শবে বরাত বলতে আমরা বুঝি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত।আল্লাহর কাছে অত্যাধিক সম্মানিত পাঁচ রজনীর একটি শবে বরাত।পবিত্র হাদীস শরীফে এই রজনীকে বলা হয়েছে লাইলাতুম মিন নিসফে শাবান।এই রাতের ফজিলত সহীহ হাদীস শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত।শবে বরাতের ফজিলত শবে বরাত বিরোধী চক্রের বড় বড় শায়খরাও স্বীকার করেছেন।কিন্তু বর্তমানে একমাত্র জামাত শিবির ও কথিত আহলে হাদীস গংরাই শবে বরাতের গুরুত্ব অস্বীকার করে।
[আল্লাহ পাক সবাইকে এই চক্রের হাত থেকে বাঁচিয়ে শবে বরাতে পূণ্যময় বরকতময় আমলসমূহ করার তাওফীক দান করুন।আমীন।]
শবে বরাতে আমাদের নিচের আমলসমূহ করা উচিৎ...
১.অনির্ধারিত ভাবে নফল নামায পড়া
২.দিনের বেলা রোযা রাখা
৩.মহান আল্লাহর কাছে গুনাহ মাফ চাওয়া অর্থাৎ তাওবা করা
৪.রিজিক প্রার্থনা করা
৫.বিপদ আপদ থেকে মুক্তি চাওয়া
৬.কবর যিয়ারত করা
ওপরের এই আমলসমূহ শবে বরাত সমপর্কিত হাদীস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।এর সাথে যোগ করবেন..
৭.পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা
৮.বেশি বেশি পরিমাণে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা এর ওপর দরুদ শরীফ পাঠ করা
কারণ দরুদ শরীফ পাঠ এমন একটা পূণ্যময় আমল যার কবুলিয়তে কোন সন্দেহ নেই।
তবে এই পবিত্র মহান বরকতময় রজনীতে আতশবাজি জ্বালানো পটকা ফুটানো ইত্যাতি গর্হিত কাজকর্ম করা নিষেধ
[আল্লাহ পাক সবাইকে এই চক্রের হাত থেকে বাঁচিয়ে শবে বরাতে পূণ্যময় বরকতময় আমলসমূহ করার তাওফীক দান করুন।আমীন।]
শবে বরাতে আমাদের নিচের আমলসমূহ করা উচিৎ...
১.অনির্ধারিত ভাবে নফল নামায পড়া
২.দিনের বেলা রোযা রাখা
৩.মহান আল্লাহর কাছে গুনাহ মাফ চাওয়া অর্থাৎ তাওবা করা
৪.রিজিক প্রার্থনা করা
৫.বিপদ আপদ থেকে মুক্তি চাওয়া
৬.কবর যিয়ারত করা
ওপরের এই আমলসমূহ শবে বরাত সমপর্কিত হাদীস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।এর সাথে যোগ করবেন..
৭.পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা
৮.বেশি বেশি পরিমাণে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা এর ওপর দরুদ শরীফ পাঠ করা
কারণ দরুদ শরীফ পাঠ এমন একটা পূণ্যময় আমল যার কবুলিয়তে কোন সন্দেহ নেই।
তবে এই পবিত্র মহান বরকতময় রজনীতে আতশবাজি জ্বালানো পটকা ফুটানো ইত্যাতি গর্হিত কাজকর্ম করা নিষেধ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন