ইসরাইল-তুরস্ক সম্পর্ক স্বাভাবিকের চুক্তি সই: নেতানিয়াহু ও কেরির উল্লাস
অবশেষে দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তি করল তুরস্ক। ইতালির রাজধানী রোমে ইসরাইল ও তুরস্কের মধ্যে এ বিষয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। ২০১০ সালের মে মাসে ইসরাইলের কমান্ডো বাহিনী গাজা অভিমুখী ত্রাণ বহরে হামলা চালায় এবং তাতে তুরস্কের দশ জন নাগরিক নিহত ও ৫০ জন আহত হয়।এরপর থেকেই তেল আবিব-আংকারা সম্পর্কে টানাপড়েন সৃষ্টি হয়। মুসলমানদের প্রথম কেবলা আল-আকসা মসজিদসহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড দখলকারী ইসরাইল হচ্ছে বিশ্বের মুসলমানদের অন্যতম প্রধান শত্রু।
ইহুদিবাদী ইসরাইলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেছেন, "সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সংক্রান্ত চুক্তি হয়ে গেছে। আজ (সোমবার) এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে।" একজন তুর্কি কর্মকর্তা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বিনআলী বিলদিরিম আজ আঙ্কারায় এ বিষয়ে ব্রিফিং দেবেন। চুক্তি সম্পন্ন হওয়ায় উল্লাস প্রকাশ করেছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি। নেতানিয়াহু বলেছেন, "এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ইসরাইলের অর্থনীতিতে এর ব্যাপক প্রভাব পড়বে।" কেরি বলেছেন, "এতে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা এমনটিই চেয়েছিলাম।"
এদিকে, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার নিন্দা জানিয়েছে গাজা অভিমুখী ত্রাণ বহরে হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারগুলো। ত্রাণবহরে হামলায় বাবা হারানো ইসমাইল বিলজেন তেল আবিব ও আংকারার মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা প্রসঙ্গে বলেছেন, যেভাবে ইসরাইলের সঙ্গে তুরস্ক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে তা রীতিমতো ত্রাণবহরে নিহতদের স্মৃতির প্রতি অপমান। বিলজেন তুর্কি সরকারকে ইসরাইলের কাছে আত্মসমর্পণের জন্য অভিযুক্ত করেন। তিনি বলেন, “ইসরাইল এমন আচরণ করছে যে, কমান্ডো হামলায় নিহতদেরকে ক্ষতিপূরণ দিলেই সব শেষ, অপরাধীদের বিচার বা শাস্তির প্রয়োজন নেই।” তিনি আরো বলেন, “যেভাবে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে ত্রাণ বহরের শহীদদের রক্ত ও জীবন বৃথা যাবে।”
অবশেষে দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তি করল তুরস্ক। ইতালির রাজধানী রোমে ইসরাইল ও তুরস্কের মধ্যে এ বিষয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। ২০১০ সালের মে মাসে ইসরাইলের কমান্ডো বাহিনী গাজা অভিমুখী ত্রাণ বহরে হামলা চালায় এবং তাতে তুরস্কের দশ জন নাগরিক নিহত ও ৫০ জন আহত হয়।এরপর থেকেই তেল আবিব-আংকারা সম্পর্কে টানাপড়েন সৃষ্টি হয়। মুসলমানদের প্রথম কেবলা আল-আকসা মসজিদসহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড দখলকারী ইসরাইল হচ্ছে বিশ্বের মুসলমানদের অন্যতম প্রধান শত্রু।
ইহুদিবাদী ইসরাইলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেছেন, "সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সংক্রান্ত চুক্তি হয়ে গেছে। আজ (সোমবার) এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে।" একজন তুর্কি কর্মকর্তা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বিনআলী বিলদিরিম আজ আঙ্কারায় এ বিষয়ে ব্রিফিং দেবেন। চুক্তি সম্পন্ন হওয়ায় উল্লাস প্রকাশ করেছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি। নেতানিয়াহু বলেছেন, "এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ইসরাইলের অর্থনীতিতে এর ব্যাপক প্রভাব পড়বে।" কেরি বলেছেন, "এতে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা এমনটিই চেয়েছিলাম।"
এদিকে, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার নিন্দা জানিয়েছে গাজা অভিমুখী ত্রাণ বহরে হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারগুলো। ত্রাণবহরে হামলায় বাবা হারানো ইসমাইল বিলজেন তেল আবিব ও আংকারার মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা প্রসঙ্গে বলেছেন, যেভাবে ইসরাইলের সঙ্গে তুরস্ক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে তা রীতিমতো ত্রাণবহরে নিহতদের স্মৃতির প্রতি অপমান। বিলজেন তুর্কি সরকারকে ইসরাইলের কাছে আত্মসমর্পণের জন্য অভিযুক্ত করেন। তিনি বলেন, “ইসরাইল এমন আচরণ করছে যে, কমান্ডো হামলায় নিহতদেরকে ক্ষতিপূরণ দিলেই সব শেষ, অপরাধীদের বিচার বা শাস্তির প্রয়োজন নেই।” তিনি আরো বলেন, “যেভাবে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে ত্রাণ বহরের শহীদদের রক্ত ও জীবন বৃথা যাবে।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন