ডেস্ক: এতোদিন ধরে গরু, ছাগল আর মুরগির খামারের কথা শোনা গেলেও এবার ভারতে সন্ধান মিলেছে মানব শিশুর খামারের। দেশটির মধ্যপ্রদেশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে অভিযানে চালিয়ে ওই ‘শিশু খামার’ আবিষ্কার করেছে স্থানীয় পুলিশ। তারা জানায়, অনাকাঙ্খিতভাবে জন্ম নেয়া সদ্যোজাতদের বিক্রি কিংবা বিনিময় করা হয় এখানে।
পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, সম্ভ্রমহরণ কিংবা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ফলে গর্ভবতী হওয়া নারীদের প্রসবের ব্যবস্থা করা হয় মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়র জেলার পলাশ হাসপাতালে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চালানো ওই অভিযানে সেখান থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে বাকিদের আগেই বিক্রি করে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
এ ঘটনায় হাসপাতালের ব্যবস্থাপকসহ মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দাসত্ব এবং পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করানোর অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করেছে পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতীক কুমার জানায়, তরুণীদের কাছ থেকে ‘অনাকাঙ্খিত’ শিশু সংগ্রহে নিজস্ব এজেন্ট ব্যবহার করতো ৩০ শয্যাবিশিষ্ট ওই হাসপাতালটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছে, ‘বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে অনেক মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। তার মা-বাবা যখন তাকে গর্ভপাতের জন্য চাপ দেয় তখন এ ধরনের হাসপাতালের চিকিৎসকরা মেয়েদের নিরাপদ ও গোপন প্রসবের নিশ্চয়তা দেয়, যাতে মেয়েরা গর্ভপাত না ঘটায়।’ শিশু জন্ম নেয়ার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অন্য কোনো দম্পতির কাছে শিশুটিকে বিক্রি করে দেয়।
পুলিশ জানায়, অনেক দম্পতি কন্যাশিশু বদল করে ছেলেশিশু কিংবা ছেলেশিশুর বদলে কন্যাশিশু নিয়ে থাকে হাসপাতালটি থেকে। এভাবে হাসপাতালে চলে শিশু বদলের কাজও। স্থানীয় এক দম্পতির দুটি ছেলেশিশু থাকায় তারা একটি ছেলেশিশু হাসপাতালে দিয়ে এখান থেকে একটি কন্যাশিশু নিয়ে নেয় বলেও জানিয়েছে পুলিশের এক কর্মকর্তা
পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, সম্ভ্রমহরণ কিংবা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ফলে গর্ভবতী হওয়া নারীদের প্রসবের ব্যবস্থা করা হয় মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়র জেলার পলাশ হাসপাতালে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চালানো ওই অভিযানে সেখান থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে বাকিদের আগেই বিক্রি করে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
এ ঘটনায় হাসপাতালের ব্যবস্থাপকসহ মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দাসত্ব এবং পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করানোর অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করেছে পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতীক কুমার জানায়, তরুণীদের কাছ থেকে ‘অনাকাঙ্খিত’ শিশু সংগ্রহে নিজস্ব এজেন্ট ব্যবহার করতো ৩০ শয্যাবিশিষ্ট ওই হাসপাতালটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছে, ‘বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে অনেক মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। তার মা-বাবা যখন তাকে গর্ভপাতের জন্য চাপ দেয় তখন এ ধরনের হাসপাতালের চিকিৎসকরা মেয়েদের নিরাপদ ও গোপন প্রসবের নিশ্চয়তা দেয়, যাতে মেয়েরা গর্ভপাত না ঘটায়।’ শিশু জন্ম নেয়ার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অন্য কোনো দম্পতির কাছে শিশুটিকে বিক্রি করে দেয়।
পুলিশ জানায়, অনেক দম্পতি কন্যাশিশু বদল করে ছেলেশিশু কিংবা ছেলেশিশুর বদলে কন্যাশিশু নিয়ে থাকে হাসপাতালটি থেকে। এভাবে হাসপাতালে চলে শিশু বদলের কাজও। স্থানীয় এক দম্পতির দুটি ছেলেশিশু থাকায় তারা একটি ছেলেশিশু হাসপাতালে দিয়ে এখান থেকে একটি কন্যাশিশু নিয়ে নেয় বলেও জানিয়েছে পুলিশের এক কর্মকর্তা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন