড়া মুসলিম বিশ্বে শান্তি স্থাপিত হতে পারে না ।
ওয়াক থু ! তোদের দেখে নিজেকে মুসলমান হিসাবে পরিচয় দিতে লজ্জা বোধ করবে মুসলমান ।
ধিক্কার ! শত ধিক্কার জানাই ওরে হীন কাপুরুষ সৌদি রাজ পরিবার !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
.......
কালেকটেড 

রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৬

ইসলামভীতি ছড়ানোর জন্য ব্যয় করা হয় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা হয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে
- Center For American Progress



Center For American Progress রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে।
আপনি হয়তো প্রথমে শুনলে মনে হবে কে কেন কি কারনে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী লেখালেখির জন্যে টাকা পয়সা দিবে। তাই এটা আপনার জন্যে। Center For American Progress সংগঠনটি গত ছয় মাস ধরে আমেরিকায় ইনভেস্টিগেশন চালায়। তারা Fear, Inc. The Roots of the Islamophobia Network in America শিরোনামে ১৩০ পৃষ্ঠাব্যাপী ওদের রিপোর্ট প্রকাশ করে। ওদের রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে।
সংগঠন গুলো হলো :
* Donors Capital Fund
* Richard Mellon Scaife foundations
* Lynde and Harry Bradley Foundation
* Newton D. & Rochelle F. Becker foundations and charitable trust
* Russell Berrie Foundation
* Anchorage Charitable Fund and William Rosenwald Family Fund
* Fairbrook Foundation
এই টাকা গুলো ব্যয় কারা হয় ইসলাম বিদ্বেষী বই , আর্টিকল, ম্যাগজিন, ওয়েব সাইট ও ব্লগ লিখালেখির জন্যে। এদের শীর্ষে আছেন এটলাস সার্গ ব্লগের লেখিকা পাম গেলার, জিহাদ ওয়াচ সাইটের রবার্ট স্পেন্চার, মিডল ইস্ট ফোরামের ডেনিয়েল পাইপ, টেরোরিসম ইনভেস্টিগেট সাইটের স্টিভ এরসন সহ আরো সো কলড এক্সপার্ট যাদের ফক্স নিউজে সবসময় দেখা যায়।এদের ফান্ডিং এবং প্রোপাগান্ডা এতই বিশাল যে এদের তত্বাবোধানে ইন্টারনেটে হাজার হাজার ওয়েবসাইট, ব্লগ, আর্টিকল ও বই লিখে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারোনা চালায়। এরা রাইট উইং কনজারভেটিভ ইহুদী জায়োনিস্ট এবং খ্রিষ্টান এভেন্জালিস্ট। এজন্যেই আপনি দেখবেন যে , ইন্টারনেটে ইসলাম/মুসলিম বিরুধী ম্যাটেরিয়াল অনেক বিশাল।
এদের সাথে বিভিন্ন মিটিংয়ে ও কর্মকান্ডে যোগ দেয় সো কলড মুসলিম নামধারী লোকজন ডলারের লোভে। বলতে থাকেন উনারা আগে মুসলিম ছিলেন বা মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়েছেন এবং দেখেছেন ইসলাম কত্তো খারাপ!!! নাউযুবিল্লাহ (১৩০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট)
Center For American Progress এর রিপোর্ট অনুযায়ী,ইসলামের বিরুদ্ধে conspiracy ছাড়াও, একটি শক্ত নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে যারা পুরো আমেরিকার মানুষের কাছে পৌছানোর ক্ষমতা রাখে,কিছু influential মানুষের মাধ্যমে,মিডিয়া পার্টনার এবং রুট লেভেলের কিছু সংস্থার মাধ্যমে।তাদের কাজ ছিল ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করা মুসলিমদের এবং Give a rise to Islamophobia।এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড শুরু হয় ৫জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং তাদের সংস্থার মাধ্যমে।
গত ১০বছরের ও বেশি সময় ধরে ৪০মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে ৭টি সংস্থা এই কাজে।
আর এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করার Experts রা হলো :–
• Frank Gaffney at the Center for Security Policy
• David Yerushalmi at the Society of Americans for National Existence
• Daniel Pipes at the Middle East Forum
• Robert Spencer of Jihad Watch and Stop Islamization of America
• Steven Emerson of the Investigative Project on Terrorism
বর্তমানে দেখতে পাই নাস্তিক নামধারী কিছু লোক দেশে এবং বিদেশে ঢালাও ভাবে ইসলামের বিরুদ্ধে, নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে এবং উনার সম্মানিত পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে চরম অশ্লীল, নোংরা এবং উস্কানিমূলক কথা প্রচার করছে। এ জন্য রচনা করছে বিভিন্ন বই, তৈরী করছে ওয়েবসাইট, ব্যবহার করছে সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম এবং ব্লগ।
হঠাৎ করে এত নাস্তিক এর আবির্ভাব বাংলাদেশে কিভাবে হল? কারন, সেই Islamophobia নেটওয়ার্ক তাদের নিজেদের সীমানা পেরিয়ে
হাজির হয়েছে আমাদের দেশে আর এইসব নাস্তিকদের ডলারে Pay করছে।
আর তৈরী করছে আমাদের দেশে ডক্টর জাফর ইকবাল, হুমায়ুন আজাদ, তসলিমা নাসরিন, অভিজিৎ রয়, আসিফ মাহিউদ্দিন, থাবা বাবা ওরফে রাজীব হায়দার নামক অনেক পেইড ইসলাম বিদ্বেষী লেখক, বিনিময়ে দিয়েছে অজস্র টাকা , আমেরিকা ইংল্যান্ডের মত দেশে নাগরিকত্ব , পরিচিতি সহ আরো অনেক কিছু….!
এখন প্রশ্ন আসে, নাস্তিকদের শুধু ইসলাম নিয়ে মাথা ব্যথা কেন?
আরও তো ধর্ম আছে, সেগুলার বিরুদ্ধে কিছু বলে না কেন ?
উত্তরটা সহজ, কারন অন্য ধর্মের লোক বলতে ইহুদী খ্রিষ্টান এবং মুশরিকরাই টাকা দিয়ে এসব ইসলাম বিদ্বেষী লেখক তৈরী করে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখার জন্য অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধে লেখার জন্য নয়।








সূত্র: ইন্টারনেট













আহলেহাদিস দলের শীর্ষনেতা কামালউদ্দীন জাফরীর বিরুদ্ধে, অন্যের স্ত্রী ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার গুরুত্বর অভিযোগ।।

ফের অন্যের স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার গুরুতর অভিযোগ কামালুদ্দীন জাফরীর বিরুদ্ধে
প্রকাশের সময়: Wed, Mar 23rd, 2016 | আলোচিত / আলোচিত বাংলাদেশ / স্পট লাইট


সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক- দ্বিতীয়বারের মত অন্যের স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে চতুর্থবারের মত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন  ১৪ সন্তানের জনক এটিএন বাংলার জনপ্রিয় ইসলামী অনুষ্ঠানের উপস্থাপক কামালুদ্দীন জাফরী।


এবার দ্বিতীয়বারের মত অন্যের স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার গুরুতর  অভিযোগ ইসলামী অনুষ্ঠানের জনপ্রিয়  টিভি উপস্থাপক কামালুদ্দীন জাফরীর বিরুদ্ধে। এর আগে নিজ বাসায় ভাড়াটিয়া এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে তৃতীয় স্ত্রী করে নেয়ার ঘটনায় পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিলেন কামালুদ্দীন জাফরী। আগে থেকেই জাফরীর তিন স্ত্রী এবং মোট ১৪ সন্তান রয়েছে তার ।  এবার চতুর্থ দফায় খবরের শিরোনাম হলেন তিনি ।

জাফরী জামায়াতে ইসলামীর বহিষ্কৃত রুকন, বর্তমানে বাংলাদেশ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি জামায়াতের আরেক প্রভাবশালী নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বেয়াই। সাঈদীর ছেলের সঙ্গে জাফরীর মেয়ের বিয়ে হয়েছে। বেয়াই পরিবারও জাফরীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে।

একটি জনপ্রিয় অনলাইন নিউজের অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুই সন্তানসহ ওই নারীকে তিনি মিশরের রাজধানী কায়রোতে নিয়ে রেখেছেন।

এবার নওশীন আলম (৩৩) নামে যে নারীকে জাফরী (৭৩) ভাগিয়ে নিয়ে গেছেন তিনি তারই সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক আব্দুল মতিনের স্ত্রী। অভিযোগকারী আব্দুল মতিন বর্তমানে ইউরোপের দেশ অস্ট্রিয়ার একটি মসজিদে ইমামতি করেন।

আব্দুল মতিন তার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে  ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার  বিষয়ে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সেন্ট্রাল শরিয়াহ বোর্ড ফর ইসলামি ব্যাংকস অব বাংলাদেশ এর নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও সেক্রেটারি জেনারেলের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।



জাফরী সেন্ট্রাল শরিয়াহ বোর্ডের চেয়ারম্যান। তার নৈতিক স্খলনের তদন্ত এবং শরিয়া বোর্ড থেকে বহিষ্কারের আবেদন করা হয়েছে অভিযোগপত্রে। যেসব ব্যাংক সেন্ট্রাল শরিয়াহ বোর্ডের সদস্য তাদেরও লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মতিন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক হিসেবে ২০০৭ সালে যোগ দেই। একই সঙ্গে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান জাফরীর ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে নিয়োগ পাই। ২০১৩ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা করি। এর মধ্যে ২০১২ সালে ৬ মাসের ছুটি নিয়ে যুক্তরাজ্যে যাই। আমার অনুপস্থিতির সুযোগে আমার স্ত্রী নওশীন আলমকে সৌদি আরবের মদিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে দেয়ার পাশাপাশি বিনা খরচে সৌদিতে নিয়ে যাওয়া এবং মক্কায় মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগে (রাবেতা আলমে ইসলামি) চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন জাফরী। হাতিরঝিল এলাকায় অর্ধলক্ষ টাকা মাসিক ভাড়া বাসায় নওশীনকে নিয়ে রাতযাপন করতেন। আমার বাসা ছিল এর খুব কাছাকাছি দক্ষিণ বনশ্রীতে, যেখানে তিন সন্তানসহ আমার স্ত্রী থাকতো। অথচ কামালুদ্দিন জাফরীর তিন স্ত্রী এবং ১৪ সন্তান রয়েছে।



মতিন আরো জানান, ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসের শেষ দিকে বাংলাদেশে আসেন। স্ত্রী-সন্তানদের অস্ট্রিয়ায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু ইউরোপ যাওয়ার ১০ দিন আগে অর্থাৎ ২০১৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর জাফরীর এক ঘনিষ্টজন মতিনকে ফোন করে জানান, নওশীনকে জাফরী গতকাল (২৭ ডিসেম্বর) বিয়ে করেছেন। এ কথা শুনে তিনি হতবাক হয়ে যান। কারণ, জাফরী তার বাবার বয়সী। আর নওশীনের সাথে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদও হয়নি। তাৎক্ষণিকভাবে স্ত্রীকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি অস্বীকার করেন। এরপর ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি মতিন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অস্ট্রিয়ায় ভিয়েনায় তার কর্মস্থলে চলে যান। এর আগে ২ জানুয়ারি উভয় পরিবারের উপস্থিতিতে স্বামীর অনুগত থাকা এবং জাফরীর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার শর্তে এক অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করেন নওশীন। সেই স্ট্যাম্পের কপিও দেখিয়েছেন মতিন। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর থেকেই প্রতিদিন নওশীনের সঙ্গে জাফরীর ফোনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা হতো।

মতিন দাবি করেন, কামালুদ্দিন জাফরী তাকে হত্যা করার জন্য অথবা সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে ইউরোপীয় পুলিশে সোপর্দ করার জন্য নওশীনের সঙ্গে যোগসাজশ করেন।

অস্ট্রিয়া যাওয়ার এক সপ্তাহরে মাথায় জাফরীর সঙ্গে ফোনালাপের এক পর্যায়ে নওশীন বাসার ড্রয়িং রুমের জানালা খুলে চিৎকার করতে থাকে। প্রতিবেশীরা পুলিশকে ফোন করে। পুলিশ এলে নওশীন দরজা খুলে দেন এবং তাদের বলেন, তার স্বামী একজন সন্ত্রাসী, তাকে ধরে নিয়ে যান। ইউরোপের একজন ইমামকে সন্ত্রাসী বলায় পুলিশ হাসি দিয়ে, ইউরোপের আইন মেনে চলার জন্য নওশীনকে পরামর্শ দিয়ে চলে যায়।

এর ঠিক এক সপ্তাহ পর আবারও দরজা খুলে চিৎকার শুরু করেন নওশীন। এবারও প্রতিবেশীরা পুলিশে ফোন দিলে পুলিশ এসে মতিন, নওশীন এবং এক প্রতিবেশীকে থানায় নিয়ে যায়। থানায় নিয়ে পৃথক পৃথকভাবে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।

পুলিশ নিশ্চিত হয়, নওশীন তার স্বামীকে হত্যা অথবা সন্ত্রাসের অপবাদ দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করার জন্য তৃতীয় কোনো ব্যক্তির হুকুম তালিম করছে।

এই কারণে ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১টায় দুই সপ্তাহের জন্য নওশীনকে গ্রেপ্তার করে ভিয়েনা পুলিশ তাকে অ্যাগ্রেসিভ নারী সেলে পাঠায়। এই সময় জাফরীর সঙ্গে কয়েকবার মোবাইলে কথা বলেন নওশীন। এছাড়া জেলে থাকা অবস্থায় কয়েকশবার তারা কথা বলেছেন। ওই কথোপকথনের কললিস্ট রের্কড অস্ট্রিয়ার টি-মোবাইল কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করা হয়।

এদিকে জাফরী ভিয়েনায় বসবাসকারী তার আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে নওশীনকে ছাড়িয়ে আনার ব্যবস্থা করে। জেল থেকে ছাড়িয়ে আনার পর ৩১ জানুয়ারি ভিয়েনা থেকে রওনা দিয়ে ১ ফেব্রুয়ারি নওশীন ছোট দুই সন্তানসহ বাংলাদেশে চলে আসেন। মতিন দাবি করেন, তাদের বিমানের টিকিটের টাকাটাও তিনি দিয়েছেন।

আব্দুল মতিন বলেন, পহেলা ফেরুয়ারি তারা দেশে ফেরে। এই কেলেঙ্কারি যাতে ফাঁস না হয়, সংবাদ মাধ্যম এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নাগালের বাইরে রাখার জন্য ওই মাসের শেষের দিকে সৌদি আরবের ভিসা নিয়ে নওশীন আলমসহ দুই শিশু সন্তানকে (জাওদান ও আফনানকে) ‘অপহরণ’ করে সৌদি আরব নিয়ে যান জাফরী।

সৌদি আরবে যেসব দাতা জাকাত-সদকার বিপুল টাকা পয়সা জাফরীকে দিতেন তাদেরকে বিষয়টি অবহিত করেন মতিন। সৌদি আরবে জিনা ব্যাভিচারের শাস্তি অত্যন্ত কঠোর হওয়ায় জাফরী তাড়াহুড়া করে নওশীন ও দুই সন্তানকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। এরপর তড়িঘড়ি করে ২০১৫ সালের মার্চের শেষের দিকে মিশরের রাজধানী কায়রোতে নিয়ে যান। বর্তমানে তারা কায়রোতেই আছেন। সেখানে জাফরী তার ঘনিষ্ট দুই ব্যক্তির জিম্মায় নওশীন আলমকে রেখেছেন। মাঝে মাঝে সেখানে যান জাফরী। দু’জনকে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে দেখা গেছে।

মতিন অভিযোগ করে বলেন, জাফরীর পরামর্শে এবং ফাঁদে পড়ে নিকাহনামা জালিয়াতি করে আমার স্ত্রী, দুই শিশু সন্তানকে জাফরী বাংলাদেশ থেকে প্রথমে সৌদি এবং পরে মিশরে অপহরণ করে নিয়ে গেছেন।

জাফরীর কি আপনার স্ত্রীকে বিয়ে করে নিয়ে গেছে এই প্রশ্ন করলে আব্দুল মতিন প্রতিবেদককে বলেন, নওশীন এখনও আমার স্ত্রী। আমি তাকে তালাক দেইনি। স্ত্রীও আমাকে তালাক দেয়নি। তাহলে উনি কীভাবে বিয়ে করলেন? আমাদের তিন সন্তান আছে। একটি সন্তান আমার সঙ্গে অস্ট্রিয়ায় থাকে। ছোট দুই সন্তান মায়ের কাছে।

তাহলে কেন আইনের আশ্রয় নিচ্ছে না এই প্রশ্নে মতিন বলেন, কামালুদ্দিন জাফরীর বাংলাদেশের নেতানেত্রীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তারা প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ইতিমধ্যে আমার ভাই থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেছেন। আমি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আশ্রয় নিবো।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসলামী ব্যাংকের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন, কামালুদ্দিন জাফরী একজন প্রবাসীর স্ত্রীকে ভাগিয়ে নেয়াসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় ওই সময় ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া বোর্ড থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণে জামায়াতের রুকন পদ থেকেও তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সূত্রটি দাবি করে, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে যখন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আটক হন, একই সময় জাফরীও আটক হন। তবে পরে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

এদিকে গত ২০ জানুয়ারি সরকার দলীয় এক সংসদ সদস্য অগ্রণী ব্যাংককে ‘সেন্ট্রাল শরীয়া বোর্ড’র সদস্য পদ পরিত্যাগ করার পরামর্শ দিয়ে ওই ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দেন। তিনি ওই চিঠিতে বলেন, জাফরী চাঞ্চল্যকর নুরুল ইসলাম ফারুকী হত্যা মামলার একজন তালিকাভুক্ত আসামি। ব্যক্তিগত সহকারীর স্ত্রীকে ফুসলিয়ে চতুর্থ স্ত্রী গ্রহণ করার মতো ভয়াবহ অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার বাসার ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাসকারী একজন প্রবাসীর স্ত্রীকে তৃতীয় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করার কারণে ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া বোর্ডের সদস্য সচিব পদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

এই অভিযোগসহ বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে, গত ৯ মার্চ অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৮তম সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সেন্ট্রাল শরিয়া বোর্ড থেকে নিজেদের সদস্য পদ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেয়।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলামেইল২৪ এর অনুসন্ধান ও প্রকাশিত সংবাদ সুত্রে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট সূত্র দাবি করেছে, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, কুয়েত, কাতারসহ বিভিন্ন দেশ থেকে এতিম গরীবদের নামে বিপুল পরিমান যাকাত ও সদকার টাকা প্রতিমাসে পেয়ে থাকেন কামালুদ্দিন জাফরী। এর সিংহভাগই তিনি ফূর্তি করে উড়িয়ে দেন।

নরসিংদীতে জামেয়া কাসেমিয়া মাদরাসা এবং ঢাকাস্থ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে বিদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা এনে নিজের অ্যাকাউন্ট এবং বিভিন্ন নামে ব্যাংকে রাখেন জাফরী। যার হিসাব-নিকাশ কখনোই দিতে পারেননি। এই দুই প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ এই টাকা পয়সার হিসাব চাওয়ার সাহসও পায় না।

সূত্রঃ



সূত্রঃ http://


কথিত আহলে হাদিস গুরু কামালউদ্দীন জাফরীর নোংরামির অজানা ইতিহাস।

কথিত আহলে হাদিস গুরু কামালউদ্দিন জাফরির নোংরামির অজানা ইতিহাস।
বিস্তারিতঃ

দ্বিতীয়বারের মত অন্যের
স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে
চতুর্থবারের মত বিবাহ বন্ধনে
আবদ্ধ হয়েছেন ১৪ সন্তানের জনক
এটিএন বাংলার জনপ্রিয়
ইসলামী অনুষ্ঠানের উপস্থাপক
কামালুদ্দীন জাফরী।
এবার দ্বিতীয়বারের মত অন্যের
স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে
যাওয়ার গুরুতর অভিযোগ ইসলামী
অনুষ্ঠানের জনপ্রিয় টিভি
উপস্থাপক কামালুদ্দীন জাফরীর
বিরুদ্ধে।

 এর আগে নিজ বাসায়
ভাড়াটিয়া এক প্রবাসীর
স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে তৃতীয়
স্ত্রী করে নেয়ার ঘটনায়
পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিলেন
কামালুদ্দীন জাফরী। আগে
থেকেই জাফরীর তিন স্ত্রী এবং
মোট ১৪ সন্তান রয়েছে তার ।
এবার চতুর্থ দফায় খবরের
শিরোনাম হলেন তিনি ।
জাফরী জামায়াতে ইসলামীর
বহিষ্কৃত রুকন, বর্তমানে
বাংলাদেশ ইসলামি
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা
এবং ট্রাস্টি বোর্ডের
চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি
জামায়াতের আরেক
প্রভাবশালী নেতা দেলাওয়ারক
হোসাইন সাঈদীর বেয়াই।
সাঈদীর ছেলের সঙ্গে জাফরীর
মেয়ের বিয়ে হয়েছে। বেয়াই
পরিবারও জাফরীর সঙ্গে সম্পর্ক
ছিন্ন করেছে।
একটি জনপ্রিয় অনলাইন নিউজের
অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুই
সন্তানসহ ওই নারীকে তিনি
মিশরের রাজধানী কায়রোতে
নিয়ে রেখেছেন।
এবার নওশীন আলম (৩৩) নামে যে
নারীকে জাফরী (৭৩) ভাগিয়ে
নিয়ে গেছেন তিনি তারই
সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস)
এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের
শিক্ষক আব্দুল মতিনের স্ত্রী।
অভিযোগকারী আব্দুল মতিন
বর্তমানে ইউরোপের দেশ
অস্ট্রিয়ার একটি মসজিদে
ইমামতি করেন।
আব্দুল মতিন তার স্ত্রী ও দুই
সন্তানকে ভাগিয়ে নিয়ে
যাওয়ার বিষয়ে গত ২৫
ফেব্রুয়ারি সেন্ট্রাল শরিয়াহ
বোর্ড ফর ইসলামি ব্যাংকস অব
বাংলাদেশ এর নির্বাহী
কমিটির চেয়ারম্যান ও
সেক্রেটারি জেনারেলের
কাছে লিখিত অভিযোগ
দিয়েছেন।
জাফরী সেন্ট্রাল শরিয়াহ
বোর্ডের চেয়ারম্যান। তার
নৈতিক স্খলনের তদন্ত এবং
শরিয়া বোর্ড থেকে
বহিষ্কারের আবেদন করা হয়েছে
অভিযোগপত্রে। যেসব ব্যাংক
সেন্ট্রাল শরিয়াহ বোর্ডের সদস্য
তাদেরও লিখিত অভিযোগ
দিয়েছেন মতিন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে
চাইলে তিনি বলেন,
বাংলাদেশ ইসলামি
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক
স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক
হিসেবে ২০০৭ সালে যোগ দেই।
একই সঙ্গে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের
চেয়ারম্যান জাফরীর ব্যক্তিগত
সহকারী হিসেবে নিয়োগ পাই।
২০১৩ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা করি।
এর মধ্যে ২০১২ সালে ৬ মাসের
ছুটি নিয়ে যুক্তরাজ্যে যাই।
আমার অনুপস্থিতির সুযোগে
আমার স্ত্রী নওশীন আলমকে
সৌদি আরবের মদিনা ইসলামী
বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ
নিয়ে দেয়ার পাশাপাশি
বিনা খরচে সৌদিতে নিয়ে
যাওয়া এবং মক্কায় মুসলিম
ওয়ার্ল্ড লিগে (রাবেতা আলমে
ইসলামি) চাকরি দেয়ার প্রলোভন
দেখিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে
তোলেন জাফরী।

হাতিরঝিল
এলাকায় অর্ধলক্ষ টাকা মাসিক
ভাড়া বাসায় নওশীনকে নিয়ে
রাতযাপন করতেন। আমার বাসা
ছিল এর খুব কাছাকাছি দক্ষিণ
বনশ্রীতে, যেখানে তিন
সন্তানসহ আমার স্ত্রী থাকতো।
অথচ কামালুদ্দিন জাফরীর তিন
স্ত্রী এবং ১৪ সন্তান রয়েছে।
মতিন আরো জানান, ২০১৪ সালের
নভেম্বর মাসের শেষ দিকে
বাংলাদেশে আসেন। স্ত্রী-
সন্তানদের অস্ট্রিয়ায় নিয়ে
যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু
ইউরোপ যাওয়ার ১০ দিন আগে
অর্থাৎ ২০১৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর
জাফরীর এক ঘনিষ্টজন মতিনকে
ফোন করে জানান, নওশীনকে
জাফরী গতকাল (২৭ ডিসেম্বর)
বিয়ে করেছেন। এ কথা শুনে
তিনি হতবাক হয়ে যান। কারণ,
জাফরী তার বাবার বয়সী। আর
নওশীনের সাথে তাদের বিবাহ
বিচ্ছেদও হয়নি। তাৎক্ষণিকভাবে
স্ত্রীকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস
করলে তিনি অস্বীকার করেন।
এরপর ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি
মতিন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে
অস্ট্রিয়ায় ভিয়েনায় তার
কর্মস্থলে চলে যান। এর আগে ২
জানুয়ারি উভয় পরিবারের
উপস্থিতিতে স্বামীর অনুগত
থাকা এবং জাফরীর সঙ্গে
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার শর্তে
এক অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর
করেন নওশীন। সেই স্ট্যাম্পের
কপিও দেখিয়েছেন মতিন। কিন্তু
সেখানে যাওয়ার পর থেকেই
প্রতিদিন নওশীনের সঙ্গে
জাফরীর ফোনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা
কথা হতো।
মতিন দাবি করেন, কামালুদ্দিন
জাফরী তাকে হত্যা করার জন্য
অথবা সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে
ইউরোপীয় পুলিশে সোপর্দ করার
জন্য নওশীনের সঙ্গে যোগসাজশ
করেন।
অস্ট্রিয়া যাওয়ার এক সপ্তাহরে
মাথায় জাফরীর সঙ্গে
ফোনালাপের এক পর্যায়ে
নওশীন বাসার ড্রয়িং রুমের
জানালা খুলে চিৎকার করতে
থাকে। প্রতিবেশীরা পুলিশকে
ফোন করে। পুলিশ এলে নওশীন
দরজা খুলে দেন এবং তাদের
বলেন, তার স্বামী একজন
সন্ত্রাসী, তাকে ধরে নিয়ে
যান। ইউরোপের একজন ইমামকে
সন্ত্রাসী বলায় পুলিশ হাসি
দিয়ে, ইউরোপের আইন মেনে
চলার জন্য নওশীনকে পরামর্শ
দিয়ে চলে যায়।
এর ঠিক এক সপ্তাহ পর আবারও দরজা
খুলে চিৎকার শুরু করেন নওশীন।
এবারও প্রতিবেশীরা পুলিশে
ফোন দিলে পুলিশ এসে মতিন,
নওশীন এবং এক প্রতিবেশীকে
থানায় নিয়ে যায়। থানায়
নিয়ে পৃথক পৃথকভাবে তাদেরকে
জিজ্ঞাসাবাদ করে।
পুলিশ নিশ্চিত হয়, নওশীন তার
স্বামীকে হত্যা অথবা
সন্ত্রাসের অপবাদ দিয়ে পুলিশে
সোপর্দ করার জন্য তৃতীয় কোনো
ব্যক্তির হুকুম তালিম করছে।
এই কারণে ২০১৫ সালের ২৪
জানুয়ারি দিবাগত রাত ১টায় দুই
সপ্তাহের জন্য নওশীনকে
গ্রেপ্তার করে ভিয়েনা পুলিশ
তাকে অ্যাগ্রেসিভ নারী
সেলে পাঠায়। এই সময় জাফরীর
সঙ্গে কয়েকবার মোবাইলে কথা
বলেন নওশীন। এছাড়া জেলে
থাকা অবস্থায় কয়েকশবার তারা
কথা বলেছেন। ওই কথোপকথনের
কললিস্ট রের্কড অস্ট্রিয়ার টি-
মোবাইল কোম্পানি থেকে
সংগ্রহ করা হয়।
এদিকে জাফরী ভিয়েনায়
বসবাসকারী তার আত্মীয়-
স্বজনের মাধ্যমে নওশীনকে
ছাড়িয়ে আনার ব্যবস্থা করে।
জেল থেকে ছাড়িয়ে আনার পর
৩১ জানুয়ারি ভিয়েনা থেকে
রওনা দিয়ে ১ ফেব্রুয়ারি নওশীন
ছোট দুই সন্তানসহ বাংলাদেশে
চলে আসেন। মতিন দাবি করেন,
তাদের বিমানের টিকিটের
টাকাটাও তিনি দিয়েছেন।
আব্দুল মতিন বলেন, পহেলা
ফেরুয়ারি তারা দেশে ফেরে।
এই কেলেঙ্কারি যাতে ফাঁস না
হয়, সংবাদ মাধ্যম এবং আইন
শৃঙ্খলা বাহিনীর নাগালের
বাইরে রাখার জন্য ওই মাসের
শেষের দিকে সৌদি আরবের
ভিসা নিয়ে নওশীন আলমসহ দুই
শিশু সন্তানকে (জাওদান ও
আফনানকে) ‘অপহরণ’ করে সৌদি
আরব নিয়ে যান জাফরী।
সৌদি আরবে যেসব দাতা
জাকাত-সদকার বিপুল টাকা পয়সা
জাফরীকে দিতেন তাদেরকে
বিষয়টি অবহিত করেন মতিন।
সৌদি আরবে জিনা
ব্যাভিচারের শাস্তি অত্যন্ত
কঠোর হওয়ায় জাফরী তাড়াহুড়া
করে নওশীন ও দুই সন্তানকে
বাংলাদেশে নিয়ে আসেন।
এরপর তড়িঘড়ি করে ২০১৫ সালের
মার্চের শেষের দিকে মিশরের
রাজধানী কায়রোতে নিয়ে
যান। বর্তমানে তারা
কায়রোতেই আছেন। সেখানে
জাফরী তার ঘনিষ্ট দুই ব্যক্তির
জিম্মায় নওশীন আলমকে
রেখেছেন। মাঝে মাঝে
সেখানে যান জাফরী। দু’জনকে
বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে দেখা
গেছে।
মতিন অভিযোগ করে বলেন,
জাফরীর পরামর্শে এবং ফাঁদে
পড়ে নিকাহনামা জালিয়াতি
করে আমার স্ত্রী, দুই শিশু
সন্তানকে জাফরী বাংলাদেশ
থেকে প্রথমে সৌদি এবং পরে
মিশরে অপহরণ করে নিয়ে
গেছেন।
জাফরীর কি আপনার স্ত্রীকে
বিয়ে করে নিয়ে গেছে এই প্রশ্ন
করলে আব্দুল মতিন প্রতিবেদককে
বলেন, নওশীন এখনও আমার স্ত্রী।
আমি তাকে তালাক দেইনি।
স্ত্রীও আমাকে তালাক দেয়নি।
তাহলে উনি কীভাবে বিয়ে
করলেন? আমাদের তিন সন্তান
আছে। একটি সন্তান আমার সঙ্গে
অস্ট্রিয়ায় থাকে। ছোট দুই সন্তান
মায়ের কাছে।
তাহলে কেন আইনের আশ্রয়
নিচ্ছে না এই প্রশ্নে মতিন বলেন,
কামালুদ্দিন জাফরীর
বাংলাদেশের
নেতানেত্রীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক
থাকায় তারা প্রভাব বিস্তার
করতে পারে। ইতিমধ্যে আমার
ভাই থানায় একটি সাধারণ
ডায়েরিও (জিডি) করেছেন।
আমি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের
আশ্রয় নিবো।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার
শর্তে ইসলামী ব্যাংকের এক
শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন,
কামালুদ্দিন জাফরী একজন
প্রবাসীর স্ত্রীকে ভাগিয়ে
নেয়াসহ নানা অনৈতিক
কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় ওই সময়
ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া
বোর্ড থেকে তাকে অব্যাহতি
দেয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নানা
অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত
থাকার কারণে জামায়াতের
রুকন পদ থেকেও তাকে অব্যাহতি
দেয়া হয়েছে। সূত্রটি দাবি
করে, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে
যখন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী
আটক হন, একই সময় জাফরীও আটক হন।
তবে পরে তাকে ছেড়ে দেয়া
হয়েছে।
এদিকে গত ২০ জানুয়ারি সরকার
দলীয় এক সংসদ সদস্য অগ্রণী
ব্যাংককে ‘সেন্ট্রাল শরীয়া
বোর্ড’র সদস্য পদ পরিত্যাগ করার
পরামর্শ দিয়ে ওই ব্যাংকের
চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি
দেন। তিনি ওই চিঠিতে বলেন,
জাফরী চাঞ্চল্যকর নুরুল ইসলাম
ফারুকী হত্যা মামলার একজন
তালিকাভুক্ত আসামি। ব্যক্তিগত
সহকারীর স্ত্রীকে ফুসলিয়ে চতুর্থ
স্ত্রী গ্রহণ করার মতো ভয়াবহ
অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
তার বাসার ভাড়াটিয়া
হিসেবে বসবাসকারী একজন
প্রবাসীর স্ত্রীকে তৃতীয় স্ত্রী
হিসেবে গ্রহণ করার কারণে
ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া
বোর্ডের সদস্য সচিব পদ থেকে
তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
এই অভিযোগসহ বিভিন্ন
অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে, গত
৯ মার্চ অগ্রণী ব্যাংক
বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৮তম
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সেন্ট্রাল
শরিয়া বোর্ড থেকে নিজেদের
সদস্য পদ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত
নেয়।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল
বাংলামেইল২৪ এর অনুসন্ধান ও
প্রকাশিত সংবাদ সুত্রে জানা
গেছে, সংশ্লিষ্ট সূত্র দাবি
করেছে, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য,
কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, কুয়েত,
কাতারসহ বিভিন্ন দেশ থেকে
এতিম গরীবদের নামে বিপুল
পরিমান যাকাত ও সদকার টাকা
প্রতিমাসে পেয়ে থাকেন
কামালুদ্দিন জাফরী। এর
সিংহভাগই তিনি ফূর্তি করে
উড়িয়ে দেন।
নরসিংদীতে জামেয়া
কাসেমিয়া মাদরাসা এবং
ঢাকাস্থ ইসলামী
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে বিদেশ
থেকে কোটি কোটি টাকা এনে
নিজের অ্যাকাউন্ট এবং বিভিন্ন
নামে ব্যাংকে রাখেন
জাফরী। যার হিসাব-নিকাশ
কখনোই দিতে পারেননি। এই দুই
প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদজ এই
টাকা পয়সার হিসাব চাওয়ার
সাহসও পায় না


লিংকঃ
১। http://www.somoyerkonthosor.com/archives/370869
২। https://mobile.facebook.com/KamaluddinZafree?sectionLoadingID=m_timeline_loading_div_1459493999_0_36_timeline_unit%3A1%3A00000000001436725682%3A04611686018427387904%3A09223372036854775798%3A04611686018427387904&unit_cursor=timeline_unit%3A1%3A00000000001436725682%3A04611686018427387904%3A09223372036854775798%3A04611686018427387904&timeend=1459493999&timestart=0&tm=AQDXdN99pqWfnP2E&refid=17
.
৩। https://m.youtube.com/watch?v=VoE5P_eEzV8
.

মৃত্যুর ৩২ বছর পরেও কবরে লাশ অবিকৃত অবস্থায়, প্রকৃত অলিদের লাশ কখনো পচে না

মৃত্যু ও দাফনের ৩২ বছর পরেও ঘুঘু
মুন্সীর লাশ পাওয়া গেছে অবিকৃত
অবস্থায়।
কাফনের কাপড়ও পায় নতুন
ও অক্ষত। ঘটনা ঘটে কুড়িগ্রাম সদর
উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের
চর কৃষ্ণপুর গ্রামে। স্থানীয় ইউপি
সদস্য তৈয়ব আলী জানান, ইউপি
চেয়ারম্যান ও স্থানীয় আলেম -
ওলামাদের উপস্থিতিতে লাশ
উত্তোলন করে পুনরায় দাফন করা
হয়েছে। গত ১৮ জুন সোমবার
বিকেলে ধরলা নদীর প্রবল ভাঙনে
কবর ভেঙে গেলে ভাঙা কবর থেকে
লাশ উদ্ধার করে পুনরায় ওই লাশ
কবর দেওয়া হয়।
এলাকাবাসী জানায়, এ নিয়ে ঘুঘু
মুন্সীর লাশ তিন বার দাফন করা
হলো। আট বছর আগে ধরলার ভাঙনের
মুখে তাঁর লাশ কবর থেকে কৃষ্ণপুর
ঈদগাহ কবর স্থানে দাফন করা
হয়েছিল। এরপর আবারও কবরস্থানটি
নদী ভাঙনের কবলে পড়লে
দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর লাশ কবর
থেকে বের করে ধরলা নদীর পূর্ব
প্রান্তের চর মাধবরাম গ্রামের
ইসলামিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে
পুনরায় দাফন করে গ্রামবাসী। ৩২
বছর পর কবর থেকে অক্ষত অবস্থায়
লাশ পাওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে
কুড়িগ্রামসহ আশপাশের এলাকার
হাজার হাজার মানুষ লাশটিকে এক
নজর দেখার জন্য ছুটে আসে।
এ বিষয়ে এলাকার ফজলুল করিম (রহ.)
জামিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম
মুফতি আবুল হাসান আনছারী বলেন,
লাশের শরীর ও মুখ দেখে মনে হয়
মানুষটি এই বুঝি ঘুমিয়ে গেল। ঘুঘু
মুন্সীর ছেলে হযরত আলী (৬৫) ও
আশরাফ আলী (৫০) জানান, ৩২ বছর
আগে তাঁর বাবা স্বাভাবিকভাবে
মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘ দিন
গ্রামের মসজিদে ইমামতি করেছেন।
প্রকৃতপক্ষে যারা অলি তাদের লাশ এরকম অবিকৃত থাকে।
সুবহানআল্লাহ

সূত্রঃ সময়ের কন্ঠস্বর

সূত্রঃ সময়ের  কন্ঠস্বর