গনমাধ্যমের বিতর্কিত ভূমিকায় দায় কার ???
সম্প্রতি নারায়নগঞ্জ জেলায় এক হিন্দু শিক্ষক কর্তৃক ইসলাম অবমাননা এবং পরবর্তীতে ঐ শিক্ষকের কান ধরে উঠবসের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মারাত্মক ধরনের বিতর্কিত ভূমিকা প্রদর্শন করেছে গণমাধ্যম। এ বিষয় নিয়ে একের পর এক মিথ্যা প্রপাগান্ডা ও জোচ্চুরিতে ভরপুর সংবাদ প্রচার করেছে সংবাদমাধ্যম। ঘটনা ঘটছে একরকম কিন্তু তারা প্রচার করেছে অন্যরকম, মূল ঘটনাকে প্রবাহিত করতে চাইছে ভিন্নখাতে। স্কুলের ছাত্ররা বলছে- ঐ শিক্ষক কটূক্তি করেছে, কিন্তু কাটছাট করে প্রকাশ করা ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে সে কটূক্তি করেনি। রিফাত ও রিফাতের মা উভয়েই অভিযোগ করেছেন- একাত্তর টিভি তাদের হুমকি দিয়ে খবর সংগ্রহ করেছে।
বাস্তবে দেখা যাচ্ছে পাবলিক সেন্টিমেন্ট শ্যামল কান্তির বিরুদ্ধে কাজ করছে। বিবিসি-প্রথম আলোর ফেসবুক পেইজে শিক্ষক ঘটনা নিয়ে প্রকাশিত খবরের নিচে ৫০০ কমেন্ট পড়লে ৫০০টি শ্যামল কান্তির বিপক্ষে, সেলিম ওসমানের পক্ষে যাচ্ছে, অথচ খবরে প্রকাশ হচ্ছে উল্টো, দাবি করা হচ্ছে- জনগণ নাকি সেলিম ওসমানের বিরুদ্ধে, শ্যামল কান্তির পক্ষে।
বিষয়গুলোকে যদি আপনারা ছোট ভাবেন, তবে ভুল করবেন। এ ধরনের ছোট ছোট ঘটনা থেকেই বড় ধরনের সংঘাত সৃষ্টি হতে পারে। আসলে তথ্যমন্ত্রী হিসেবে মিডিয়াগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব ছিলো হাসানুল হক ইুন’র। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, মিডিয়ার এত বড় বড় বিতর্কিত কার্যক্রমের পর হাসানুল হক ইনু চুপ মেরে আছে যা সত্যিই সন্দেহজনক। ইনু নিজেও একজন বামপন্থী, সম্প্রতি মিডিয়াতে উগ্র বামপন্থী নাস্তিকদের দৌরাত্বের পেছনে যে সে দায়ী নয় তাও কিন্তু বলা যায় না। তবে যদি ইনু অস্বীকার করে বলে-“মিডিয়া আমার কথা শুনছে না, আমি মিডিয়া নিয়ন্ত্রন করতে পারছি না”। তবুও বলতে হয়- যে মন্ত্রী তার ডিপার্টমেন্ট নিয়ন্ত্র্ণ করতে পারে না, অধিনস্তদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, তার অযোগ্যতাস্বরূপ ঐ পদ থেকেই পদত্যাগ করা উচিত।
আওয়ামী সরকারের মনে রাখা উচিত, হাসানুল হক ইনু জাসদের কুখ্যাত সন্ত্রাসী নেতা। বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হওয়ার পর এই ইনুই কিন্তু আনন্দ মিছিল বের করেছিলো। বেঈমান কখনই ভালো হয় না, ঠিক তেমনি ইনু-ও ভালো হবার নয়য়। দেখা যাবে এই ইনুর ইন্ধনেই মিডিয়া পাবলিক সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে গিয়ে সরকারকে এমন কাজে বাধ্য করছে যে- পাবলিক সরকারের উপর ক্ষেপে যাবে। এতে সরকার পতন তো অবশ্যই দেশে গৃহযুদ্ধ লেগে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তাই আমার মনে হয়- হাসানুল হক ইনুকে যত তাড়াতাড়ি তার পদ থেকে অপসারণ করা যায়, আওয়ামী সরকারের জন্য তা ততই উত্তম.
সম্প্রতি নারায়নগঞ্জ জেলায় এক হিন্দু শিক্ষক কর্তৃক ইসলাম অবমাননা এবং পরবর্তীতে ঐ শিক্ষকের কান ধরে উঠবসের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মারাত্মক ধরনের বিতর্কিত ভূমিকা প্রদর্শন করেছে গণমাধ্যম। এ বিষয় নিয়ে একের পর এক মিথ্যা প্রপাগান্ডা ও জোচ্চুরিতে ভরপুর সংবাদ প্রচার করেছে সংবাদমাধ্যম। ঘটনা ঘটছে একরকম কিন্তু তারা প্রচার করেছে অন্যরকম, মূল ঘটনাকে প্রবাহিত করতে চাইছে ভিন্নখাতে। স্কুলের ছাত্ররা বলছে- ঐ শিক্ষক কটূক্তি করেছে, কিন্তু কাটছাট করে প্রকাশ করা ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে সে কটূক্তি করেনি। রিফাত ও রিফাতের মা উভয়েই অভিযোগ করেছেন- একাত্তর টিভি তাদের হুমকি দিয়ে খবর সংগ্রহ করেছে।
বাস্তবে দেখা যাচ্ছে পাবলিক সেন্টিমেন্ট শ্যামল কান্তির বিরুদ্ধে কাজ করছে। বিবিসি-প্রথম আলোর ফেসবুক পেইজে শিক্ষক ঘটনা নিয়ে প্রকাশিত খবরের নিচে ৫০০ কমেন্ট পড়লে ৫০০টি শ্যামল কান্তির বিপক্ষে, সেলিম ওসমানের পক্ষে যাচ্ছে, অথচ খবরে প্রকাশ হচ্ছে উল্টো, দাবি করা হচ্ছে- জনগণ নাকি সেলিম ওসমানের বিরুদ্ধে, শ্যামল কান্তির পক্ষে।
বিষয়গুলোকে যদি আপনারা ছোট ভাবেন, তবে ভুল করবেন। এ ধরনের ছোট ছোট ঘটনা থেকেই বড় ধরনের সংঘাত সৃষ্টি হতে পারে। আসলে তথ্যমন্ত্রী হিসেবে মিডিয়াগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব ছিলো হাসানুল হক ইুন’র। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, মিডিয়ার এত বড় বড় বিতর্কিত কার্যক্রমের পর হাসানুল হক ইনু চুপ মেরে আছে যা সত্যিই সন্দেহজনক। ইনু নিজেও একজন বামপন্থী, সম্প্রতি মিডিয়াতে উগ্র বামপন্থী নাস্তিকদের দৌরাত্বের পেছনে যে সে দায়ী নয় তাও কিন্তু বলা যায় না। তবে যদি ইনু অস্বীকার করে বলে-“মিডিয়া আমার কথা শুনছে না, আমি মিডিয়া নিয়ন্ত্রন করতে পারছি না”। তবুও বলতে হয়- যে মন্ত্রী তার ডিপার্টমেন্ট নিয়ন্ত্র্ণ করতে পারে না, অধিনস্তদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, তার অযোগ্যতাস্বরূপ ঐ পদ থেকেই পদত্যাগ করা উচিত।
আওয়ামী সরকারের মনে রাখা উচিত, হাসানুল হক ইনু জাসদের কুখ্যাত সন্ত্রাসী নেতা। বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হওয়ার পর এই ইনুই কিন্তু আনন্দ মিছিল বের করেছিলো। বেঈমান কখনই ভালো হয় না, ঠিক তেমনি ইনু-ও ভালো হবার নয়য়। দেখা যাবে এই ইনুর ইন্ধনেই মিডিয়া পাবলিক সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে গিয়ে সরকারকে এমন কাজে বাধ্য করছে যে- পাবলিক সরকারের উপর ক্ষেপে যাবে। এতে সরকার পতন তো অবশ্যই দেশে গৃহযুদ্ধ লেগে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তাই আমার মনে হয়- হাসানুল হক ইনুকে যত তাড়াতাড়ি তার পদ থেকে অপসারণ করা যায়, আওয়ামী সরকারের জন্য তা ততই উত্তম.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন