বাংলাদেশে প্রথম পহেলা বৈশাখ পালিত হয় ‘ছায়ানটের’ মাধ্যমে ১৯৬৪ সনে খুবই সল্প পরিসরে, যার মূলে ছিল কিছু রবীন্দ্রপ্রেমী কুখ্যাত নাস্তিক। ওয়াহিদুল হক, সানজীদা হোসেন, শামসুন্নাহার রহমান, সুফিয়া কামাল অন্যতম। (সূত্র- মুনতাসীর মামুন, ঢাকা: স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী, ২য় খন্ড)
১.মৃত সুফিয়া কামাল- হলো রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বিরোধী রিটের ১৫ জনের মাঝে অন্যতম একজন, তারা আজীবন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে ব্যবসা করেছে, কিন্তু ১৯৭১ সালে তার ধানমন্ডির বাসভবনে সে নিরাপদেই ছিলো, যা সে তার একাত্তরের ডাইরী নামক গ্রন্থে স্বীকার করেছে।
পাকিস্তান ও আইয়ুবের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছে সুফিয়া কামাল। অনেক বুদ্ধিজীবির সাথে মিলে সেও পাকিস্তানের পক্ষে ১৯৭১ সালে বিবৃতি দিয়েছিল। এরপর সে সময় তার আলীশান জীবন যাপনের কথা তো নিজেই বলেছে। তারই মেয়ে হল আর এক ইসলামবিদ্বেষি সুলতানা কামাল চক্রবর্তি ।
২. মৃত ওয়াহিদুল হক- যার মৃত্যুর পর লাশের পাশে অভিনেতা খালেদ খানের স্ত্রী এবং তারই ভাতিজি মিতা হকের নেতৃত্বে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়া হয়! এবার বুঝুন কেমন নাস্তিক ছিল সে!
৩. সনজীদা খাতুন- পিতা ড. কাজী মোতাহার হোসেন ছিল জাতীয় অধ্যাপক।সে কাজী আনোয়ার হোসেনের বোন এবং রবীন্দ্রপুজারী ওয়াহিদুল হকের স্ত্রী। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রী দুজনেই নাস্তিক ও রবিন্দ্রপুজারী ।
৪. মৃত শামসুন্নাহার রহমান- ১৯৪০ সালে ১লা জুন চট্টগ্রামের এনায়েতবাজারস্থ মাতুতালয় ”মায়া কুটিরে” জন্ম গ্রহন করে। চট্ট্রগ্রামে “পরাণ আপা” নামেই বেশী পরিচিত।নারী নেত্রী ও রবিন্দ্রপুজারী ছিল।
১.মৃত সুফিয়া কামাল- হলো রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বিরোধী রিটের ১৫ জনের মাঝে অন্যতম একজন, তারা আজীবন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে ব্যবসা করেছে, কিন্তু ১৯৭১ সালে তার ধানমন্ডির বাসভবনে সে নিরাপদেই ছিলো, যা সে তার একাত্তরের ডাইরী নামক গ্রন্থে স্বীকার করেছে।
পাকিস্তান ও আইয়ুবের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছে সুফিয়া কামাল। অনেক বুদ্ধিজীবির সাথে মিলে সেও পাকিস্তানের পক্ষে ১৯৭১ সালে বিবৃতি দিয়েছিল। এরপর সে সময় তার আলীশান জীবন যাপনের কথা তো নিজেই বলেছে। তারই মেয়ে হল আর এক ইসলামবিদ্বেষি সুলতানা কামাল চক্রবর্তি ।
২. মৃত ওয়াহিদুল হক- যার মৃত্যুর পর লাশের পাশে অভিনেতা খালেদ খানের স্ত্রী এবং তারই ভাতিজি মিতা হকের নেতৃত্বে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়া হয়! এবার বুঝুন কেমন নাস্তিক ছিল সে!
৩. সনজীদা খাতুন- পিতা ড. কাজী মোতাহার হোসেন ছিল জাতীয় অধ্যাপক।সে কাজী আনোয়ার হোসেনের বোন এবং রবীন্দ্রপুজারী ওয়াহিদুল হকের স্ত্রী। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রী দুজনেই নাস্তিক ও রবিন্দ্রপুজারী ।
৪. মৃত শামসুন্নাহার রহমান- ১৯৪০ সালে ১লা জুন চট্টগ্রামের এনায়েতবাজারস্থ মাতুতালয় ”মায়া কুটিরে” জন্ম গ্রহন করে। চট্ট্রগ্রামে “পরাণ আপা” নামেই বেশী পরিচিত।নারী নেত্রী ও রবিন্দ্রপুজারী ছিল।
অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যে বর্তমানের পহেলা বৈশাখ কতিপয় ইসলামবিদ্বেষি আর রবিন্দ্রপুজারীরা শুরু করেছে ১৯৬৪ সালে যা ১৯৬৭ সালে অনুষ্ঠান আকারে করা হয় ।তার পুর্বে এর কোন অস্তিত্ব ছিলনা।
আজকে যারা বাংগালীর চেতনার দোহাই দিয়ে হাজার বছরের ঐতিহ্য বলতে চায় তারা মিথ্যাবাদী ,প্রতারক।
মুসলমানের উচিত নাস্তিক-ইসলামবিদ্বেষিদের প্রচলিত বৈশাখ নামের পুজা বর্জন করা।
মুসলমানের উচিত নাস্তিক-ইসলামবিদ্বেষিদের প্রচলিত বৈশাখ নামের পুজা বর্জন করা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন