প্রত্নতাত্ত্বিকদের হাতে মুসলমানদের আবিস্কৃত ৮০০ বছর আগের পুরনো মোবাইলঃ
আটশ’ বছর আগেও পৃথিবীতে মোবাইল ফোন ছিল বলে যদি কেউ আপনার সামনে দাবি করেন, নিশ্চিতভাবেই তাঁর মস্তিষ্কের সুস্থতা নিয়ে আপনার মনে সন্দেহ দেখা দিতে পারে। কিন্তু, আমরা যা-ই মনে করি, আর্কিওলজিস্টদের দাবি তেমনটাই। খননকার্য চালাতে গিয়ে সম্প্রতি অস্ট্রিয়া থেকে এমনই একটি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছেন আর্কিওলজিস্টরা, যার বয়স ৮০০-র কম তো নয়ই। একটি ইউটিউব চ্যানেলে সদ্য আবিষ্কৃত প্রাচীন সেই ফোনের ফসিলের ভিডিও আপলোড করে লেখানো হয়েছে, ‘এটা কী? উন্নত সভ্যতার নিদর্শন?’ এই আবিস্কারের দৌলতে সায়েন্স ফিকশনের ‘টাইম ট্রাভেল’ও রিয়েল বলেই মনে করা হচ্ছে। ফোনের গায়ে রয়েছে সুমেরীয় লিখন শৈলী, যা কীলকাকার বর্ণমালা নামে পরিচিত।
ফোনের গায়ের সুমেরীয় লেখা আর্কিওলজিস্টদের কৌতূহল বাড়িয়েছে। কারণ, অনেক বছর আগেই কীলকাকার এই বর্ণমালা অবলুপ্ত হয়ে যায়। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় এই হরফ দেখা গিয়েছিল।
যদিও অস্ট্রিয়ার গবেষকদের ধারণা, ফোনটি ১৩০০ শতকেরই। বর্তমান ইরান ও ইরাকের লিপির সঙ্গে তাঁরা অনেকও মিলও খুঁজে পেয়েছেন। তবে, এই মোবাইল ফোনই, নাকি অন্য কোনও ডিভাইস, তা নিয়ে অবশ্য ধন্দ কাটেনি গবেষকদের।” (সূত্রঃ http://tinyurl.com/h5w9p8l)
তবে আমি মনে করি এই বিষ্ময়কর যন্ত্র ওই সময় মুসলমান বিজ্ঞানীরাই আবিষ্কার করেছিলেন। কারন পাশ্চাত্যের কোন উল্লেখ যোগ্য বিজ্ঞানী ৩০০/৪০০ বছর আগেও ছিলো না। কিন্তু ইতিহাস স্বাক্ষী সেই ১৪০০ বছর আগে থেকেই বিজ্ঞানে মুসলমানদের ব্যাপক অবদান। চিকিৎসা , গনিত, পদার্থ, রসায়ন, মহাকাশ ইত্যাদি সর্বক্ষেত্রেই মুসলমানগন অবদান রেখেই চলেছিলেন। সূতরাং ৮০০ বছর আগের তৈরী এ মোবাইল যে মুসলমানদের আবিষ্কার সে কথা বলার অপেক্ষাই রাখে না। কিন্তু বর্তমানে মুসলমানরা পর নির্ভরশীল হয়ে যাওয়ায় নিজেদের ঐতিহ্য থেকে বেখবর হয়ে গিয়েছে
আটশ’ বছর আগেও পৃথিবীতে মোবাইল ফোন ছিল বলে যদি কেউ আপনার সামনে দাবি করেন, নিশ্চিতভাবেই তাঁর মস্তিষ্কের সুস্থতা নিয়ে আপনার মনে সন্দেহ দেখা দিতে পারে। কিন্তু, আমরা যা-ই মনে করি, আর্কিওলজিস্টদের দাবি তেমনটাই। খননকার্য চালাতে গিয়ে সম্প্রতি অস্ট্রিয়া থেকে এমনই একটি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছেন আর্কিওলজিস্টরা, যার বয়স ৮০০-র কম তো নয়ই। একটি ইউটিউব চ্যানেলে সদ্য আবিষ্কৃত প্রাচীন সেই ফোনের ফসিলের ভিডিও আপলোড করে লেখানো হয়েছে, ‘এটা কী? উন্নত সভ্যতার নিদর্শন?’ এই আবিস্কারের দৌলতে সায়েন্স ফিকশনের ‘টাইম ট্রাভেল’ও রিয়েল বলেই মনে করা হচ্ছে। ফোনের গায়ে রয়েছে সুমেরীয় লিখন শৈলী, যা কীলকাকার বর্ণমালা নামে পরিচিত।
ফোনের গায়ের সুমেরীয় লেখা আর্কিওলজিস্টদের কৌতূহল বাড়িয়েছে। কারণ, অনেক বছর আগেই কীলকাকার এই বর্ণমালা অবলুপ্ত হয়ে যায়। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় এই হরফ দেখা গিয়েছিল।
যদিও অস্ট্রিয়ার গবেষকদের ধারণা, ফোনটি ১৩০০ শতকেরই। বর্তমান ইরান ও ইরাকের লিপির সঙ্গে তাঁরা অনেকও মিলও খুঁজে পেয়েছেন। তবে, এই মোবাইল ফোনই, নাকি অন্য কোনও ডিভাইস, তা নিয়ে অবশ্য ধন্দ কাটেনি গবেষকদের।” (সূত্রঃ http://tinyurl.com/h5w9p8l)
তবে আমি মনে করি এই বিষ্ময়কর যন্ত্র ওই সময় মুসলমান বিজ্ঞানীরাই আবিষ্কার করেছিলেন। কারন পাশ্চাত্যের কোন উল্লেখ যোগ্য বিজ্ঞানী ৩০০/৪০০ বছর আগেও ছিলো না। কিন্তু ইতিহাস স্বাক্ষী সেই ১৪০০ বছর আগে থেকেই বিজ্ঞানে মুসলমানদের ব্যাপক অবদান। চিকিৎসা , গনিত, পদার্থ, রসায়ন, মহাকাশ ইত্যাদি সর্বক্ষেত্রেই মুসলমানগন অবদান রেখেই চলেছিলেন। সূতরাং ৮০০ বছর আগের তৈরী এ মোবাইল যে মুসলমানদের আবিষ্কার সে কথা বলার অপেক্ষাই রাখে না। কিন্তু বর্তমানে মুসলমানরা পর নির্ভরশীল হয়ে যাওয়ায় নিজেদের ঐতিহ্য থেকে বেখবর হয়ে গিয়েছে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন