রবিবার, ৩ জুলাই, ২০১৬

গুলশান-২ সন্ত্রাসী হামলা, যে গোষ্ঠির মদদে এটা সংগঠিত হয়েছে! মন্তব্য কলাম।

ডেস্ক, sabuz13.bblogspot.com:
.
বাংলাদেশে আইএস আছে এটা প্রমান করতে উঠে পরে লেগেছে একটা মহল। বিভিন্ন অপপ্রচারে যখন কাজ হয়নি তখন সরাসরি গুলশান ২ এ হোটেলে বিদেশী নাগরিক জিম্মি করে সত্যতা প্রমানে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালালো সেই মহল। উদ্দেশ্য একটাই প্রমান করতে হবে বাংলাদেশে আইএস আছে।
সময়ে আবর্তনে পুরানো কাসন্দি অাবারো ঘেটে দেখা দরকার। আল কায়েদা, আইএস, বোকো হারাম এসব কাদের সৃষ্টি এসব আর পৃথিবীবাসীর কাছে অজানা নেই।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারী ক্লিন্টন নিজেই সাক্ষাৎকারে বলেছিলো, আল আয়েদা আমেরিকার (CIA) এর সৃষ্টি।
আইএস যে ইহুদী ক্রিয়েশন এটা সবার নলেজেই আছে (http://bit.ly/29d16n1), আর আইএস লিডার আবু বকর আল বাগদাদী যে মোসাদ এজন্ট এলিয়ট সিমন সেটা কারোরি অজানা নয় (http://bit.ly/1RMMeed)
সহজেই অনুমেয় অন্যান্য মুসলমান দেশের মত বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য সিআইএ, মোসাদ, র ইত্যাদি তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা অবহ্যত রাখবে সেটাই স্বাভাবিক। তারই বহিঃপ্রকাশ গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত গুলশান ২ এর জিম্মি ঘটনা। ব্যাপারটা এমন যে প্রমান করতেই হবে বাংলাদেশে আইএস আছে। হোটেলে ঢুকে আল্লাহু আকবর বলে বলে হামলা চালানো যে মুসলমানদের ফাঁসানোর পুরানো টেকনিক এইটা ৫ বছরের বাচ্চাও বোঝে। ঘটনার সাথে সাথে আইএস এর দায় স্বিকার করাও যে বাংলাদেশে আইএস আছে এটা বিশ্ববাসীকে জানানোর নাটক এটাও পাগলেও বোঝে।
পরিস্থিতি উত্তেজনাকর করা জন্য আগে ভাগেই ভারতের এনডিটিভি নিউজ থেকে ঘোষনা দেয় হয় দুইজন ইটালিয়ার নাগরিক নিহত হয়েছে। অথচ এই খবর তখন আইন শৃঙ্খলা বাহীনও জানে না। এসব কিসের আলামত মানুষ এখন বোঝে।
মানুষ এও বোঝে যে বাংলাদেশের উপর শকুনের নজর পড়েছে। একটা মহল বিষাক্ত থাবা বিস্তার করতে চাচ্ছে বাংলাদের মত ধর্মপ্রান মুসলমানদের উপর এটাও পরিষ্কার।
তাই সকলের উচিত আইএস শব্দের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা। বাংলাদেশে কোন আইএস নাই বরং বলুন বাংলোদেশ সিআইএ, মোসাদ, র এর এজন্টরা রয়েছে এবং এরাই এদর এজন্ট দ্বারা গুলশানে যৌথ ভাবে হামলা করেছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন