রিট খারিজের মাঝে ফাঁক!! অতএব, সাধু
সাবধান!!! ------------------------------
---------------------------- কোর্ট
শুরু হয়ে মাত্র ১০ মিনিটের মাথায়
আকস্মিকভাবে রিট খারিজ হয়ে যায়।
কিন্তু তা নিয়মতান্ত্রিক শুনানীতে
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে যৌক্তিক সাব্যস্ত
করার মাধ্যমে হয়নি। তাই এক্ষেত্রে
তার জের রয়ে গিয়েছে বলা যায়। বস্তুত
প্রথমে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (অ্যার্টনী
জেনারেল)-এর সহযোগী ও
ইন্টারভেনারদের (ইসলামের পক্ষে)
আইনজীবিগণ কথা বলতে চাইলে জাস্টিস
কাজী রেজাউল হক তাদেরকে বসিয়ে
দিয়ে বলেন--আগে রিট আবেদনকারীদের
(রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের পক্ষে) কথা
শুনবো। , এ সময় দাঁড়ান রিটপক্ষের (ইসলাম
বাতিলের পক্ষে) আইনজীবি সুব্রত
চৌধুরী। তার কাছে বিচারক কাজী
রেজাউল হক জানতে চান--রিট
দায়েরকারীর লোকাস স্ট্যান্ডি (রিট
দায়ের করার আইনী বৈধতা) আছে কি
না? কিন্তু হিন্দু নেতা সুব্রত চৌধুরী তা
প্রদান করতে সক্ষম হয়নি। তখন কোর্ট শুরুর
মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে জাস্টিস
কাজী রেজাউল হক বলে দেন--“রিট
খারিজ, রুল ডিসচার্জ।” ---এর মানে হচ্ছে
আইনী লড়াইয়ে বিজয়ের মাধ্যমে
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল রাখা হয়নি।
বরং রিটকারীদের লোকাস স্ট্যান্ডি
না থাকায় রিটটি খারিজ করা
হয়েছে। ----এতে স্পষ্ট হচ্ছে যে, যদি
রিটকারীদের লোকাস স্ট্যাডি
থাকতো, তাহলে রিটটি এভাবে খারিজ
হতো না। আর তখন নিয়মতান্ত্রিক আইনী
লড়াইয়ে কী রায় হতো, তা বলা যাচ্ছে
না। ---সুতরাং প্রতীয়মান হচ্ছে--
রিটকারীগণ লোকাল স্ট্যাডির ব্যবস্থা
করে পুনরায় রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে বাতিল
করার প্রয়াস চালাতে পারবেন। -----
তাই কখন তারা আবার এ নিয়ে
মাথাচাড়া দিয়ে উঠেন এবং চূড়ান্ত
রায় কোথায় গিয়ে থামে, তা বলা
মুশকিল। ----অতএব, এ ব্যাপারে আমাদের
সজাগ ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং
আন্দোলনের বর্তমান গতিধারাকে
অব্যাহত রাখতে হবে। যাতে আন্দোলনের
স্তিমিতের সুযোগ নিয়ে সেই কুচক্রীরা
আবার কুচক্রান্ত করার মওকা না পায়।।
সাবধান!!! ------------------------------
---------------------------- কোর্ট
শুরু হয়ে মাত্র ১০ মিনিটের মাথায়
আকস্মিকভাবে রিট খারিজ হয়ে যায়।
কিন্তু তা নিয়মতান্ত্রিক শুনানীতে
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে যৌক্তিক সাব্যস্ত
করার মাধ্যমে হয়নি। তাই এক্ষেত্রে
তার জের রয়ে গিয়েছে বলা যায়। বস্তুত
প্রথমে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (অ্যার্টনী
জেনারেল)-এর সহযোগী ও
ইন্টারভেনারদের (ইসলামের পক্ষে)
আইনজীবিগণ কথা বলতে চাইলে জাস্টিস
কাজী রেজাউল হক তাদেরকে বসিয়ে
দিয়ে বলেন--আগে রিট আবেদনকারীদের
(রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের পক্ষে) কথা
শুনবো। , এ সময় দাঁড়ান রিটপক্ষের (ইসলাম
বাতিলের পক্ষে) আইনজীবি সুব্রত
চৌধুরী। তার কাছে বিচারক কাজী
রেজাউল হক জানতে চান--রিট
দায়েরকারীর লোকাস স্ট্যান্ডি (রিট
দায়ের করার আইনী বৈধতা) আছে কি
না? কিন্তু হিন্দু নেতা সুব্রত চৌধুরী তা
প্রদান করতে সক্ষম হয়নি। তখন কোর্ট শুরুর
মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে জাস্টিস
কাজী রেজাউল হক বলে দেন--“রিট
খারিজ, রুল ডিসচার্জ।” ---এর মানে হচ্ছে
আইনী লড়াইয়ে বিজয়ের মাধ্যমে
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল রাখা হয়নি।
বরং রিটকারীদের লোকাস স্ট্যান্ডি
না থাকায় রিটটি খারিজ করা
হয়েছে। ----এতে স্পষ্ট হচ্ছে যে, যদি
রিটকারীদের লোকাস স্ট্যাডি
থাকতো, তাহলে রিটটি এভাবে খারিজ
হতো না। আর তখন নিয়মতান্ত্রিক আইনী
লড়াইয়ে কী রায় হতো, তা বলা যাচ্ছে
না। ---সুতরাং প্রতীয়মান হচ্ছে--
রিটকারীগণ লোকাল স্ট্যাডির ব্যবস্থা
করে পুনরায় রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে বাতিল
করার প্রয়াস চালাতে পারবেন। -----
তাই কখন তারা আবার এ নিয়ে
মাথাচাড়া দিয়ে উঠেন এবং চূড়ান্ত
রায় কোথায় গিয়ে থামে, তা বলা
মুশকিল। ----অতএব, এ ব্যাপারে আমাদের
সজাগ ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং
আন্দোলনের বর্তমান গতিধারাকে
অব্যাহত রাখতে হবে। যাতে আন্দোলনের
স্তিমিতের সুযোগ নিয়ে সেই কুচক্রীরা
আবার কুচক্রান্ত করার মওকা না পায়।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন