কোর্ট শুরু হয়েছে ২:০০ টায়, সুপ্রীম কোর্টের এনএক্স ভবনের ২০ নম্বর রুম।
তিন জাস্টিস (নাইমা হায়দার, কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি আশরাফুল কামাল বসে আছে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (অ্যার্টনী জেনারেল) মাহবুবে আলম উপস্থিত ছিলো না, ছিলো তার সহযোগী অ্যার্টনী জেনারেল মুরাদ রেজা। সে কোর্টের কাছে আরো সময় চায়। এ সময় জাস্টিস কাজী রেজাউল হক তাকে বসিয়ে দেন।
এ সময় দাড়ায় থার্ড পার্টি হিসেবে ইন্টারভেনারদের (ইসলামের পক্ষে) আইনজীবি টিএইচ খান ও এবিএম নুরুল ইসলামসহ আরো অসংখ্য আইনজীবি। এ সময় জাস্টিস কাজী রেজাউল হক তাকেও বসিয়ে দেয়। বলে-্আগে রিট আবেদনকারীদের (রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের পক্ষে) কথা শুনবো। এ সময় দাড়ায় রিট পক্ষের (ইসলাম বাতিলের পক্ষে) আইনজীবি সুব্রত চৌধুরী, যে হিন্দুদের অন্যতম নেতা। সে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
তার কাছে কাজী রেজাউল হক জানতে চায়- রিট দায়েরকারী কথিত ‘স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির’ লোকাস স্ট্যান্ডি (রিট দায়ের করার আইনী বৈধতা) আছে কি না ? কিন্তু হিন্দু নেতা সুব্রত চৌধুরী তা দিতে সক্ষম হয় না।
ফলে কোর্ট শুরু মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে জাস্টিস কাজী রেজাউল হক বলে-
“রিট খারিজ, রুল ডিসচার্জ।”
উপরের যে ঘটনাগুলো বললাম, তা হচ্ছে কিছুক্ষণ আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে রিট আবেদন খারিজ করার ঘটনা।
প্রকৃতসত্য হচ্ছে- এগুলো ছিলো পুরোটাই সাজানো নাটক। যদি আজকে মুসলমানরা চুপ করে বসে থাকতো, তবে বিভিন্ন আইনের অজুহাতে আজকেই হয়ত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করা হতো। কিন্তু যেহেতু মুসলমানরা তীব্র আন্দোলন করেছে, তাই ভীত হয়ে আইনের অজুহাত দিয়েই বাতিল করা হলো কথিত রিট আবেদন। তাই আজকের রিট আবেদন বাতিল হওয়ার মূল কৃতিত্ব ছিলো রাজপথে ও ফেসবুকে আন্দোলনরত মুসলিম সমাজের।
তবে একজন জানালো- রায় ঘোষণা হওয়ার পর কোর্ট থেকে চরম রাগান্বিত অবস্থায় এক সাদা চামড়ার ইউরোপীয় ব্যক্তিকে সে হন হন করে বের হয়ে যেতে দেখেছে। ঐ ব্যক্তির নাম ডেভিড বার্গম্যান। সে ড. কামাল হোসেনের মেয়ে সারা হোসেনের জামাই, সে একজন ব্রিটিশ ইহুদী। এখান থেকে বলা যায়- বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করার চক্রান্ত কত সুদূর প্রসারী ছিলো।
সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, সত্যের আন্দোলন সফল হোক।
তিন জাস্টিস (নাইমা হায়দার, কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি আশরাফুল কামাল বসে আছে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (অ্যার্টনী জেনারেল) মাহবুবে আলম উপস্থিত ছিলো না, ছিলো তার সহযোগী অ্যার্টনী জেনারেল মুরাদ রেজা। সে কোর্টের কাছে আরো সময় চায়। এ সময় জাস্টিস কাজী রেজাউল হক তাকে বসিয়ে দেন।
এ সময় দাড়ায় থার্ড পার্টি হিসেবে ইন্টারভেনারদের (ইসলামের পক্ষে) আইনজীবি টিএইচ খান ও এবিএম নুরুল ইসলামসহ আরো অসংখ্য আইনজীবি। এ সময় জাস্টিস কাজী রেজাউল হক তাকেও বসিয়ে দেয়। বলে-্আগে রিট আবেদনকারীদের (রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের পক্ষে) কথা শুনবো। এ সময় দাড়ায় রিট পক্ষের (ইসলাম বাতিলের পক্ষে) আইনজীবি সুব্রত চৌধুরী, যে হিন্দুদের অন্যতম নেতা। সে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
তার কাছে কাজী রেজাউল হক জানতে চায়- রিট দায়েরকারী কথিত ‘স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির’ লোকাস স্ট্যান্ডি (রিট দায়ের করার আইনী বৈধতা) আছে কি না ? কিন্তু হিন্দু নেতা সুব্রত চৌধুরী তা দিতে সক্ষম হয় না।
ফলে কোর্ট শুরু মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে জাস্টিস কাজী রেজাউল হক বলে-
“রিট খারিজ, রুল ডিসচার্জ।”
উপরের যে ঘটনাগুলো বললাম, তা হচ্ছে কিছুক্ষণ আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে রিট আবেদন খারিজ করার ঘটনা।
প্রকৃতসত্য হচ্ছে- এগুলো ছিলো পুরোটাই সাজানো নাটক। যদি আজকে মুসলমানরা চুপ করে বসে থাকতো, তবে বিভিন্ন আইনের অজুহাতে আজকেই হয়ত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করা হতো। কিন্তু যেহেতু মুসলমানরা তীব্র আন্দোলন করেছে, তাই ভীত হয়ে আইনের অজুহাত দিয়েই বাতিল করা হলো কথিত রিট আবেদন। তাই আজকের রিট আবেদন বাতিল হওয়ার মূল কৃতিত্ব ছিলো রাজপথে ও ফেসবুকে আন্দোলনরত মুসলিম সমাজের।
তবে একজন জানালো- রায় ঘোষণা হওয়ার পর কোর্ট থেকে চরম রাগান্বিত অবস্থায় এক সাদা চামড়ার ইউরোপীয় ব্যক্তিকে সে হন হন করে বের হয়ে যেতে দেখেছে। ঐ ব্যক্তির নাম ডেভিড বার্গম্যান। সে ড. কামাল হোসেনের মেয়ে সারা হোসেনের জামাই, সে একজন ব্রিটিশ ইহুদী। এখান থেকে বলা যায়- বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করার চক্রান্ত কত সুদূর প্রসারী ছিলো।
সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, সত্যের আন্দোলন সফল হোক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন